তারেক রহমান; রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বোচ্চ নির্যাতনের স্বীকার হয়েও যিনি জাতীয় ঐক্যের প্রতীক।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে যখনই দমন-পীড়ন, ষড়যন্ত্র আর অস্থিরতার কথা উঠবে, তখন এক নাম আমাদের স্মৃতিতে ভেসে উঠবে—তারেক রহমান। রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বোচ্চ নির্যাতনের শিকার হওয়া এই মানুষটি শুধু নিজের জন্য নয়, পুরো জাতির জন্য এক উদাহরণ হয়ে আছেন। ব্যক্তিগত কষ্ট ভুলে, অপমান মেনে, তিনি আজও দলকে, নেতাকর্মীদের এবং জনগণকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে যাচ্ছেন। এই অসাধারণ ধৈর্য, এই দেশপ্রেম, এই রাজনৈতিক প্রজ্ঞাই তাকে আমাদের হৃদয়ের নেতা করে তুলেছে।
নির্যাতনের অন্ধকার অধ্যায়
২০০৭ সালের সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়, তারেক রহমানকে যেভাবে গ্রেফতার ও নির্যাতন করা হয়েছিল, তা কেবল একজন রাজনীতিবিদ নয়, একজন মানুষের মৌলিক অধিকারের উপর ছিল চরম আঘাত। কিন্তু তিনি সেই যন্ত্রণা বুকের ভেতর নিয়ে তিনি যখন দেশের মানুষের দোয়া ও সমর্থন নিয়ে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে গিয়েছেন তখন তিনি শুধু দেশ ছাড়েননি, সাথে নিয়ে গেছেন দেশের প্রতি দায়বদ্ধতা আর ত্যাগের প্রতিশ্রুতি।
প্রতিশোধ নয়, ঐক্যের বার্তা
তারেক রহমানের জায়গায় অন্য কেউ হলে প্রতিশোধের পথেই হাঁটতেন। আমরা দেখেছি এক নারীর প্রতিশোধ পরায়ণতা এই দেশকে কতটা পিছিয়ে দিয়েছে। কিন্তু তারেক রহমান সেই পথে যাননি। প্রতিহিংসা নয়—তিনি বারবার বলেছেন, “সব ভুলে এক হোন, দেশের জন্য এক থাকুন, সবার আগে বাংলাদেশ।” এই উচ্চতা, এই মানসিক দৃঢ়তা তাকে সাধারণ রাজনীতিবিদের চেয়ে আলাদা করে। পিতার মত তিনিও উপলব্ধি করেছেন—রাষ্ট্রকে বদলাতে হলে জাতিকে এক করতে হয়। আর এই ঐক্যের রাজনীতিই তার সবচেয়ে বড় শক্তি।
রাফায়েতুল আহম্মেদ রাবিত, শিক্ষার্থী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
১ ঘন্টা ৩৫ মিনিট আগে
১ ঘন্টা ৫৭ মিনিট আগে
২ ঘন্টা ২০ মিনিট আগে
২ ঘন্টা ৪৭ মিনিট আগে
২ ঘন্টা ৫২ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ২৫ মিনিট আগে
৫ ঘন্টা ৩১ মিনিট আগে