প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে সকাল থেকে চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হচ্ছে। তবে বাতাস তেমন নেই। বন্ধ রয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরের সমস্ত অপারেশন কার্যক্রম। বন্ধ রয়েছে চট্টগ্রামের অধিকাংশ সিএনজি ফিলিং স্টেশন। নগরীসহ জেলার কোথাও গ্যাস নেই।


সরজমিনে ঘুরে দেখা যায় - নগরীর পতেঙ্গা , হালিশহর সহ উপকূলীয় অঞ্চলে অধিকাংশ মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে গেছে। যারা আশ্রয়কেন্দ্রে যাননি তাদের অনেকেই ঘরের মালামাল ও গরু-ছাগল

নিরাপদ স্হানে রেখে এসেছে।


 এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান বলেছেন, অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা মূল আঘাত হানবে মিয়ানমারের ওপর। যে কারণে বাংলাদেশের জন্য অনেকটাই ঝুঁকি কেটে গেছে।


তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা টেকনাফ থেকে ৫০-৬০ কিলোমিটার দূরত্বে দক্ষিণ মিয়ানমারের সিটুই অঞ্চল দিয়ে প্রভাবিত হবে।


আজ রবিবার (১৪ মে) সকাল ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁও আবহাওয়া অধিদপ্তর ভবনে আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।


আজিজুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের মূল ঝুঁকিটা চলে যাবে মিয়ানমার অঞ্চল দিয়ে। টেকনাফ, কক্সবাজারসহ বাংলাদেশের অঞ্চলগুলো ঝুঁকিমুক্ত হতে চলেছে। এর ফলে শুরু থেকে ঘূর্ণিঝড় মোখা নিয়ে আমাদের যে ঝুঁকির সম্ভাবনা ছিল, এখন আর ততটা ঝুঁকি নেই।



প্রকাশক : কাজী জসিম উদ্দিন   |   সম্পাদক : ওয়াহিদুজ্জামান

© Deshchitro 2024