নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে জেলা পরিষদ থেকে লিজ আনার অজুহাতে দখল হয়ে যাচ্ছে সরকারি খাল। নাব্যতা সংকট বর্জ্য স্থপে একদিকে যেমন ব্যাহত হচ্ছে পানি নিস্কাশন ব্যবস্থা। অপর দিকে দখল দারেরা তুলছে,দোকান ঘর,ভবন, মার্কেট। তাই সামনের বৃষ্টি মৌসুমে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার ইসলামগঞ্জ বাজারের বর্জ্যময় মহেন্দ্র খালের উপর নতুন করে নির্মিত ব্রিজের দুইপাশে খাল দখল করে বাঁশ, কাঠ, টিন,ইট,রড,সিমেন্ট দিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে অসংখ্য দোকান ঘর। যার সাথে স্থানীয় কিছু ভূমি দস্যু জনপ্রতিনিধি ও ক্ষমতাবান ব্যক্তি জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। অবৈধ ভাবে গড়ে তোলা এসব দোকানের কারনে বন্ধ হয়ে গেছে পানি প্রবাহ সৃষ্টি হয়েছে বর্জ্য স্থপ।
জানা যায়, বজরা ইসলামগঞ্জ বাজারের মুদি দোকান ব্যবসায়ী শরাফত উল্লাহর ছেলে ইসমাইল হোসেন সহ স্থানীয় ভুমি দস্যুদের টাকার বিনিময়ে বজরা এলাকার প্রভাবশালী কিছু ব্যক্তি জনপ্রতিনিধিদের দিয়ে ম্যানেজ করে চলে এই অবৈধ কর্মকান্ড।এই বিষয় জানতে চাইলে সরকারি খাল দখলের বিষয়ে ইসমাইল হোসেন বলেন,তিনি জেলা পরিষদ থেকে টাকা দিয়ে খাল লিজ নিয়েছেন। এছাড়া স্থানীয় নেতাদরেকেও টাকা দিয়েছেন খালের ওপর ঘর নির্মান করার জন্য। তবে তিনি সহ অনেকে খাল লিজ নেওয়ার কোন বৈধ কাগজ দেখাতে পারেনি।
জেলা পরিষদের খাল অবৈধ ভাবে দখল করে দোকান নির্মাণের বিষয়ে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াদুদ পিন্টুরে সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জানান, সরকারি কোনো খাল উপজেলার কাউকে লিজ দেওয়া হয়নি। অবৈধ খাল দখলদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সোনাইমুড়ী থানা ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে সহায়তা চাওয়া হয়েছে। দ্রুত এ সকল দখলদারদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে খাল দখল মুক্ত করা হবে।
৯ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে
৯ ঘন্টা ১৬ মিনিট আগে
৯ ঘন্টা ২৫ মিনিট আগে
৯ ঘন্টা ৪২ মিনিট আগে
১০ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে
১০ ঘন্টা ১৯ মিনিট আগে
১০ ঘন্টা ৫৭ মিনিট আগে
১১ ঘন্টা ০ মিনিট আগে