বরিশালে নিত্যপণ্যের দামের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কমছেই না। পণ্যভেদে দাম ২০-৫০ টাকা করে বেড়েই চলছে। মাঝে মধ্যে দু’একটি পণ্যের দাম কমলেও স্বস্তি নেই ক্রেতাদের।রবিবার (১৬ জুলাই) বরিশাল নগরী রুপাতলী বাজারের গিয়ে দেখা গেছে এমন চিত্র।সবজির বাজারে গিয়ে দেখা যায় পোটল ৪০ - ৫০ টাকা,করোল্লা-৮০-৯০ টাকা আলু-৪০-৪৫ টাকা জিঙ্গা ৫০-৬০টাকা পেপে ৫০টাকা ধরে বিক্রয় করছে। এ দিকে জানা যায় রুপাতলী সবজির বাজার নিয়ান্ত্রন না থাকার কারনে অন্যন্য বাজারের চেয়ে তুলনামূলক অতিরিক্ত সবজির দাম বেশি নিচ্ছে বিক্রয়তারা। কিনকে আসা একক্রেতার সাথে সবজি বিক্রয়তা রুহুলের সাথে সবজির দাম নিয়ে তর্কবিতর্ক হয়,।প্রতিদিন কারো না সাথে সবজির দাম নিয়ে হাতাহাতিরঘটনাও ঘটছে। সবজি বিক্রয়তা মোঃ আজহারী বলেন আমরা দাম বেশি নেওয়ার কারন আমাদের কাজ থেকে প্রতিদিন চাদা নেওয়া হয়এই কারনে আমরা সবজির দাম বেশি রাখি।তা ছাড়া এই তিন জন সবজি বিক্রয়তা মোঃ রুহুল, মোঃ আসলাম, মোঃ আজহারী নামে আরো একাধিক অনেক অভিযোগ রয়েছেবাজার ঘুরে দেখা গেছে, ফার্মের মুরগির লাল ডিম গত সপ্তাহে ১৪৫ টাকা ডজন বিক্রি হলেও সেটি আজ ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহের মতো এ সপ্তাহেও ফার্মের সাদা ডিমের ডজন ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।গত সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগির কেজি ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।মাছের বাজার ঘুরে দেখা যায়, আকারে ছোট চিংড়ি ৭০০ টাকা, মাঝারি আকারের চিংড়ি ৮০০ টাকা, পাবদা মাছ ৫০০ টাকা, রুই ৩০০-৪০০ টাকা, পাঙাস ২০০-২৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, পুঁটি ৮০০ টাকা, টেংরা ৮০০ টাকা, কাতলা ৩৫০ টাকা এবং কই মাছ ২৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।অন্যদিকে গরুর মাংস ৮০০ টাকা ও খাসির মাংস এক হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজার ঘুরে তেমন ক্রেতা চোখে পড়েনি। পুরো বাজারে ২০-২৫ জন বিক্রেতা থাকলেও ক্রেতা ছিলেন হাতে গোনা ১০-১৫ জন।
৬৫ দিন ২১ ঘন্টা ৫৩ মিনিট আগে
৭৬ দিন ৪ ঘন্টা ৫৯ মিনিট আগে
৮৩ দিন ১ ঘন্টা ৩৪ মিনিট আগে
৮৩ দিন ৫ ঘন্টা ৫৩ মিনিট আগে
৮৫ দিন ৩ ঘন্টা ৪৮ মিনিট আগে
১১১ দিন ২ ঘন্টা ২৭ মিনিট আগে
১১১ দিন ২ ঘন্টা ২৮ মিনিট আগে
১১৮ দিন ৫ ঘন্টা ১৬ মিনিট আগে