স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন সংসদে পাশ করার উদ্যোগ নেয়া হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী আওয়ামীলীগ থেকে বহিষ্কৃত আরাফাতের নেতৃত্বে থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতার উপর হামলা। সোনাইমুড়ীতে বিদেশী মদসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার । ঝিনাইদহ হতে অবৈধ জালটাকাসহ ০১ জনকে জালটাকা ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব - ৬ উপজেলা নির্বাচন: প্রথম ধাপে বৈধ এক হাজার ৭৮৬ প্রার্থী চুক্তি-ভিত্তিক চাকরির সুযোগ দিচ্ছে পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র আজ জুমা বার, আজকের দিনে যেসব কাজ ভুলেও করবেন না কবে আসছেন ডি মারিয়া, যা জানা গেল গরমে গোড়ালি ফাটলে যা করবেন! এবার অর্থ লেনদেনের অভিযোগ নিপুণের বিরুদ্ধে ঢাকায় চীনের ভিসা সেন্টার চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে বাংলাদেশে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী কলমাকান্দায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত গোদাগাড়ীতে রুহল হত্যা মামলার প্রধান আসামী আ.লীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ২ ফরিদপুর সদর উপজেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত, একাধিক ব্যক্তি আহত জাতীয় কন্ঠশিল্পী সিলেটের পাগল হাসান আর নেই -! বিশ্বনাথে ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শণী’র উদ্বোধন শেরপুরে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী উদ্বোধন পলাশে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী -২০২৪ ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান পালিত

পুরুষের ব্যস্তব জীবন।

পুরুষের জীবনে সবচেয়ে কঠিন মূহুর্ত হচ্ছে,বিবাহ পরবর্তী সময়ে মা-বাবা কিংবা স্ত্রীর সাথে সম্পর্কের টানাপোড়েন! কম-বেশি প্রায় পুরুষই পারিবারিক এই মানসিক নি*র্যা*তনের শিকার!একদিকে সঙ্গীনী অন্যদিকে মা-বাবা। দু'দিকটা ব্যালেন্স করে টিকে থাকাটাও একজনের পুরুষের কাছে বড্ড কঠিন ব্যপার!

সত্যি বলতে;

একদম সমান্তরাল ভাবে পৃথিবীর কোনো পুরুষ তার মা-বাবা এবং স্ত্রীর মন রক্ষা করে চলতে পারে না-চলা সম্ভবও নয়!একদিক থেকে না একদিক থেকে যেকোনো এক পক্ষে কমতি পড়ে যায়!আর ঠিক তখনই ঐ পক্ষ থেকে আসতে থাকে অভিযোগ।

স্ত্রী যদি ন্যায়ের পক্ষেও থাকে,আর তার হয়ে ছেলে কোনো প্রতিবাদ করলেই মা-বাবার কাছে হয়ে যায় দোষী!কোনো কোনো শ্বাশুড়ি বলে,"ছেলেকে তার বউ তাবিজ করেছে"।ব্যপারটা হাস্যকর হলেও,নিরেট বাস্তবতা।

যে শ্বাশুড়ি বলে,"ছেলেকে বউ তাবিজ করেছে" সেই শ্বাশুড়িও কিন্তু চায়;দিনশেষে তার মেয়ের জামাই তার মেয়ের অনুগত হয়েই চলুক,তাকে কষ্ট না দিক,তাকে আদরে সোহাগে রাখুক।

আবারঃ

যে স্ত্রী অন্যায় করে,শ্বশুর-শ্বাশুড়িকে সম্মান দেয় না কিংবা খারাপ আচরণ করে;তার স্বামী যদি ন্যায়ের পক্ষেও কথা বলে,তবে তার কাছে স্বামী হয়ে যায় দোষী!

সেই স্ত্রীও কিন্তু কারো না কারো বোন।

আর দিনশেষে সেও চায়;তার ভাই যেন তার স্ত্রীর কারণে কখনোই মা-বাবাকে কষ্ট না দিক,মা-বাবার কথা মতোই চলুক।

অথচ মা-বাবা কিংবা স্ত্রী-এই দু'পক্ষই যদি একটু স্যাক্রিফাইস করে চলে,তবে একজন পুরুষের কিন্তু মানসিক চাপটা একটু কমে যায়।

ব্যপারটা হচ্ছে;-

পুরুষের কষ্ট বোঝার মতো কেউ নেই!

সমাজ বলেন কিংবা পরিবার বলেন,সব জায়গায় পুরুষের কেবল নীরব অসহায়ত্ব!

পুরুষের পুরো জীবনটাই কে*টে যায় শুধু সবকিছুর সাথে ব্যালেন্স রাখতে রাখতেই!এভাবে যে কত পুরুষ নীরবে নিভৃতে কান্না গি*লে রোজ,সে খবর আর ক'জন রাখে?

লেখক : প্রণব মন্ডল,  শিক্ষার্থী; খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।

Tag
আরও খবর