|
Date: 2024-03-09 09:31:03 |
দ্বাদশ পাঞ্জেরী-চাঁদপুর কন্ঠ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় জয়যাত্রা (কোয়ার্টার ফাইনাল) পর্বে বিজয়ী হয়ে সেরা চারে চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চাঁবিপ্রবি)। বিপক্ষে দল হিসাবে ছিল চাঁদপুর সরকারি মহিলা কলেজ।প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয় চাদঁপুর রোটারী ভবন মিলিয়াতনে।
এই বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজনে ছিল চাঁদপুর
কন্ঠ বিতর্ক ফাউন্ডেশন এবং চাঁদপুর বিতর্ক একাডেমি এবং সার্বিক সহযোগিতায় করেছেন অক্ষর-পত্র প্রকাশনী দারসুন পাবলিকেশন্স ও চাঁদপুর কণ্ঠ পাঠক ফোরাম।
এবারের এই বিতর্ক প্রতিযোগিতায় জয়যাত্রা (কোয়ার্টার ফাইনাল) পর্বে চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চাঁবিপ্রবি),চাদঁপুর সরকারি মহিলা কলেজ,পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজ,মাতৃপীঠ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,আল আমিন একাডেমি স্কুল এন্ড কলেজ,,ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজ,
চাঁদপুর সরকারি কলেজ (উন্মেষ দল) ও চাঁদপুর সরকারি কলেজ (উচ্ছ্বাস দল)বির্তক দল অংশ নেয়।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর বির্তকে প্রথম কোন সফলতা এটি। চাদঁপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাচঁ সদস্যের একটি দল এই বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।
সদস্যরা হলেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের তানজিন তাজ ছোঁয়া,এস এম মানজুরুল ইসলাম সাজিদ, মো:নাইমুর রহমান নিয়ামুল,সাদিয়া ফারহানা। ইনফরমেশন এন্ড কমিনিউকেশন টেকনোলজির মোছা: অবনী খন্দকার এবং দলটির সমন্বয়কারী কারী হিসাবে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়টির ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রভাষক মো. বাইজিদ আহমেদ রনি। সেরাবক্তা হওয়ার গৌরব অর্জন করেন তানজিন তাজ ছোঁয়া।
তানজিন তাজ ছোঁয়া বলেন " আমার দুইমাসের বির্তক অভিজ্ঞতা ছিল,আমি সংসদীয় বিতর্ক
আমাদের সমন্বয়কারী ও দলের সদস্যদের সহযোগিতায় আজকের এই ফলাফল অর্জন করতে পেরেছি,আশাকরি আমাদের এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে”
চাদঁপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্য অধ্যাপক ড. মো. নাছিম আখতার বলেন "আমি আমার জায়গা থেকে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার পাশাপাশি দক্ষতা উন্নয়নে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।আজকের এই সফলতা জন্য আমি আনন্দিত ও গর্বিত।আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে বির্তক ক্লাব হবে যেখানে প্রশিক্ষক থাকবে এবং বির্তক ক্লাব গঠনের কাজ চলমান রয়েছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা সাফল্যের চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌছে যাক সেই প্রত্যাশা থাকবে। শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়নে আমার প্রশাসন সব সময় সহায়তা করবে”।
দলটির সমন্বয়কারী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রভাষক বাইজীদ আহম্মেদ রনি বলেন “চাঁবিপ্রবি প্রতিষ্ঠার পর বির্তক প্রতিযোগীতায় প্রথম সফলতা এটি। তাই আমরা একটা ইতিহাসের অংশ হয়ে রইলাম।লেখাপড়ার পাশাপাশি সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ দরকার। বির্তক মানুষকে যুক্তি দিয়ে চিন্তা করতে সহায়তা করে ।আগামীর স্মার্ট মানব সম্পদ তৈরিতে বির্তক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।এখন থেকে নিয়মিত ডিবেট প্রতিযোগীতায় চাঁবিপ্রবি অংশগ্রহণ করবে।আমার প্রিয় শিক্ষার্থীরা সাফল্য এনে দিয়েছি এবং আশাকরি এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে”।
© Deshchitro 2024