কুবি'র 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু পীরগাছায় খেলাফত মজলিসের কমিটি গঠন সভাপতি মুফতি আশরাফুল, সম্পাদক আবু শাহমা ও সাংগঠনিক আব্দুল আহাদ সাংবাদিকের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন শ্রীমঙ্গলে 'কিডস ইংলিশ জোন' এর শিক্ষার্থীদের মাঝে সনদ ও ক্রেস্ট বিতরণ ঝড়-বৃষ্টি উপেক্ষা করে তজুমদ্দিনে ফিলিস্তিনের পক্ষে গণজোয়ার। জয়পুরহাটে মার্শাল আর্ট কারাতে প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সার্টিফিকেট ও বেল্ট বিতরণ ইতিহাসের সর্বোত্তম নির্বাচন করবে অন্তর্বর্তী সরকার : প্রধান উপদেষ্টা কুবিতে ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন যৌথবাহিনীর অভিযানে গাঁজা সহ গ্রেফতার-৩ বসুন্ধরা শুভসংঘ মনপুরা উপজেলা কমিটি গঠন করা হয়েছে একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি: নাহিদ বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস উপলক্ষে বিতর্ক প্রতিযোগিতার ফাইনালে মাভাবিপ্রবি ভেতরে পরীক্ষা, বাইরে অপেক্ষা আর উৎকণ্ঠা রামগড়ে গরুর ঘাস খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষ, নিহত ১ আহত ৭ কুবিতে ১২টি কেন্দ্রে একযোগে চলছে ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সুন্দরবনে করিম শরীফ বাহিনীর ২ সহযোগী আটক, অস্ত্র ও কার্তুজ উদ্ধার ঈশ্বরগঞ্জে ওয়াইপিএজির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত ক্ষমা ও ক্ষতিপূরণের বাংলাদেশের দাবির উল্লেখ নেই পাকিস্তানের ভাষ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠ আজ লালপুরে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

তিব্বতে বাঁধ নির্মাণ করবে চীন, শঙ্কায় ভারত-বাংলাদেশ

দেশচিত্র নিউজ ডেস্ক

প্রকাশের সময়: 27-12-2024 05:10:18 am

চীনের তিব্বতে যমুনা ও ব্রহ্মপুত্রের উৎপত্তিস্থলের কাছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে চীন। তিব্বত মালভূমির পূর্বাংশে এ প্রকল্পের কারণে বাংলাদেশ ও ভারতের অনেক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন।


বাঁধটি নির্মাণ করা হবে ইয়ারলুং জ্যাংবো নদীর উপর। এ নদী ভারতের অরুণাচল, আসাম হয়ে বাংলাদেশে ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নাম পেয়েছে।


তিব্বতের ইয়ারলুং জাংবো নদীর নিম্নভাগে বাঁধটি নির্মাণ করে বছরে তিনশো বিলিয়ন কিলোওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদনের আশা করছে চীনের পাওয়ার কনস্ট্রাকশন কর্প।


চীনের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত থ্রি জর্জেস বাঁধ বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় জলবিদ্যুৎ বাঁধ হিসেবে বিবেচিত। থ্রি জর্জেস বাঁধের উৎপাদন ক্ষমতার চেয়ে তিনগুণ বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হবে নতুন বাঁধটি থেকে।


নতুন এ প্রকল্প চীনের কার্বন নিরপেক্ষতার লক্ষ্যমাত্রা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের পাশাপাশি প্রকৌশলের মতো সংশ্লিষ্ট শিল্প খাতকে আরও সমৃদ্ধ করবে ও তিব্বতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করবে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকারি বার্তাসংস্থা সিনহুয়া।


নতুন বাঁধটি নির্মাণে থ্রি জর্জেস বাঁধের চেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ব্যয়ের মধ্যে প্রায় পনেরো লাখ মানুষকে অন্যত্র পুনর্বাসনের খরচও রয়েছে। থ্রি জর্জেস বাঁধ নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ৩৪.৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।


চীনা কর্তৃপক্ষ অবশ্য তিব্বত প্রকল্পটির কারণে ঠিক কত সংখ্যক মানুষকে অন্যত্র সরে যেতে হবে এবং মালভূমিটির অন্যতম সমৃদ্ধ এবং বৈচিত্রময় বাস্তুসংস্থানে তার প্রভাব কী হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানায়নি।


তবে তারা জানিয়েছে, এ বাঁধের কারণে পরিবেশ ও নিম্নভাগে পানি সরবরাহ ব্যবস্থায় বড় কোনো প্রভাব পড়বে না।


বাংলাদেশ এবং ভারত অবশ্য তা সত্ত্বেও বাঁধটি নিয়ে নিজেদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, এ প্রকল্পের কারণে শুধু স্থানীয় বাস্তুসংস্থানেই পরিবর্তন নয়, নদীর নিম্নভাগের পানিপ্রবাহ ও গতিপথেও পরিবর্তন আসবে।

আরও খবর