জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধিদলের বৈঠক‌ লোহাগাড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় এক ব্যক্তির মৃত্যু। একজন চালকের হাতে শত শত দায়িত্ব নির্ভর করে : মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক জয়পুরহাটে মাদ্রাসার সৌন্দর্য বর্ধনে বৃক্ষ রোপনের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ পাঁচবিবিতে দুই দিনব্যাপি গ্রীষ্মকালীন ফসল উৎপাদন বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত টাঙ্গাইলের মধুপুরে নকল সরবরাহের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার দেবহাটায় এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে তরুণ দলের পানি ও স্যালাইন বিতরণ বাঘায় জেলা প্রশাসকের সাথে উপজেলা প্রশাসনের মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা সংসদের ভিপি শহিদুল, জিএস ইনামুল আদমদীঘিতে ইভটিজিং করায় যুবকের জেল-জরিমানা বগুড়ার জেলা প্রশাসকের আদমদীঘির বিভিন্ন দপ্তর পরিদর্শন ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টায় সহযোগিতা, জাপা নেতার বিরুদ্ধে মামলা! নোয়াখালীত আনিত মিথ্যা অভিযোগে সাংবাদিক সম্মেলনের প্রতিবাদে সভা ঝিনাইগাতীতে দম্পতিদের জন্য জেন্ডার ও উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ঝিনাইগাতীর নলকুড়া ইউনিয়নে অংশগ্রহণমূলক মনিটরিং বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ঝিনাইগাতীর গৌরীপুর ইউনিয়নে অন্তর্ভুক্তিকরণ (প্রতিবন্ধিতা), তৃতীয় লিঙ্গ, আদিবাসীদের অধিকার বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ঝিনাইগাতীর ধানশাইল ইউনিয়নে সুশীল সমাজ ও সরকারি খাতের কর্মসূচিকে শক্তিশালী করার জন্য সমাজে দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত এলাকায় বিষবাষ্প নাকি পূর্ব শত্রুতায় ঘরে আগুন ববি অধ্যাপককে আওয়ামী দোসর আখ্যা দিয়ে সিন্ডিকেট থেকে অব্যাহতি- শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ক্ষেতলালে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের মাঝে বকনা ও ষাঁড় গরু বিতরণ

আজ জয়পুরহাট হানাদার মুক্ত দিবস

আজ ১৪ ডিসেম্বর জয়পুরহাট হানাদার মুক্ত দিবস। 

১৯৭১ সালের এই দিনে হানাদার মুক্ত হয়েছিল জয়পুরহাট।

দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বাঘা বাবলুর নেতৃত্বে অকুতোভয় একদল মুক্তিযোদ্ধা ভূঁইডোবা সীমান্ত দিয়ে পাঁচবিবিতে প্রবেশ করলে পাকসেনারা পিছু হটতে থাকে। এদিন মুক্তিযোদ্ধারা জয়পুরহাট পৌছে ডাকবাংলো মাঠে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উড়িয়ে জেলাকে হানাদার মুক্ত যোষনা করেন।

১৯৭১ সালের ২৪ এপ্রিল প্রথম সান্তাহার থেকে রেলযোগে পাকসেনারা জয়পুরহাটে এসে এ দেশীয় দোসরদের সহযোগীতায় দুটি দলে বিভক্ত হয়ে একটি দল পাঁচবিবি গোহাটিতে আক্রমন করে এবং পরদিন পাগলা দেওয়ান ও ক্ষেতলালের চরবাখরা ব্রিজ এলাকায় ক্যাম্প স্থাপন করে।

পাগলা দেওয়ানের অক্ষত এই বাংকারটি আজো সেই ভয়াল স্মৃতি বহন করে চলেছে। এখানেই শেষ নয় ২৬ এপ্রিল সদর উপজেলার হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা কড়ই-কাদিপুর গ্রামে এ দেশীয় দোসরদের সহযোগীতায় ৩শ ৭১জন মৃৎশিল্পীকে ধরে এনে বায়োনেট নিয়ে খুঁচিয়ে ও লাইনে দাঁড় করিয়ে গুলি করে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।

এদিনটিকে জয়পুরহাটবাসী শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে নানা কর্মসূচি পালন করেন। এখনো পাকসেনাদের বর্বর নির্যাতন, খুন ও ধর্ষনের দুঃসহ স্মৃতি মনে করে শিহরে ওঠেন অনেকেই।

আরও খবর