নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ মডেল মসজিদের একটি কক্ষে বিস্ফোরণের কোন আলামত পাওয়া যায়নি।
নোয়াখালীর জেলার পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম জানান, বিস্ফোরণস্থলে কোনো বিস্ফোরকের আলামত পাওয়া যায়নি বলে প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে র্যাবের বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ দল।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ মডেল মসজিদের একটি কক্ষে বিস্ফোরণের ঘটনায় বিস্ফোরকের আলামত পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে র্যাবের বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ দল।
বুধবার রাতে র্যাবের বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দলের উপপরিচালক মেজর মহিদুলের নেতৃত্বে একটি দল অত্যাধুনিক স্ক্যানার যন্ত্র নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এ তথ্য জানান।
এর আগে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে মসজিদের তৃতীয় তলার একটি কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার দুপুরে মসজিদের দায়িত্বে থাকা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফিল্ড সুপারভাইজার আবদুল হালিমকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে নোয়াখালী মুখ্য বিচারিক আদালতে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার আবদুল হালিম খাগড়াছড়ি জেলার দিঘিনালা উপজেলার বাসিন্দা। তার ব্যাগ থেকেই বিস্ফোরণ হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
বেগমগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহিদুল হক রনি জানান, ওই কক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফিল্ড সুপারভাইজার আবদুল হালিমের রাখা ব্যাগ থেকে বিস্ফোরণটি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে হালিমের দাবি, তার ব্যাগের ভেতর বডি স্প্রের একটি বোতল ছিল। এছাড়া অন্য কিছু ছিল না। বডি স্প্রের বোতল থেকে এ ধরনের বিস্ফোরণ ঘটতে পারে কি না সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এজন্য ফিল্ড সুপারভাইজারকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মো. শহীদুল ইসলাম জানান, বুধবার রাতে র্যাবের বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দলের সদস্যরা অত্যাধুনিক স্ক্যানার যন্ত্র নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে কিছু আলামত নিয়ে গেছেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর একটি প্রতিবেদন দিবেন।
তিনি আরও জানান, বিস্ফোরণস্থলে কোনো বিস্ফোরকের আলামত পাওয়া যায়নি বলে প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে র্যাবের ওই দল।
৩১৩ দিন ২১ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে
৩১৫ দিন ১ ঘন্টা ১০ মিনিট আগে
৩১৫ দিন ৫ ঘন্টা ২৯ মিনিট আগে
৩১৬ দিন ২২ ঘন্টা ৫৩ মিনিট আগে
৩১৬ দিন ২৩ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে
৩১৮ দিন ১ ঘন্টা ৫৯ মিনিট আগে
৩২০ দিন ৩ ঘন্টা ২৯ মিনিট আগে
৩২০ দিন ৩ ঘন্টা ৫৫ মিনিট আগে