
শার্শার গোগায় সরকারি চাল লুটের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
যশোরের শার্শার গোগায় সরকারি খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল লুটের ঘটনার প্রকৃত রহস্য উদঘাটনের জন্য ২ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন হয়েছে।
শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী নাজিব হাসান সরকারি চাল লুটের ঘটনা সুষ্ঠ তদন্তের জন্য উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ অফিসার সালমা বেগমকে প্রধান করে ২ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করে দিয়েছেন বলে তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য,শার্শা উপজেলার ৬ নং গোগা ইউনিয়ন ৭ নং ওয়ার্ড কালিয়ানি গ্রামে সরকারি খাদ্যবান্ধব কর্মসুচীর আওতায় শাহাজান চালের ডিলার কার্যক্রম করতো।বিগত ৫ আগষ্ট তারিখের পর থেকে শাহাজান আত্বগোপনে থাকায় স্থানীয় মানুষ স্বেচ্ছায় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নিষ্ঠার সাথে খাদ্যবান্ধব কর্মসুচীর ডিলার কার্যক্রম দেখাশুনা করছিলো।কিন্তু হঠাৎ গত ১৪ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে চাল বিতরনের আগে গোগা গ্রামের মৃত সাবুর আলীর ছেলে ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ন-আহবায়ক সরোয়ার মোল্লা গোডাউনের তালা খুলে জোর পুর্বক ১৬৮ বস্তা চাল লুট করে নিয়ে চলে যায়।এ খাদ্যবান্ধব কর্মসুচীর চাউল বাংলাদেশ সরকার সাধারন জনগনের জন্য বরাদ্দ করেছে।কিন্তু সরোয়ার মোল্লা ১৬৮ বস্তা চাউল জোর পুর্বক নিয়ে আত্নসাৎ করেছে বলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরবার ওই দিনই একটি লিখিত অভিযোগ করেছিলো গোগা ইউনিয়নের বিএনপি নেতা আব্দুল হামিদ সরদার।