আমি কোন রাজনৈতিক ব্যক্তি না! সাধারণ একজন মানুষ!
মহান স্বাধীনতার স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার খুব কাছের মানুষের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন!
(বিশ্বাসজ্ঞাতক) আওয়ামী লীগে জায়গা বেশী পায়!
মহান স্বাধীনতা পরবর্তী হতে ফুলপুর-তারাকান্দা সংসদীয় আসনে ফুলপুর অংশে পিতা মুজিব পরিবারের নামে ব্যক্তি উদ্যোগে ২০১৭ সালের পূর্বে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কেহ প্রতিষ্ঠিত করেনি! অথচ স্বাধীনতা পরবর্তী জাতীয় সংসদে বেশীরভাগ আওয়ামী লীগের দখলে ছিলো এখনও আছে!
তারই ধারাবাহিকতায় হয়তো মুজিব পরিবারের এই প্রতিষ্ঠানে আওয়ামী লীগ এর স্থানীয় লোকের আলোচনা সমালোচনা বেশী হবে এবং হচ্ছেও বটে কিন্তু আওয়ামী লীগের বিশ্বাস জ্ঞাতকরা এই প্রতিষ্ঠান হতে লাভজনক হওয়ার আশায় অধিক সমালোচনা করে আসছে : এই যেমন ধরেন দৌলত বঙ্গবন্ধু পরিবারের নামে প্রতিষ্ঠান করে কোটি কোটি টাকা শিক্ষকদের নিটক হতে নিয়েছেন! শুধু এই শেষ নয়! হাজার হাজার লোকের নিকট হতে টাকা নিয়েছেন চাকরি দেওয়ার কথা বলে ! এমন সমালোচনা স্থানীয় আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের কানে অধিকাংশ সময় বলে থাকে! যার প্রেক্ষিতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ এর নীতিনির্ধারকগণ গোপনে দৌলত এর বিষয়ে জানা শোনা করতে গিয়ে প্রতিষ্ঠানটিকে সরকারের দোরগোড়ায় পৌছাতে সময় নিচ্ছে! আমি দৌলত খান প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠিত করেছি ২০১৭ সালে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের সাথে পরামর্শ করেই করেছি! যেটুকু কাজ প্রতিষ্ঠান এর হয়েছে তাদের দ্বারাই হয়েছে এবং ভবিষ্যতে বাকীটুকুও হবে ইনশাল্লাহ !
আমি দৌলত খান নিশ্চিত বলছি : কোটি কোটি টাকা আমি এই প্রতিষ্ঠান এর কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের নিকট হতে গ্রহণ করিনি এবং নীতিমালা বহির্ভুত কোন শিক্ষকও নিয়োগ দেইনি বা একই পদে একাধিক শিক্ষক এর কাছ থেকে টাকা গ্রহণ করিনি! প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো তৈরি এবং আনুষঙ্গিক সামান্য অর্থ শিক্ষক কর্মচারীরা প্রতিষ্ঠানে দান করেছে!
যা দিয়ে প্রতিষ্ঠানের কাজের অগ্রগতি হয়েছে! বিশ্বাস জ্ঞাতক/ সুবিধা ভোগি আওয়ামী লীগ এর নেতা কর্মীরা প্রতিষ্ঠানটির ক্ষতিসাধন করার জন্যই প্রতিষ্ঠাতার বিষয়ে উক্ত রুপ সমালোচনা করে যাচ্ছেন! আওয়ামী লীগ এর আদর্শ বাস্তবায়ন বা দল পরিচালনা করতে গিয়ে স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তির সাথে লড়াই করতে হচ্ছে মাঠে ময়দানে দলীয় নীতিনির্ধারকসহ নেতা কর্মীদের! আমি পিতা মুজিব পরিবারের নামে প্রতিষ্ঠান করেছি এটা স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তিরা সাধুবাদ জানাবে ! এমন ভাবনা করা দলীয় লোকজনের কখনোই কাম্য নয়! দলীয় লোকজন দল পরিচালনা করতে গিয়ে অনেক সময় যেমন খোলা আকাশের নিচে রাত্রিযাপন করেছে শারিরীক আঘাতও সহ্য করতে হয়েছে! যা অতীতে আমি এবং আপনারাও দেখেছেন নিশ্চয় ! এই প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে আমি শারিরীক আঘাত সহ্য করেছি! মানসম্মানের হানি ঘটিয়েছে শুধু তাই নয় প্রতিষ্ঠান ধবংস করে দেওয়ার জন্য শতাধিক লোক হামলাও করেছে! রাখে আল্লাহ মারে কে! প্রবাদটি সবাই যেমন জানেন! তা সত্যিও বটে ! প্রতিষ্ঠান আজও বিদ্যমান আছে ইনশাল্লাহ থাকবেও আজন্ম কাল! শুধু ইতিহাস হবে কে কতটুকু প্রতিষ্ঠান এর জন্য করেছে! নিজের বা স্ত্রী সন্তানের ভবিষ্যৎ চিন্তা না করে নিজে না খেয়ে প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের জন্য সমস্ত অর্থ দিয়ে দিয়েছি! কষ্টে অর্জিত টাকায় প্রতিষ্ঠান এর অবকাঠামোর টিন ক্রয়ক্ষমতা এককভাবে না হলেও সকল শিক্ষক মিলে ক্রয় করেছি আর তা ভাংচুর হওয়ার পর নিরবে কেঁদেছি প্রতিষ্ঠান এর সাথে সম্পৃক্ত সবাই! আজও কাঁদতে হচ্ছে নিরবেই কারণ এখনও ভাংগা টিনগুলো চোখের সামনে থেকে সরাতে পারিনি! কোন রাজনৈতিক ব্যক্তি বা সরকারি অনুদানের কোন খোঁজখবর এখনও পায়নি যে নতুন টিন দিয়ে প্রতিষ্ঠান এর বেড়া গুলো মেরামত করব! বিশ্বাস জ্ঞাতকদের কথায় নীতিনির্ধারক আর কত সময় পর প্রতিষ্ঠান এর বিষয়ে সক্রিয় হবেন তা বিশ্ববিধাতাই ভালো জানেন! যারা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ গ্রহণের পর প্রতিষ্ঠান এর স্বার্থ বিরোধী কার্যকলাপ করতেছে তারা নিশ্চয়ই একদিন এই প্রতিষ্ঠানে থাকতে পারবে না! আর তার জন্য আমাকে দায়ী করে লাভ কি? নিজের কর্মফল নিজেই পাবে! অন্য কেহ কৃতকর্মের ফল ভোগ কেহ করিনি করবেও না! পাঠকদের নিকট অনুরোধ : অবশ্যই দোয়া, সহযোগীতা ও লেখাটি শেয়ার করবেন!
৯ ঘন্টা ২৩ মিনিট আগে
২ দিন ১ ঘন্টা ১২ মিনিট আগে
৩ দিন ১ ঘন্টা ১৮ মিনিট আগে
৯ দিন ৫১ মিনিট আগে
১২ দিন ২ ঘন্টা ৬ মিনিট আগে
১৩ দিন ২১ ঘন্টা ৫৫ মিনিট আগে
১৩ দিন ২৩ ঘন্টা ২৮ মিনিট আগে