সুনামগঞ্জে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালিত রোটারেক্ট ক্লাব অব মাওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে সাকিব-নাজমুল আদমদীঘিতে জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল পাংশায় পদ্মার চরে আবার দেখা মিলল রাসেল ভাইপার! আতঙ্ক ৭ বিভাগে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস, ভূমিধসের শঙ্কা সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাতনামা নারীর মৃত্যু ডোমারে শহীদ জিয়ার শাহাদাৎ বার্ষিকী পালিত বিএসএফ দফায় দফায় আন্তর্জাতিক সীমানা আইন লঙ্ঘন করছে কটিয়াদীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদত বার্ষিকী অনুষ্ঠিত টানা ভারী বর্ষণে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবি মানুষেরা বড়লেখায় প্রবাসী সমাজকল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে ১৪ প্রবাসীকে সংবর্ধনা নলছিটিতে জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত লালপুরে বিএনপি নেতা রাজনকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন থানা থেকে ছিনিয়ে নেওয়া প্রধান আসামিরা গোদাগাড়ীতে জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালিত মধুপুরে জিয়াউর রহমান এর ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উদযাপন ছাত্রলীগের সমর্থক এখন সোহরাওয়ার্দী কলেজ ছাত্রদলের ছত্রছায়ায় থাকার অভিযোগ রেল টিকিট যেন সোনার হরিণ পিরোজপুরে নানা আয়োজনে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত সিরাজগঞ্জে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদত বার্ষিকী পালন শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে বন্যহাতির আক্রমণে এক বিধবা বৃদ্ধা নিহত

জনগণই আমার পরিবার, প্রয়োজনে নিজের রক্ত দেব: প্রধানমন্ত্রী

দেশচিত্র নিউজ ডেস্ক

প্রকাশের সময়: 15-02-2024 06:24:35 am

১৯৮১ সালে দেশে ফেরার দিন কতটা ঝড়-ঝাপ্টাময় ছিল জানালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আবেগাপ্লুত হয়ে জানালেন, দুই চোখ খুঁজে বেড়াচ্ছিল ভাইদের। আমি তো তাদের পাইনি, পেয়েছিলাম সারি সারি কবর। সে কবর ছুঁয়ে শপথ করেছিলাম, স্বাধীনতা ব্যর্থ হতে দেবো না।


বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে গণভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার পরিবারকে হত্যার পর অসহায় হয়ে পড়ি। সে সময় রেহানার বিয়েতেও আমি যেতে পারিনি। কারণ, সেই আর্থিক সঙ্গতি ছিল না তখন। আমার একটা মাত্র বোনের বিয়ে, সেখানেও যেতে পারিনি। বাবা-মা হারা হয়ে বলতে গেলে এককভাবে তার বিয়ে হয়। তিনি আরও বলেন, জাতির পিতার হত্যাকারীদের বিচারের জন্য তদন্ত কমিশন গঠন করি। কিন্তু তদন্ত হোক জিয়াউর রহমান চাননি। অপরাধীদের পুরস্কৃত করে রাজনৈতিক সুযোগ করে দেয়া হয়। কিন্তু এটাই সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ছিল। যুদ্ধাপরাধীদের যাদের পাকিস্তানি পাসপোর্ট ছিল ফিরিয়ে আনে জিয়াউর রহমান। যারা কারাগারে ছিল তাদের মুক্তি দিয়ে ক্ষমতায় বসানো হয়। ওই অবস্থায় আমি দেশে ফিরে আসি একটা প্রত্যয় নিয়ে। ‘যেদিন ফিরে আসি, সেদিন ৬০ মাইল বেগে ঝড় বয়ে যায়। হাজার হাজার মানুষ আমাকে বরণ করেছেন। তবে এয়ারপোর্টে এসেই আমার পরিবারের সদস্যদের খুঁজে বেড়াচ্ছিলাম। যারা আমাকে এয়ারপোর্টে বিদায় জানাতে গিয়েছিল আমি তো তাদের পাইনি। পেয়েছিলাম শুধু সারি সারি কবর। সে কবর ছুঁয়ে শপথ করেছিলাম দেশের স্বাধীনতা ব্যর্থ হতে পারে না। আমার এ যাত্রাপথ সহজ ছিল না। নানান রকম ষড়যন্ত্র চলেছিল, এখনো রয়েছে,’ যোগ করেন তিনি। জনগণই পরিবার, বাবা যেভাবে জীবন উৎসর্গ করেছেন, ঠিক সেভাবেই দেশের মানুষের প্রয়োজনে নিজের রক্ত ঢেলে দেবেন বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, দলের নেতাকর্মীরা নির্যাতন অত্যাচার সহ্য করে সংগ্রাম চালিয়েছে। তাই মানুষের সমর্থন আর ভালোবাসাই আমাদের প্রেরণা। আমি অসংখ্যবার মৃত্যুকে মুখোমুখি দেখেছি। আমাকে মোকাবিলা করতে হয়েছে। আমাকে রক্ষায় অনেকে নিজের জীবন দিয়ে গেছেন। অনেক চড়াই-উৎরাই পার হয়ে আজকের এই বাংলাদেশ। তিনি আরও বলেন, আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। এই দেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। আগে বিদেশের মানুষ বাংলাদেশের নাম শুনলে বলতো ভিক্ষা করে খায়, সাহায্য নিয়ে চলে। নেতিবাচক একটা ধারণা ছিল। আমার খুব কষ্ট হতো। কেন আমাদের অবহেলার চোখে দেখবে। দেশের ভাবমূর্তি পরিবর্তন করে যাতে বিশ্ববাসী সম্মানের চোখে দেখে সেই উদ্যোগে এগিয়েছি। এখন বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশ একটা মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে।

আরও খবর



68365fc00e596-280525065840.webp
জাপান সফরে গেলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ দিন ৭ ঘন্টা ২৪ মিনিট আগে