ঘূর্ণিঝড় ও বন্যার পূর্বাভাসের সতর্কতার ব্যবস্থা থাকলেও ভূমিধ্বসের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের স্থায়ী ও আইনগতভাবে স্বীকৃত কোনো ব্যবস্থা নেই। এতে হঠাৎ করে হওয়া ভূমিধসে জানমালের ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েন টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষ। এই ক্ষতি এড়াতে ভূমিধসের আগাম সতর্কতা বিষয়ে একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করা হয়েছে। এতে বৃষ্টিপাতের পরিমাণের ওপর নির্ভর করে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা নিরূপণ করে অধিবাসীদের সতর্ক করা ও সরিয়ে নেওয়া হয়।


এই উপলক্ষে কক্সবাজারের টেকনাফে ভূমিধ্বসের পূর্বে সতর্কতা ও আগাম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণে সহায়তামূলক প্রকল্পের উপজেলা পর্যায়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কারিতাস বাংলাদেশ চট্টগ্রাম অঞ্চলের আয়োজনে বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে উপজেলা পর্যায়ে অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ আদনান চৌধুরী।


ভাসানচরের উদ্দেশে কক্সবাজার ক্যাম্প ছাড়লো ২১৪৪ রোহিঙ্গা এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, টেকনাফ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ এরফানুল হক চৌধুরী, টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ ওসমান গনি, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান তাহেরা আক্তার মিলি, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাকিরুল ইসলাম, উপজেলা প্রকৌশলী রবিউল হুসাইন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান, উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার নুরুল আফসার, কারিতাস বাংলাদেশের চট্টগ্রামস্থ প্রোগ্রাম অফিসার ডানিয়েল শিপু গোমেজ, পিও মাজহারুল ইসলাম, প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর জাবেদ মিয়াদাদ, প্রোগ্রাম ম্যানেজার সিআরএস আব্দুর রহমান, উপজেলা কো-অর্ডিনেটর সোসেফ ত্রিপুরা, ডিআরআর স্পেশালিস্ট প্রিয়াংকা নাগ, সমন্বয়কারী এইচ এম আনোয়ার হোসেন, ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মুকুল কুমার নাথ, সিপিপির নেত্রী কুলসুমা বেগম প্রমূখ। উক্ত সভায় ভূমিধসের পূর্ব সতর্কতা এবং আগাম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণের বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরে আলাপ আলোচনা শেষে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।


প্রকাশক : কাজী জসিম উদ্দিন   |   সম্পাদক : ওয়াহিদুজ্জামান

© Deshchitro 2024