স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গুরুত্ব অপরিসীম

স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গুরুত্ব অপরিসীম 

- প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী

এস.পি.সেবু 

বিশ্বনাথ(সিলেট)প্রতিনিধি::

প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী ও সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে শিক্ষার গুনগত মান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের প্রত্যেকটি অঞ্চলের মানুষের মানন্নোয়নে শিক্ষাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী বিশ্বাস করেন শিক্ষার উন্নয়নের মাধ্যমে প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের উন্নয়ন সম্ভব।

তিনি আরও বলেন, আগামীর স্মার্ট  বাংলাদেশ গড়তে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। সেজন্য সরকার শিক্ষাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে এর বিকাশে কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, দীর্ঘদিন উন্নয়ন বঞ্চিত থাকা বিশ্বনাথের প্রতিটি ক্ষেত্রে উন্নয়ন হবে বলে জানান তিনি।

শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় সিলেটের বিশ্বনাথে উত্তর বিশ্বনাথ আমজদ উল্লাহ ডিগ্রি কলেজের ৪তলা বিশিষ্ট একাডেমিক (আইসিটি) ভবনের শুভ উদ্বোধন ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রতিষ্ঠানের গর্ভনিং বডির সভপতি ও জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট শাহ মশাহিদ আলীর সভাপতিত্বে ও কলেজের প্রভাষক দিলওয়ার হোসেন, মাহমুদা বেগম ও উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমানের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট শাহ ফরিদ আহমদ, সুজাত আলী রফিক, নাজনিন হোসেন, বিশ্বনাথ সরকারী ডিগ্রি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সিরাজুল হক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহ আসাদুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদ, জেলা পরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট গিয়াস উদ্দিন আহমদ, প্রতিষ্ঠানের গর্ভনিং বডির সদস্য ব্যাংকার তাজ উদ্দিন আহমদ, রামপাশা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আনোয়ার খান।

শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ নেছার আহমদ।

আরও বক্তব্য রাখেন, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ নেতা আনসারুল হক, মো. আলিমুজ্জান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ শরিফ ও কলেজের শিক্ষার্থী লায়েক হাসান অভি।

জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করে শিক্ষার্থী তারেক আহমদ। গীতাপাঠ করে শিক্ষার্থী অপি রানী মল্লিক। মানপত্র পাঠ করেন শিক্ষার্থী সানজিদা আক্তার।

এরআগে কলেজে নির্মিত ৪তলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবনে ফলক উন্মোচন করে শুভ উদ্বোধন করেন।

এর পর পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডে অবস্থিত বিশঘর আনরপুর প্রগতি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে সংবধর্ধনা অনুষ্টানে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী ও সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী এমপি বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে অনেকটাই সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার নেতৃত্বে দেশ আজকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী অঙ্গীকার দেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করবেন। সেই লক্ষ্য নিয়ে গত ১৫ বছর ধরে ধাপে ধাপে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ বড় ভূমিকা রাখবে। দেশের তরুণ যুবকেরা এসব প্রতিষ্ঠান থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার কারিগর হিসেবে তৈরি হবে।

তিনি বলেন, যুগের চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে সকল জনগোষ্ঠীকে উপযুক্ত করে গড়ে তুলতেই এসব পদক্ষেপ। জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার দেশের পিছিয়ে পড়া প্রান্তিক জনগোষ্ঠী সহ অসহায় গরীব মানুষের কল্যাণে আন্তরিকভাবে কাজ করছে। তাই এখন সবার মুখে হাসি ফুটছে।

শনিবার সন্ধ্যায় সিলেটের বিশ্বনাথে প্রগতি উচ্চ বিদ্যালয়ে সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় প্রতিমন্ত্রীকে স্কুলের পক্ষ থেকে সম্মাণনা ক্রেস্ট উপহার দেন।

জননেত্রী শেখ হাসিনা 

একজন খাঁটি ঈমানদার

---------প্রতিমন্ত্রী শফিক চৌধুরী

জনেত্রী শেখ হাসিনা একজন খাঁটি ঈমানদার, খাাঁটি মুসলমান  ও খাঁটি দেশ প্রেমিক। তিনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন, তাহজ্জুদের নামাজ পড়েন , ফজরের  নামাজ পড়ে এরপর কুরআন তিলাওয়াত করে রাষ্ট্রীয় কাজ শুরু করেন। যে কারণে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নে ভরপর। আল্লাহ রাব্বুল আল আমীনের উপর তার বিশ্বাস আছে আমরারও আল্লাহ রাব্বুল আল আমীনের উপর বিশ্বাস রয়েছে। আগে আল্লাহ বাদে শেখ হাসিনা।

আল্লাহ ছাড়া কোনো মালিক নেই। আল্লাহর হুকুমে 

সব কিছু হয়। জননেত্রী শেখ হাসিনা থাকলে  বাংলাদেশ থাকবে এবং ততদিন বাংলাদেশ নিরাপদ থাকবে।  সেই জন্য আমরা মনে করি যে শেখ হাসিনার সরকার বার বার দরকার।

জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমি চিরঋণী। 

তিনি মনোনয়ন দিয়েছিলেন সংসদ সদস্য হিসাবে। আপনারা নির্বাচিত করেছেন। এমপি হয়ে যখন সংসদ সদস্য হিসাবে শফত গ্রহণ করার পর নেত্রীকে কদমবুছি করে যখন দোয়া নিলাম তখনই বুঝতে পারলাম নেত্রী কতটুকু মায়া করেন স্নেহ করেন। 

এরপর শুনতে পারলাম মন্ত্রী পরিষদে একজন মন্ত্রী হিসাবে  আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। সারা সিলেটে আমরা কাংঙ্খীত উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত ছিলাম। 

আমরা এখন সেই উন্নয়ন পাবো। শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ সোনার বাংলা হিসাবে রুপান্তরিত করতে চান। আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। তাই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলার মানুষ ঐক্যবদ্ধ। সবাই শেখ হাসিনার পক্ষে ও উন্নয়নের পক্ষে।  

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী এমপি

তিনি শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারী) রাত সাড়ে ৯টায় ইউনিয়নের লালটেক আলহাজ্ব তাহির আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে  বিশ্বনাথ অলংকারি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো তিনি ব্যক্ত করেন। 

অলংকারী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি

 মো. হীরা মিয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক তফজ্জুল আলীর সঞ্চালনায়,  প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী আরো বলেন, আওয়ামীলীগ করলে মানুষ ত্যাগ করা শিখে। আওয়ামীলীগই একমাত্র সংগঠন যে সংগঠন করলে দেশে উন্নয়ন হয়। 

আওয়ামী লীগ করলে একজন মানুষ মাতা উচ্চ করো দাঁড়ায়। ত্যাগের রাজনীতি করে আওয়ামী লীগ, ভোগের বিলাসের রাজনীতি করেনা আওয়ামী লীগ। বিএনপি, জামাত, জাতীয় পাটি ও অন্যান্য সংগঠন গুলো ভোগ বিলাসের রাজনীতি করে। তারা মানুষের সম্পদ লোট করে আঙ্গুল থেকে কলাগাছ আর কলাগাছ থেকে বটগাছ হয়। আজকে তারেক জিয়া বিদেশে বসে সড়যন্ত্র করছে। সেই সড়যন্ত্রের মাধ্যমে ৭ তারিখের নির্বাচন বন্ডুল করতে চেয়েছিল। ৭ তারিখের নির্বাচন যাতে না হয় এটা চেয়েছিল। অনেক সড়যন্ত্র করে ছিলো কিন্তু বাংলার মানুষ জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ৭ তারিখের নির্বাচনে তার দাঁত ভাঙা জবাব দিয়েছে। 

মন্ত্রী বলেন, বিশ্বনাথ ও ওসমানীনগরের মানুষ 

আমাকে ভোট দেয় নাই, ভোট  দিয়েছে উন্নয়নের পক্ষে। যে কারণে উন্নয়নের পক্ষে বাংলাদেশ। উন্নয়নে ভরপর বাংলাদেশ। উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশ জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। আজকে আমরা সেই উন্নয়নে মহাসড়কে চলতে চাই। যে কারণে বিশ্বনাথ ও ওসমানীনগরের মানুষ নৌকায় ভোট দিয়েছে। আমি বিশ্বাস করি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার মায়ের সমতুল্য। তিনি আমাকে অনেক স্নেহ মমতা করেন বোনের মত, ভাইয়ের মত। আমি মনে করি আমরা উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত হবোনা। তিনি জানেন বিগত দশ বৎসর আমরা উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত ছিলাম। সেই উন্নয়নের পক্ষে বিশ্বনাথ ওসমানীনগরের মানুষ ভোট দিয়েছে। আমরা সবাই মনে করেছিলাম যে, উন্নয়নের পক্ষে হয়ত রাজনৈতিক কারণে আমরা অলংকারি ইউনিয়নে ভোট কম পাবো। কিন্তু অলংকারি ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ এরা প্রমাণ করে দিয়েছে তারা উন্নয়নের পক্ষে শেখ হাসিনার পক্ষে।

 সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তার  বক্তব্যে  সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আ্যডভোকেট শাহ ফরিদ আহমদ বলেন, আপনাদেরকে আমরা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম ইলেকশনের সময় আমি মনে করি আমার মন্ত্রী আমার অভিভাবক শফিকুর রহমান চৌধুরী সেই সব প্রতিশ্রুতি তিনি রক্ষা করবেন। আমাদের কাজ আমরা করেছি এখন উনার কাজ উনি করবেন। তিনি যে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হিসাবে আছেন কিছু দিনের মধ্যে তিনি মন্ত্রী সভায় পরো মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন সেই বিশ্বাস আমরা করি।  

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, 

সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আ্যডভোকেট শাহ মোশাহিদ আলী, বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহ আসাদুজ্জামান আসাদ, সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদ, সহ সভাপতি সেলিম আহমদ সেলিম, যুগ্ম সম্পাদক মকদ্দছ আলী, সদস্য ব্যাংকার তাজ উদ্দিন, বিশ্বনাথ হাজি মফিজ আলী স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ নেহারুনেচ্ছা, উপজেলা সদস্য আনোয়ার আলী, পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক আলতাব হোসেন, যুক্তরাজ্যের নিউহাম আওয়ামী লীগের সভাপতি মোবারক আলী, খাজাঞ্চি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আরশ আলী গণি, রাগীব রাবেয়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যাপক এমএ ওয়াহাব, জেলা যুবলীগের সহ সভাপতি সামছুল ইসলাম মিলন, সিলেট জেলা শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক সিতার মিয়া।

অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, অলংকারি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ক্রীড়া সম্পাদক নূর আলম, ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি সিদ্দেক আলী, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি রুহেল আহমদ, সহ সভাপতি শিহাব আহমদ, ২নং ওয়ার্ডের মেম্বার হাবিবুর রহমান হাবিব।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের  মধ্যে উপস্হিত ছিলেন,যুক্তরাজ্য পোর্স্টমোথ আওয়ামী লীগের সভাপতি আছাব আলী,বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মতিন, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, বিশ্বনাথ ২নং ওয়ার্ডের কমিশনার ফজর আলী, বড়তলা মজহারিয়া দাখিল মাদরাসার সুপার নজমুল ইসলাম, আলহাজ্ব তাহির আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক আজম আলী, আব্দুল কুদ্দুছ, লালটেক হামিদ আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক ওয়াইছ মিয়া, বিশ্বনাথ প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক প্রনণজয় বৈদ্য অপু, বিশ্বনাথ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহিন উদ্দিন,  কামালবাজার ইসলামি ব্যাংক আউটলেক শাখার কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন, কামালবাজার ফাজিল মাদরাসার সহকারি শিক্ষক আব্দুল মজিদ, তালিবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাসুক আহমদ,বিশ্বনাথ সেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিক মিয়া, মেম্বার হানিফ আলী, মেম্বার ছগির আলী, মেম্বার বশির উদ্দিন, সাবেক যুবলীগ নেতা মন্তাজ আলী, ছাত্রলীগ নেতা কামরুল ইসলাম, যুবলীগ নেতা

সোহাগ আহমদ প্রমুখ। 

অনুষ্ঠানে অলংকারি ইউনিয়ন পরিষদের ২নং  ওয়ার্ডের মেম্বার হাবিবুর রহমান বিএনপি থেকে  বিপুল সংখ্যাক লোকজন নিয়ে শফিকুর রহমানের হাত ধরে বাংলাদেশ

আওয়ামীলীগের নীতি ও আদর্শের উপর বিশ্বাস রেখে আওয়ামীলীগে যোগদান করেন। 

এলাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান  ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন থেকে প্রতিমন্ত্রীকে ফুল দিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং এলাকার অনেক দাবী দাওয়া তার কাছে উত্তাপিত হয়েছে। 

অনুষ্ঠানে শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াত করেন হাফিজ হাসান আহমদ।