৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে কমিশন সংবিধান সংস্কারের সুপারিশ তুলে ধরবে। তবে কোন পদ্ধতিতে কাজ করা হবে তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। এ মন্তব্য করেছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রিয়াজ।


রোববার (৩ নভেম্বর) বিকেলে সংসদের এলডি হলে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।


তিনি বলেন, সংস্কারের জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা—সংযোজন, বিয়োজন ও পুনর্লিখন—বিষয়ে আলোচনা হবে। তবে কমিশন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করবে না। শুধুমাত্র তাদের সুপারিশ নেবে।


এ সময় সংগঠন, বিশিষ্টজন, সাধারণ নাগরিকরা লিখিত প্রস্তাব দিতে পারবে। ফ্যাসিবাদের উত্থান রোধ, নির্বাহী বিভাগ-আইনসভা-বিচার বিভাগ পৃথককরণ ও ক্ষমতার ভারসাম্য, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় জন আকাঙ্খাসহ ৭টি উদ্দেশ্যে উল্লেখ করেন কমিশন প্রধান।

 

এর আগে ২ নভেম্বর, বিশিষ্ট আইনবিদ ড. কামাল হোসেন সংবিধানকে সময়োপযোগী করার পরামর্শ দেন। তিনি ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের সংবিধান খসড়ার কমিটির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।


কমিশনের প্রতিনিধি দলে ছিলেন অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক, অধ্যাপক মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ড. শরীফ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার এম মঈন আলম ফিরোজী, ফিরোজ আহমেদ ও মো. মুস্তাইন বিল্লাহ।

প্রকাশক : কাজী জসিম উদ্দিন   |   সম্পাদক : ওয়াহিদুজ্জামান

© Deshchitro 2024