|
Date: 2024-08-19 11:35:50 |
ছাত্র আন্দোলনে নিহত রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী শহীদ মো. মামুন মিয়ার স্মরণে শোক সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
সোমবার (১৯ আগস্ট) সকালে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শ্রেণিকক্ষে মামুনের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন কলেজ মসজিদের ইমাম মো. আব্দুল আলিম।
তিতুমীর কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. মহিউদ্দিন এবং শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক অধ্যাপক কাজী ফয়জুর রহমানের উপস্থিতিতে, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা মামুনের চলে যাওয়া নিয়ে স্মৃতিচারণ করেন। এ সময় মামুনের পরিবারের পক্ষ থেকে তার ছোট ভাইও উপস্থিত ছিলেন।
কলেজটির উপাধ্যক্ষ বলেন, মামুন আমাদের তিতুমীর কলেজের মেধাবী শিক্ষার্থী। তার অকাল মৃত্যু আমাদের সবার জন্য একটি বড় ক্ষতি। তার স্বপ্নপূরণের পথে এমন একটি অপ্রত্যাশিত ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা তার পরিবারের প্রতি গভীর সহমর্মিতা প্রকাশ করছি।
শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক অধ্যাপক কাজী ফয়জুর রহমান বলেন, মামুনের মতো একজন উদ্যমী তরুণের চলে যাওয়া সত্যিই বেদনাদায়ক। সে আমাদের কলেজের শিক্ষার্থী ছিল, এবং তার সাথে এমন মর্মান্তিক ঘটনা আমরা কখনো ভুলতে পারবো না। তার মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষকরা মামুনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, মামুনের মতো মেধাবী ছাত্রের মৃত্যুতে আমরা সবাই শোকাহত। তার প্রস্থানে আমাদের বিভাগে এক শূন্যতা তৈরি হয়েছে।
শোকসভায় উপস্থিত শিক্ষার্থীরা বলেন, মামুন আমাদের প্রেরণা ছিল। তার সততা ও উদ্যম আমাদের মুগ্ধ করত। এমন একজন শিক্ষার্থীকে হারানো আমাদের জন্য একটি বড় আঘাত। আমরা তার পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।
জানা গেছে, মামুন মিয়া সরকারি তিতুমীর কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ১৭-১৮ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। ১৮ জুলাই দিবাগত রাত দুইটার দিকে রামপুরা ওয়াপদা রোড এলাকায় কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গুলিবিদ্ধ হন মামুন। পরদিন শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
শোকসভায় উপস্থিত শিক্ষার্থীরা বলেন, মামুন আমাদের প্রেরণা ছিল। তার সততা ও উদ্যম আমাদের মুগ্ধ করত। এমন একজন শিক্ষার্থীকে হারানো আমাদের জন্য একটি বড় আঘাত। আমরা তার পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।
জানা যায়, মামুন মিয়া সরকারি তিতুমীর কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ১৭-১৮ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। ১৮ জুলাই দিবাগত রাত দুইটার দিকে রামপুরা ওয়াপদা রোড এলাকায় কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গুলিবিদ্ধ হন মামুন। পরদিন শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
© Deshchitro 2024