ভ্যাট-ট্যাক্স ফাঁকি দিতে নতুন কৌশল অবলম্বন করেছে ইটভাটা মালিক। সম্প্রতি ইটের মার্কা পরিবর্তন করেছে অনেক ভাটা মালিক। আর হাজার হাজার মন কাঠ পুড়িয়ে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করেও বহাল তবিয়তে থাকতে গড়েছেন মালিক সমিতি।


এদিকে কথিত ভাটা মালিক সমিতির নামে প্রতি ভাটা থেকে তোলা হচ্ছে মোটা অংকের টাকা। এই টাকা দিয়েই নাকি ম্যানেজ করা হবে ডিসি অফিস ও পরিবেশ অধিদপ্তর। 


লাইসেন্স পাওয়ার অযোগ্য ভাটাও পরিবেশ অধিদপ্তরের হাত থেকে বাঁচতে রিট করেছে মহামান্য হাই কোর্টে। 


উল্লেখ্য, ঝিনাইদহ জেলায় মোট ইট ভাটা রয়েছে ১২৬ টি। এরমধ্যে ১০৮ টিই অবৈধ। সম্প্রতি হাতে গোনা ১০ থেকে ১২ টি ভাটায় ঝিনাইদহ পরিবেশ অধিদপ্তর অভিযান চালিয়েছে। বাঁকিগুলোতেও অভিযান চলবে বলে তাদের দাবী।

ইতোমধ্যে ১৭ টি ইটভাটা লাইসেন্সের জন্য প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান ঝিনাইদহের সহকারী পরিচালক মোঃ মুন্তাছিরুল ইসলাম। 


ইতোমধ্যে সারাদেশে ৫০০ টি ভাটা বন্ধের ঘোষনা দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়। 


(ছবিটি শৈলকুপার হাটফাজিলপুর বাজারের পাশে কুমিড়াদহ রাস্তার পাশে অবস্থিত রাতুল ব্রিক্সের, এর আগে এই ভাটার নাম ছিলো পলাশ বিক্সস, এই ভাটার মালিক সাইফুল ইসলাম বলে জানা গেছে)।


প্রকাশক : কাজী জসিম উদ্দিন   |   সম্পাদক : ওয়াহিদুজ্জামান

© Deshchitro 2024