আঘাত হানার পর অন্তত দুইদিন এর প্রভাব বজায় থাকতে পারে বলে সতর্ক করেছে আবহাওয়া অফিস।
সাতক্ষীরা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুলফিকার আলী বলেন, শনিবার দুপুরে সাতক্ষীরা উপকূল থেকে ঘূর্ণিঝড় রেমাল ৪৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে।
রোববার দুপুর থেকেই সাতক্ষীরা উপকূলে বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়া শুরু হবে। ফলে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া আঘাত হানার পর অন্তত দুইদিন এর প্রভাব বজায় থাকবে।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ মোকাবিলায় আগাম প্রস্তুতির লক্ষ্যে আগাম প্রস্তুতি নিয়েছে সাতক্ষীরা জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি। বৃহস্পতিবার (২৪ মে) দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত প্রস্তুতি সভায় জেলা প্রশাসক হুমায়ুন কবিরের সভাপতিত্বে সংশ্লিষ্ট জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসক হুমায়ুন কবির বলেন, ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ মোকাবিলায় এরমধ্যে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেয়া শুরু হয়েছে। জেলায় সব সরকারি দফতরের কর্মকর্তা কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া উপকূলীয় এলাকার বেশি ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ চিহ্নিত করে বালু ও জিও ব্যাগ দিয়ে সংস্কার করার পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার আশ্রায়কেন্দ্রগুলো এরমধ্যে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ মোকাবিলায় ১৬৯টি আশ্রয়কেন্দ্রসহ ৮৮৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্যবহারের উপযোগী করা হচ্ছে। এছাড়া জরুরি কাজে অংশগ্রহণের জন্য ৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া জরুরি ত্রাণ কার্যে ব্যবহারের জন্য ৫ লাখ ২৫ হাজার টাকা মজুত রয়েছে।
৩ ঘন্টা ২৫ মিনিট আগে
৩ ঘন্টা ২৯ মিনিট আগে
৪ ঘন্টা ২১ মিনিট আগে
৪ ঘন্টা ৫৮ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ০ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ১ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ২ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ৬ মিনিট আগে