|
Date: 2024-11-14 05:41:54 |
মো.আজিজুলহক আজিজ,কুতুবদিয়া: সহজে কম খরচে যাতায়াত যোগ্য সুন্দর্যের অপারলীলাভুমি কক্সবাজারের কুতুবদিয়া সমুদ্র সৈকত।,এই বীচে এক সাথে কক্সবাজার পতেঙ্গা ও নেভালের পরিবেশ উপভোগ করা যায়।ভোরে ও সন্ধ্যায় ভিন্ন ভিন্ন রুপে অপরুপ কুতুবদিয়া সমুদ্র সৈকত,এখানকার বাধেঁর উপর বসে সমুদ্রের বিশালতা মন জুঁড়িয়ে যাবে,ভোরে ও গুধালি বেলায় সুর্যের রক্তিম আলোতে পুরো বীচের রং সোনালী রুপ ধারণ করে,সে এক অপ্রতিক সুন্দোর্য, এসময় সাগরের টেউ তীরে আচঢ়ে পড়া আর বাতাশের হু হু শব্দ ছাড়া কোন কোলাহলে আপনাকে চুইতে পারবে না,সাগর জুঁড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা শত শত জেলে নৌকার টিম টিমে আলো আর দুর সমুদ্রের জাহাজ গুলোর ছড়িয়াম আলো, শীতকালীন অতিথী পাখির কলরবে মুখরিত থাকে সী বিচ, অপরুপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি ও অতিথী পাখির কিচির মিচির শব্দ শুনে মুখরিত হবে প্রকৃতি প্রেমিরা,এ যেন এক অপরুপ সুন্দোর্য আপনাকে নিয়ে যাবে অন্য ভুবণে।এছাড়া মুগ্ধ হতে পারেন বাতিঘর, বায়ু বিদুৎ, শুটকি মহল ও লবণের মাঠ দেখে,তবে পর্যটকদের কাছে কুতুবদিয়ার চ্যানেল যাত্রা নি:সন্দেহ নান্দনিক।প্রায় প্রাকৃতির নয়নাভিরাম অপরুপ সৌন্দর্যে আপনাকে বিমোচিত করবে।একদিনেও ঘুরে আসতে পারবেন এই সমুদ্রসৈকত থেকে একইসঙ্গে ঝাউবন, লাল কাকড়ার চর, উত্তাল সাগরে নৌকা ভেসে বেড়ানো, জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য।
বিকালে সেখানে ফুটবল খেলতে তরুণদের ঢল নামে। এই সমুদ্রসৈকতের দুরত্ব প্রায় ১৬ কিলোমিটার। উপজেলার সমুদ্র সৈকতে ঘুরে বেড়ায় ভ্রমণপিপাসুরা। প্রতিদিন ভিড় করেন পর্যটকরা। দেখতে অনেকটা কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের মতোই।এই সমুদ্রসৈকতের আশপাশে দেখবেন সবুজের সমারোহ, পাখিদের কোলাহল, সাগরের সঙ্গে মিশে যাওয়া ঢেউয়ের অবিরাম বয়ে চলা, বাঁধের পূর্বে গ্রামীণ জনপদ।
একই সঙ্গে জেলেদের ব্যস্ততা, সাগর থেকে মাছ নিয়ে ফেরে জেলেরা। কেউ জাল বুনে অবসরে, কেউ আবার উত্তাল সাগরে নৌকা ভিড়ায়। লাল কাঁকড়া, সাগরের বিভিন্ন জাতের কাঁকড়া ভেজা মাটিতে ছোট ছোট গর্তে মুখ তুলে থাকে।সকালের সূর্যের আলোয় ঝিলমিল করে সাগরের ঢেউ। বিকেলে মিষ্টি রোদ আর সূর্যাস্তের সৌন্দর্য মন কেড়ে নেবে যে কারো।
© Deshchitro 2024