|
Date: 2023-10-04 06:06:22 |
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আর মাত্র অল্প ক'দিন পরই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। দিন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই প্রার্থীতা নিয়ে আমজনতার মাঝে চলছে জল্পনা কল্পনা।গ্রাম্য চায়ের দোকান গুলোতেও চলছে এ নিয়ে আলোচনা। চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে কথা হচ্ছে নৌকার প্রার্থীতা নিয়ে। চাঁদপুর-১ কচুয়া আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন নৌকা প্রতীকে কে মনোনীত হবে এবং দলের সভানেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাকে দিবে নৌকা প্রতীক এখন এটাই হচ্ছে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু।
এ নিয়ে এখন কচুয়ায় সর্ব জনসাধারনের মধ্যে চলছে আলোচনার ঝড়। নৌকা প্রতীক পাওয়ার জন্য সম্ভাব্য বেশ কয়েকজনের নাম উঠে এসেছে আলোচনায়। তবে আলোচনায় এগিয়ে আছে ৩ জন প্রার্থীর নাম। ৩ জনেই আওয়ামী লীগের হেভীওয়েট প্রার্থী।
উল্লেখযোগ্য ৩ জন হেভিওয়েট প্রার্থী হচ্ছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ও বর্তমান সংসদ সদস্য ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীর এমপি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক এবং আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার কমিটির সদস্য সচিব ড. সেলিম মাহমুদ এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ও সচিব এবং একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের যৌথ মনোনয়ন প্রাপ্ত আলহাজ্ব গোলাম হোসেন।
তবে দলীয় অঙ্গসংগঠনের উল্লেখ জনক নেতাকর্মী ওই দুই প্রার্থীর সমর্থনে ভাগ হয়ে যায়। নেতারা মনে করেন হেভীওয়েটের দিক দিয়ে ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর এমপি সাহেবের কমতি নেই। বিভিন্ন সভা সমাবেশেও অপর দুই প্রার্থী এমপি সাহেবের উন্নয়নের প্রশংসা সহ তাকে শ্রদ্ধার আসনে রেখে বক্তব্য প্রদান করেন।
তবে বয়সের দিক নিয়ে আলোচনা আসলে ড. সেলিম মাহমুদ যোগ্য বলে মানুষের মধ্যে আলোচনায় রয়েছে। অন্যদিকে এ কথাও আলোচনায় উঠে আসছে, বয়সের দিক দিয়ে দলের সভানেত্রী প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে পারলে ড. মহীউদ্দীন খান সাহেব এবং আলহাজ্ব গোলাম হোসেনও প্রতীক পেলে নির্বাচন করতে পারবে।
সাধারণ জনগণ বলছেন দেখা যাক নির্বাচনের তফসিলে কোন হেভিওয়েট প্রার্থীর নাম উঠে আসে, আমরা সেই অপেক্ষায় রইলাম। তারা আরোও বলেন নেত্রী যাকে ভালো করবেন এবং কচুয়ার উন্নয়নের অগ্রগতি বিবেচনা করেই আশাবাদী জনগণের মনোনীত একজন যোগ্য প্রার্থীকেই প্রতীক দিবেন এবং দলীয় সকল নেতাকর্মীরা ওই প্রার্থীর হয়েই কাজ করবেন।
© Deshchitro 2024