আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ভাংচুর, লুট ও মৎস্য ঘের জবর দখল চেষ্টার
প্রতিবাদে আশাশুনি প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (২
জুন) বেলা ১২টায় প্রেসক্লাব কার্যালয়র এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
লিখিত বক্তব্য ও সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে আশাশুনি সদরের শহিদুল
গাজীর মেয়ে মোছাঃ ফাতেমা বেগম বলেন, তারা অসহায় হতদরিদ্র ভুমিহীন শ্রেণির
সাধারণ মানুষ। মাত্র ১.৫ শতক সম্পত্তিতে তাদের বসবাস। তার চাচা রফিকুল
ইসলাম গাজীর নামে আবেদন পূবক সরকারী ভাবে ৫০। শতক খাস জমি ইজারা নিয়ে ধান ও
মাছ করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন। উক্ত খাস সম্পত্তি অবৈধভাবে জবর দখল
করতে স্থানীয় প্রভাবশালী নাশকতা মামলার আসামী আবু হাসান বকুল মরিয়া হয়ে
ওঠে। এমনকি ফাতেমা বেগম সহ তার পরিবারের সদস্যের নামে থানায় লিখিত অভিযোগ
দায়ের করেন। তদন্তকালে সঠিক কাগজপত্র না দেখাতে পারায় তাদের অভিযোগ মিথ্যা
প্রমানিত হয়। কিন্তু গত ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পর নালিশী সম্পত্তির
ঘেরে বাঁধ কেটে দেওয়াসহ ঘেরের বাসা ভেঙ্গে দেয় প্রতিপক্ষরা। লিখিত
বক্তব্যে ফাতেমা বেগম আরও বলেন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পর উপজেলা
চেয়ারম্যান সকলকে শান্ত থাকার নির্দেশনা দিয়েছেন। কিন্তু একটি
স্বার্থান্বেষী মহল নিজেদের ফায়দা লুটতে ১৪৫ ধারা আদেশ থাকা স্বর্ত্বেও ৩১
মে স্থানীয় ইউসুফ এর নেতৃত্বে ১০/১৫জনের একটি দল জোর পূর্বক ঘেরের বাঁধ
কেটে বকুল ইসলামের ঘেরের সাথে মিশিয়ে দিতে থাকে। বিষয়টি স্থানীয় ইউপি সদস্য
শাহিনুর রহমানকে অবগত করলে স্থানীয়দের সহায়তায় তাদেরকে ধাওয়া করলে
জবরদখলকারীরা দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। ফাতেমা বেগমের পরিবার অসহায়
হওয়ায় প্রতিপক্ষ তাদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে সর্বশান্ত করছে বলে সংবাদ
সম্মেলনে অভিযোগ তুলে ধরেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ফাতেমা বেগম
তাদের পরিবার পরিজন নিয়ে দু’বেলা দু’মুঠো ডাল ভাত খেয়ে শান্তিপূর্ণ ভাবে
বেঁচে থাকতে এবং প্রতিপক্ষের দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা ও রোষানল থেকে রক্ষা
পেতে প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
৩ ঘন্টা ৩৮ মিনিট আগে
৩ ঘন্টা ৪২ মিনিট আগে
৪ ঘন্টা ৩৪ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ১১ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ১৩ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ১৪ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ১৫ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ১৯ মিনিট আগে