চৌদ্দগ্রামে আবুল হাশেম জনকল্যাণ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ইফতার সামগ্রী বিতরণ দোয়ারাবাজারে সংঘর্ষে আহত যুবকের মৃত্যু চৌদ্দগ্রামে ১১ মার্চ শহীদ দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবিরের ইফতার ও কোরআন উপহার প্রদান নাগরপুরে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত অভয়নগরে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু বেগমগঞ্জে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লাশের মিছিল আর দেখতে চায় না দেশবাসী: জামায়াত আমির নন্দীগ্রামে ওয়ার্ড জামায়াতের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে সব ধরনের কূটনৈতিক তৎপরতা চালাচ্ছে সরকার: প্রেস সচিব প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে বাধ্যতামূলক ছুটিতে কুবি শিক্ষক কাজী আনিছ নন্দীগ্রামে গণহত্যা ও স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা কুবিতে শাহবাগ ও পতিত স্বৈরাচারের দ্রুত বিচারের দাবিতে মানববন্ধন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন মাহমুদউল্লাহ কুবিতে উত্তরবঙ্গ ছাত্র পরিষদের ইফতার মাহফিল কুবি বিএনসিসি প্লাটুনের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত কুবিতে মার্কেটিং বিভাগের ইফতার ও দোয়া মাহফিল সংস্কার করে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন দিতে হবেঃ মোংলায় বিএনপি নেতা কৃষিবিদ শামীমুর রহমান ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে বিজিবি বিএসএফ’র পতাকা বৈঠকে দুই বাংলাদশী নাগরিককে হস্তান্তর শৈলকুপায় পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে ২০ জন আহত ঝিনাইদহে ধর্ষকের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

জিমি কার্টার ছিলেন বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু : প্রধান উপদেষ্টা

বাসস ডেস্ক - রিপোর্টার

প্রকাশের সময়: 30-12-2024 02:54:14 pm

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নোবেল বিজয়ী ও যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করে বলেছেন, প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার ছিলেন বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। 


যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জোসেফ আর বাইডেনের কাছে পাঠানো এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, ‘নোবেল বিজয়ী প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের মৃত্যুতে আমি গভীর দুঃখ ও আন্তরিক সমবেদনা সঙ্গে লিখছি, তিনি একজন অসাধারণ নেতা, মানবাধিকার এবং বিশ্বজুড়ে শান্তি ও গণতন্ত্রের অপ্রতিদ্বন্দ্বী ও অক্লান্ত প্রবক্তা।’


ড. ইউনূস বলেন, কার্টার প্রেসিডেন্ট থাকাকালে এবং এর পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্ক বহুমুখী প্রেক্ষাপটে সুদৃঢ় ও প্রসারিত হয়েছে।


তিনি উল্লেখ করেন যে, কার্টার সেন্টারের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিশেষ করে নারীর ক্ষমতায়ন, সুশাসন নিশ্চিতকরণ এবং গণতন্ত্রকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জনগণের প্রতি তার ভালোবাসা ও আবেগের দৃষ্টান্ত রয়েছে।


২০০৬ সালের শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ইউনূস বলেন, ‘আমরা ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশে তার সফরের কথা স্মরণ করছি এবং সেটি আমাদের জনগণের জন্য একটি মহান অনুপ্রেরণার উৎস।’


তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট কার্টার শুধু যুক্তরাষ্ট্র ও বিশ্ব রাজনীতির একজন আইকনিক ব্যক্তিত্বই ছিলেন না, তিনি আমার প্রিয় বন্ধুও ছিলেন।


প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বছরের পর বছর ধরে নোবেল বিজয়ীদের সমাবেশে অসংখ্যবার তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করার বিশেষ সম্মান লাভ করেছি। মানবাধিকার ও সামাজিক ন্যায়বিচারের প্রতি তার অবিচল অঙ্গীকার আমাকে সবসময় প্রাণিত করেছে।’


প্রধান উপদেষ্টার বলেন, তাদের মধ্যকার আলোচনায় তাঁর গভীর বিনয়, প্রজ্ঞা ও জনগণের ক্ষমতায়নে প্রতি তাঁর অবিচল বিশ্বাস ফুটে উঠত। নিঃসন্দেহে তার উত্তরাধিকার আগামী প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।


তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে আমি যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ বিশেষ করে প্রেসিডেন্ট কার্টারের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। আমরা তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।

আরও খবর