গাছে উঠে মই টান দিলে যেমন নামা ওঠা কষ্টকর তেমনি ভোগান্তিতে পড়ছেন হরিপুর গ্রামবাসী।  সরজমিন  গিয়ে দেখা যায়। হরিপুর বাজার থেকে মসজিদ সংলগ্ন রাস্তাটি যদিও ইট দিয়ে ছলিং করা। তবে সামান্য  বৃষ্টির পানিতে  ভাল ইউড্রেন না থাকায়  হাটুপানি ছুই ছুই হয়ে রাস্তা পলি মাটি  জমে যায়। এ মাটি গলে কাঁদায় পরিণত হয়। ৩০০ মিটার রাস্তায় বেহাল অবস্থার কারনে পুরো বর্ষা মৌসুম জুড়েই রাস্তাটি কাঁদা পানিতে একাকার হয়ে পড়ে।  ফলে এ রাস্তাটি যানবাহন চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। এলাকার কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পণ্য বাজারজাত করতে বেকায়দায় পড়তে হয়। এতে তাদের ভোগান্তি ও ব্যয় দুটিই বাড়ে। এছাড়া এ রাস্তা দিয়ে এলাকাবাসী বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত রয়েছেন তাদের যাতায়াতের বাহন হচ্ছেন মটর সাইকেল তা নিয়ে অফিসে যেতে পারেননা সময়মতো। হরিপুর গ্রামের হাবিবুর রহমান মাষ্টার বলেন আমি একজন শিক্ষক আমার যাতায়াতের বাহন মোটর সাইকেল থাকলেও আমার গ্রামের রাস্তার বেহাল দশার কারণে আমি বিদ্যালয় যেতে খুবই কষ্টসাধ্য হয় ও শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোমলমতি শিশুদের  ভোগান্তিতে পড়েন।

স্থানীয় প্রশাসন ও চেয়ারম্যান কর্তৃপক্ষের  কাছে ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসীর একটাই দাবি হরিপুর গ্রামের সকল রাস্তায়  ইট ছলিং না দ্রত পাকা করন করতে হবে।  রাস্তায় ভাল ইউড্রেনের ব্যবস্থা  করতে হবে।যাতে আর ভোগান্তিতে না পড়েন গ্রাম বাসি।

প্রকাশক : কাজী জসিম উদ্দিন   |   সম্পাদক : ওয়াহিদুজ্জামান

© Deshchitro 2024