ভারতের ৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান জুমার পরও চলবে: হাসনাত ছাত্রদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ ইলিয়াস কাঞ্চনের জেপিবির শার্শায় সাজাপ্রাপ্ত আসামী ও মাদক ব্যবসায়ীসহ আটক-৩ দুর্যোগ বিষয়ক মহড়া সাগর পাড়ের জীবন যুদ্ধ ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ৪ টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভয়াবহ আগুন সাবেক মেয়র আইভি গ্রেফতার সাতক্ষীরায় বিএসটিআই অনুমোদিত লাইসেন্স না থাকায় দুই ড্রিংকিং ওয়াটার মালিককে জরিমানা খুবিতে প্রফেসর দীপক কামাল মেমোরিয়াল স্কলারশিপ পেলন ১৬ শিক্ষার্থী মানবতার সেবায় রেড ক্রিসেন্টের ভূমিকা অতুলনীয় - চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ. লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে অবস্থানের ঘোষণা ঝিনাইগাতীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ১৬টি টাওয়ারসহ পাইপ ধ্বংস, ১টি ট্রাক ও ২টি মাহিন্দ্র জব্দ বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টার কাইয়ুমের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে, অভিযোগ পদবঞ্চিত নেতাদের কৃষ্ণনগরে কালিকাপুর সিদ্দিকীয়া দাখিল মাদ্রাসায় এডহক কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত নিয়মিত ক্রু মিটিং বাস্তবায়ন করায় পুরস্কার পেলেন বাকৃবির রোভার স্কাউট লিডার প্রথমবারের মতো ইন্টার্নশিপ পেল বাকৃবির মাৎস্যবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা আশাশুনিতে অঙ্কনের মাধ্যমে প্রতিবন্ধীদের সম্পদ ও ঝুঁকি চিহ্নিত করণ কর্মশালা পীরগাছায় ভাবীর হোটেলে ১৯৯টাকায় পাওয়া যাবে একটি মোটরসাইকেল ভারতের ১৫ শহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা পাকিস্তানের, দাবি দিল্লির লালপুরে তথ্য চাওয়ায় সাংবাদিককে হুমকি ও মিথ্যা মামলার ভয়।।

চন্দনাইশ হোক দক্ষিণ চট্টগ্রামের একটি মডেল ও স্মার্ট উপজেলা

মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন ( Contributor )

প্রকাশের সময়: 25-07-2024 04:00:51 pm



                মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন  

চন্দনাইশ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এই উপজেলাটি  দক্ষিণ চট্টগ্রামের পাহাড়ী ও সমতল ভূমির সন্নিবেশে গঠিত একটি গুরুত্বপূর্ণ জনপদ। চন্দনাইশের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক প্রবাহমান। এই চন্দনাইশ ছিল পটিয়া উপজেলার একটি অংশ। ১৯৭৬ সালে পটিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করে চন্দনাইশ থানার সৃষ্টি করা হয়। ১৯৮৩ সালের ২ জুলাই চন্দনাইশ থানাকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়।  কথিত আছে চন্দন ও আঁশ হতে চন্দনাইশ নামের উদ্ভব। এলাকাটি একসময় চন্দন গাছের উৎপাদন ও ব্যবসার জন্য বিখ্যাত ছিলো। প্রাচীন জনপদ "চন্দনাইশ" নামের উৎপত্তি নিয়ে অধ্যাপক বদিউল আলম বলেন, চন্দন কাঠের নামানুসারে চন্দনাইশের নামকরণ করা হয়েছে। গবেষক পি. আর টমাস বলেছেন, প্রাচীন চিকন চাউল "চিনাইস" থেকে চন্দনাইশ নামের উৎপত্তি। তবে এ চন্দন অর্থ চন্দন কাঠ নয়। এটি একপ্রকার উপাদেয় সব্জি।এখানে চন্দন নামের সব্জির প্রাচুর্য ছিল। চন্দন সব্জির আঁইশ অত্যন্ত পুষ্টিকর ও বাণিজ্যিকভাবে লাভজনক ছিল। এখান হতে বিভিন্ন এলাকায় চন্দন এর আঁইশ রাপ্তানি করা হতো। তাই এলাকাটির নাম হয় চন্দনাইশ।
চন্দনাইশ উপজেলার প্রধান রুপকার ড. কর্ণেল  (অব:) অলি আহমেদ বীরবিক্রম। চন্দনাইশ ভূতপূর্ব পটিয়ার সাথে প্রশাসনিকভাবে সংযুক্ত ছিল থানা হিসেবে। ১৯৭৬ সালে তিনি চন্দনাইশ থানা সৃষ্টি করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে চন্দনাইশ থানাকে উপজেলায় রূপান্তরিত করেন। তাছাড়া তিনি প্রথম ১৯৮০ সালে, দ্বিতীয়বার ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারী, তৃতীয়বার ১৯৯৬ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারী, চতুর্থবার ১৯৯৬ সালের ১২ জুন,পঞ্চমবার ২০০১ সালের ১ অক্টোবর এবং ৬ষ্ঠ বার ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।  আজকের এই উপজেলার জন্য ড. কর্ণেল  (অব:) অলি আহমেদ বীরবিক্রম এর অবদান স্মরণ যোগ্য।
এর আগে জোয়ারা গ্রামের ব্যারিস্টার মাহবুবুল কবির চৌধুরী  ১৯৭৯ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান তাকে সংসদ সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দিয়েছিলেন। তিনি বিপুল ভোটে জয়লাভ করে সংসদ সদস্যের দায়িত্ব পালনকালে এক পর্যায়ে জিয়াউর রহমানের পরামর্শে সংসদ সদস্য থেকে পদত্যাগ করিয়ে কর্ণেল (অব.) অলি আহমদ উপ-নির্বাচনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত করেন। ব্যারিস্টার মাহবুবুল কবির চৌধুরীকে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান। চন্দনাইশ সৃষ্ট পূর্বে (সাতকানিয়া-পটিয়া আংশিক)  আসন থেকে অধ্যাপক নুরুল ইসলাম, ডা. এ বি এম ফয়েজুর রহমান এবং সোনামিয়া চৌধুরী এমপি নির্বাচিত হন। 
ইঞ্জিনিয়ার আফসার উদ্দিন আহমেদ এরশাদ শাসন আমলে চন্দনাইশ-সাতকানিয়া আংশিক নির্বাচনী এলাকার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
১৯৯৬ সালের ১২ই জুনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কর্ণেল অলি আহমদ চট্টগ্রামের ২টি আসনে বিজয়ী  হলে চন্দনাইশ আসনটি ছেড়ে দেন। ঐ আসনে তার স্ত্রী মমতাজ বেগম নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়লাভ করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।  মমতাজ বেগম রাজনীতিতে সক্রিয় না হলেও কর্ণেল অলি আহমদের স্ত্রী হিসেবে এলাকায় সর্বসাধারণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছিলেন। বর্তমানে চন্দনাইশ আসনের এমপি নজরুল ইসলাম চৌধুরী।
বর্তমানে চন্দনাইশ উপজেলার চেয়ারম্যান হলেন বিশিষ্ট সমাজসেবক ও  শিল্পপতি মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন। এর আগে পরপর তিনবার উপজেলা চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দক্ষতার সহিত পালন করেন আবদুল জব্বার চৌধুরী।তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার থেকে শ্রেষ্ঠ উপজেলা চেয়ারম্যান পুরস্কার লাভ করেছিলেন। তাছাড়া ব্যারিস্টার আহমুদুল হক এবং মোহাম্মদ  কাশেমও দায়িত্ব পালন করেন।
বাংলাদেশের ইতিহাসে বিভিন্ন সময়ে নানান ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার মত গুণীজন উপহার দিয়েছে চন্দনাইশ। বার আউলিয়া স্মৃতি বিজড়িত এই উপজেলা বিখ্যাত আলেম ওলামা   ও বেশ কিছু জাতীয় ব্যক্তিত্বের জন্য সুপরিচিত। এমন কি তাদের মধ্যে অনেকেই উপমহাদেশ সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সুনাম ও সুপ্রসিদ্ধ লাভ করেছেন। উল্লেখযোগ্য হলেন- মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী, ভাষা সৈনিক ও শিক্ষাবিদ প্রিন্সিপাল আবুল কাশেম,   চিকিৎসক ও জাতীয় অধ্যাপক ডা নুরুল ইসলাম,  বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল করিম, যাত্রামোহন সেন, যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত, প্রকৌশলী আফসার উদ্দিন আহমেদ, আব্দুল হামিদ ফখরে বাংলা (রহ), প্রখ্যাত হাদীস বিশারদ এবং বিশিষ্ট  আলেমে দ্বীন  অধ্যক্ষ আল্লামা ফখরুদ্দীন (রহ),  কবি ও সাহিত্যিক এবং একুশে পদক প্রাপ্ত আহমদ ছফা, মুক্তিযোদ্ধা শহীদ মুরিদুল আলম, ভাষাসৈনিক অধ্যাপক সোলায়মান খান, ভাষাসৈনিক আবুল কালাম, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রাক্তন উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান, মহিয়সী নারী নেলী সেনগুপ্তা প্রমুখ। 
চন্দনাইশ উপজেলাকে স্মার্ট ও রোল মডেল হিসেবে গড়ে তুলতে বেশ কিছু প্রদক্ষেপ নেয়া জরুরী। এই উপজেলার  গুণীজনদের নামে তাঁদের স্বস্ব গ্রামে বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তাদের নামে পাঠাগার স্থাপনসহ সড়কের নামকরণ করে চন্দনাইশ পৌরএলাকায় গুণি মানুষদের পোট্রেট করে তাঁদের সংক্ষিপ্ত জীবনী সংরক্ষণ করা  অতীব জরুরী। ভাষাসৈনিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্বরণে জাদুঘর স্থাপন করাও যেতে পারে। এমনকি বর্তমান ও আগামী প্রজন্মের কাছে  তুলে ধরার লক্ষ্যে  উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় প্রজেক্টের স্থাপন করে উপজেলা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সহ গুণীজন ব্যক্তিত্বদের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি প্রদর্শন করার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। 
দক্ষিণ চট্টগ্রামে একটি সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় বড্ড প্রয়োজন।  চন্দনাইশ উপজেলা অন্যান্য উপজেলার ক্ষেত্রে  মধ্যবর্তী উপজেলা।  যোগাযোগ ব্যবস্থাও দারুন। সেই হিসেবে চন্দনাইশে একটি সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার চমৎকার ও উপযুক্ত স্থান। অথবা গাছবাড়ীয়া সরকারী কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা দেয়া যেতে পারে। অতীতে দেশে এইরকম কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার নজির আছে।
ইতিমধ্যে এই উপজেলায় ১টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ১টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতাল আছে। 
 বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯২-এর অধীনে বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ  প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ২০০১ সালে বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি), বাংলাদেশ বার কাউন্সিল, বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল কর্তৃক অনুমোদন লাভ করে। বিজিসি ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা প্রকৌশলী আফসার উদ্দিন আহমেদ। একইসাথে  ২০০২ সালে তিনি  বিজিসি ট্রাস্ট মেডিকেল কলেজ এন্ড  হাসপাতালও প্রতিষ্ঠা করেন। উল্লেখ্য এই দু'টি প্রতিষ্ঠান  দক্ষিণ চট্টগ্রামের একমাত্র ও সর্বপ্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং বেসরকারি মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতাল। 
চন্দনাইশ উপজেলাকে মডেল ও স্মার্ট উপজেলা গড়তে মাদক ও ইয়াবা মুক্ত করার বিকল্প নেই।  চন্দনাইশের  তরুণ সমাজ ইয়াবা ও মাদক আসক্ত হয়ে কিশোরগ্যাংসহ নানা অপরাধমুলক কাজের সাথে জড়িয়ে পড়ছে। তাদেরকে আলোর পথে ফিরিয়ে আনতে  সর্বাত্মক প্রচেষ্ঠা চালিয়ে যেতে হবে। 
সড়কের দু পাশে তালবৃক্ষসহ নানা জাতের ফল, ফুল ও ঔষধি গাছ লাগানোর মাধ্যেমে পরিচ্ছন্ন ও পরিবেশবান্ধব চন্দনাইশকে সবুজায়ন করা। পরিকল্পিত খালখনন, ড্রেনেজ নেটওয়ার্ক গড়ে তুলে চন্দনাইশকে স্বাস্থ্যকর বসবাস উপযোগী করে তোলা। ফরমালিনমুক্ত বাজার ও নিরাপদ খাবার নিশ্চিত, সামাজিক অনাচার-অত্যাচার নিরসনে প্রতিরোধ গড়ে তোলা, নারীসহ সবার জন্য পর্যাপ্ত আধুনিক পাবলিক টয়লেট স্থাপন, কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে স্বল্প আয়ের নারী-পুরুষ তথা সাধারণ মানুষের সেবার পরিধি বাড়ানো, সংক্রামক ব্যাধির বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান, মশক নিধনের ব্যবস্থা করাসহ নিরাপদ-স্বাস্থ্যকর চন্দনাইশ, সুশাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতেই হবে। এলাকার মানুষের সহজ যাতায়াতের সুবিধার্থে গণপরিবহনের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে চট্টগ্রাম শহরের সাথে  যাতায়াত ব্যবস্থা দ্রুত ও বৃদ্ধির নিশ্চিত করা। উপজেলার  যথাস্থানে অটোরিকশা স্ট্যান্ড,পথচারী সংকেত ও সড়ক সংস্কার  করার উদ্যোগ গ্রহণ করা।
সমাজের বেকারত্ব ও শিক্ষার মান শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে। বেকারত্ব দূর করতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। চন্দনাইশে অবকাঠামো উন্নয়ন এবং পর্যটন শিল্প নিয়ে কাজ করার এখনি  সুযোগ এসেছে। এই অঞ্চল নিয়ে একটি পরিকল্পিত মডেল ও স্মার্ট উপজেলা করা সম্ভব।  এবং চন্দনাইশের বৃহৎ পাহাড়ি এলাকায় বিনোদন স্পট  সহ ব্যতিক্রমধর্মী কোন কিছু করা যায়  কিনা ভাবতে হবে জনপ্রতিনিধিদের।পানি-গ্যাস- বিদ্যুৎ ব্যবস্থার উন্নয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা এখনই সময়। তাছাড়া উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন স্থানে  সিসিটিভি ক্যামেরা আওতাভুক্ত করা। এবং ফ্রি ওয়াই-ফাই চালু ও ই-লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা গ্রহণ করা। একইসাথে নাগরিক সমস্যা, নাগরিক সেবা, অভিযোগ ও সমস্যা সমাধানে ২৪ ঘণ্টা হটলাইন চালু করা।
সঠিক ও মানসম্মত  পরিকল্পনা  বাস্তবায়ন হলে চন্দনাইশ একটি দক্ষিণ অঞ্চলের স্মার্ট উপজেলা হিসেবে গড়ে উঠবে বলে আমি আশা করছি।




লেখক : কলামিস্ট।
সদস্য, চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্র। 
যুগ্মসচিব, বাংলাদেশ মুসলমান ইতিহাস সমিতি। 
আরও খবর