যশোরের অভয়নগর উপজেলার বিভিন্ন পথের পাশে ফুটছে গুল্মজাতীয় বহু বর্ষজীবী সপুষ্পক উদ্ভিদ ভাট গাছের ফুল। কেউ কেউ ঔষধি গুণসম্পন্ন ভাট গাছকে ভাটি, বনজুঁই বা ঘেটুও বলে থাকেন। গ্রাম এলাকার পরিচিত এ বুনো উদ্ভিদের ফুল বাড়িয়ে তুলছে প্রাকৃতিক সৈন্দর্য। ভাট ফুলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হচ্ছে মানুষ।
ভাঁট গ্রামবাংলার চিরচেনা বনফুল। বসন্তের দিনে অনাগত সৌরভ নিয়ে সে ফুটে চলে গ্রীষ্ম অবধি। গ্রামের মেঠো পথে, পাহাড়ি বনের চূড়ায় কিংবা পাহাড়ি ছড়ার পাশে অঢেল ও প্রাণবন্ত হয়ে সে সাজে, পথিকেরে খানিক তার দিকে ফিরে তাকানোর জন্য। অজস্র মৌমাছি মধু আহরণে ব্যস্ত থাকে ভাঁট ফুলের থোকায় থোকায়। অযত্নে ও অবহেলায় সে পথপাশে, পতিত জমির কাছে জন্মে থাকে।
ফুলগুলো ফুটতে দেখা যায় অভয়নগরের দক্ষিণ দেওয়াপাড়ার নওয়াপাড়া সরদার মিল খেয়াঘাটের পাশে।
দৃষ্টিনন্দন ভাট ফুল সৌন্দর্যপ্রিয় মানুষের মনের খোরাক জোগায়। রাস্তার পাশে, পরিত্যক্ত জমিতে অনাদর অবহেলায় বেড়ে ওঠা ভাট গাছের ফুল বসন্তে প্রাকৃতিক সৈন্দর্যে যোগ করে বাড়তি মাত্র। পথচারীরা উপভোগ করেন আবহমান বাংলার আদি বুনো ফুলের অপরূপ সৌন্দর্য ।
দক্ষিণ দেওয়াপাড়ার নুরানি মাদ্রাসার শিক্ষক বলেন, ভাট ফুলের এ সৌন্দর্য দেখার জন্য প্রায়সময় বিভিন্ন বয়সী ফুল প্রেমীরা দেখতে আসেন এখানকার এই বনফুল, উপভোগ করেন আনন্দ।অনেকেই ছবি তুলে রাখেন মোবাইলে।
৩ ঘন্টা ২৩ মিনিট আগে
৩ ঘন্টা ৩১ মিনিট আগে
৩ ঘন্টা ৩৯ মিনিট আগে
৩ ঘন্টা ৫৬ মিনিট আগে
৪ ঘন্টা ২৩ মিনিট আগে
৪ ঘন্টা ৩৩ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ১১ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ১৪ মিনিট আগে