সাহিত্য ও প্রযুক্তিতে অবদানের জন্য বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব আদিব আহসান চৌধুরী সম্প্রতি ভারতের কলকাতায় একটি মনোমুগ্ধকর যাত্রা শুরু করেছেন। প্রাণবন্ত শহরে তার সফর একটি অমার্জনীয় চিহ্ন রেখে গেছে, এবং তিনি সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি এবং মানুষের উষ্ণতায় বিস্মিত না হয়ে সাহায্য করতে পারেননি।কলকাতা প্রায়শই তার সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং এর বাসিন্দাদের বন্ধুত্বের জন্য পালিত হয়। চৌধুরী শহরের উষ্ণতা ও আতিথেয়তার ব্যতিক্রম ছিলেন না। কলকাতা যেভাবে তাকে উন্মুক্ত বাহুতে স্বাগত জানিয়েছে তার জন্য তিনি তার গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছিলেন, যা তাকে প্রায় ভুলে গিয়েছিল যে তিনি অন্য দেশে ছিলেন।

আদিব আহসান চৌধুরী শেয়ার করেছেন, "আমি যখন কলকাতায় গিয়েছিলাম, আমি ভুলে গিয়েছিলাম যে আমি অন্য দেশে আসছি। আমার মনে হয়েছিল আমি বাংলাদেশে আছি।" তার অনুভূতি বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মধ্যে শক্তিশালী সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্কের প্রতিধ্বনি করে, যার মধ্যে কলকাতা রাজধানী।

তার অবস্থানের সময়, আদিব আহসান চৌধুরী কলকাতার কিছু আইকনিক ল্যান্ডমার্ক অন্বেষণ করেন যার মধ্যে রয়েছে রাজকীয় হাওড়া ব্রিজ, ইডেন গার্ডেন ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পবিত্র মাঠ, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের জাঁকজমক, চিত্তাকর্ষক মাদার ওয়াক্স মিউজিয়াম এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর  ও স্বামী বিবেকানন্দ এর ঐতিহাসিক বাড়ি। প্রতিটি স্থানই তার উপর গভীর ছাপ ফেলেছে, যা কলকাতার সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সংস্কৃতির আভাস দেয়।

একজন সাহিত্য-উৎসাহী হিসেবে, চৌধুরী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং স্বামী বিবেকানন্দের সাথে জড়িত স্থানগুলির প্রতিও শ্রদ্ধা নিবেদন করেছিলেন, তাদের উত্তরাধিকারে নিজেকে নিমজ্জিত করেছিলেন।

তার সফরের অন্যতম আকর্ষণ ছিল কলকাতার দুর্গাপূজা উৎসবের জাঁকজমক অনুভব করা। শহরের রাস্তাগুলি রঙিন সজ্জা, শৈল্পিক প্যান্ডেল (পূজার জন্য অস্থায়ী কাঠামো) এবং আনন্দ উদযাপনের সাথে জীবন্ত হয়ে উঠেছে। আদিব আহসান চৌধুরী বিশেষভাবে এই শুভ অনুষ্ঠানে শহরের প্রতিটি কোণে ছড়িয়ে থাকা উৎসবের আমেজ দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন।

কলকাতার সংস্কৃতি, পরিবেশ এবং সবচেয়ে বড় কথা, এর মানুষ চৌধুরীর সাথে গভীরভাবে অনুরণিত। তার যাত্রা সংস্কৃতির একীভূতকরণ শক্তি এবং সীমানা পেরিয়ে সম্প্রদায়গুলিকে আবদ্ধ করে এমন ভাগ করা ঐতিহ্যের প্রমাণ ছিল।

আদিব আহসান চৌধুরীর কলকাতা সফর শুধু একটি সফরের চেয়ে বেশি ছিল; এটি ছিল ভাগ করা ইতিহাস এবং সংস্কৃতির একটি অন্বেষণ যা ভৌগলিক সীমানা অতিক্রম করে। শহরে তার অভিজ্ঞতাগুলি শুধুমাত্র বাংলাদেশ এবং কলকাতার মানুষের মধ্যে বন্ধুত্বের বন্ধনকে শক্তিশালী করেছে, এটি নিশ্চিত করে যে সত্যিকারের সংযোগগুলি শিল্প, ইতিহাস এবং সংস্কৃতির একটি ভাগ করা উপলব্ধির মাধ্যমে তৈরি হয়।

আদিব আহসান চৌধুরীর জন্য, কলকাতা চিরকাল তার হৃদয়ে একটি বিশেষ স্থান ধরে রাখবে, কারণ এটি শিল্প, ইতিহাস এবং সংস্কৃতির উপলব্ধির মাধ্যমে নকল সংযোগের সৌন্দর্যের প্রতীক।

যেকোন অনুসন্ধানের জন্য অনুগ্রহ করে পরিদর্শন করুন:
1)https://en.wikialpha.org/wiki/Adib_Ahasan_Chowdhury
2) https://www.imdb.com/name/nm14976701/
3)https://medium.com/@pranto7/adib-ahasan-chowdhury-honored-as-the-best-programmer-in-bangladesh-recognized-for-exceptional-df3f04a250e9
4)https://g.co/kgs/JShDXG