লালপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ জুয়ারি আটক রক্তদাতার যে বিষয় গুলো মেনে চলা জরুরী সারাদেশে টানা বৃষ্টির আভাস বাংলাদেশকে ২৫ কোটি ডলার ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক সংঘাত না থামালে পরিণতি ভয়াবহ হবে, ইসরায়েলকে চীন পাচারের টাকা উদ্ধারে ব্রিটিশ আইনজীবী নিয়োগ করা হয়েছে’ ২৬ জুন থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা দেশে সোনার দামে সর্বকালের রেকর্ড ভঙ্গ লাখাইয়ে সাংবাদিক প্রোটন দাশ গুপ্তের ২৫ তম প্রয়ান দিবস ও স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত। নোয়াখালীতে ভাড়া নেওয়ার প্রতিবাদ করায় মাথা ফাটালো যাত্রীর পাঁচবিবিতে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ৭ লালপুরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন সাতক্ষীরায় বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণসহ ১৪ দফা দাবিতে শিক্ষক সম্মেলন জয়পুরহাটে অতিরিক্ত আদায়কৃত বাসভাড়া ফেরত পেল ৬শ যাত্রী মোংলা বন্দরে ড্রেজিং ইকুইপমেন্ট নিতে বিশ্বের বিখ্যাত হেভি লিফট ভ্যাসেল মধুপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বটগাছে ট্রাকের ধাক্কায়, ঘটনাস্থলেই চালকের মৃত্যু লালপুরে ছড়িয়ে পড়েছে বিষাক্ত পার্থেনিয়াম রাজবাড়ীতে গোয়ালন্দে পুলিশের অভিযানে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার সংবর্ধনা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত লালপুরে বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৪০ বছর ধরে বড়ই আচার বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছে লাখাইয়ের শাহাবুদ্দিন।

বড়ই আচার বিক্রিতে সংসার চলে লাখাইয়ের শাহাবুদ্দিনের।

লাখাইয়ের মুড়িয়াউক ইউনিয়ন এর তেঘরিয়া গ্রামের শাহাবুদ্দিন দীর্ঘ ৪০ বছর যাবত বড়ইয়ের তৈরি আচার বিক্রি করে সংসার চালায়। ষাটোর্ধ শাহাবুদ্দিন লাখাই উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ও গ্রামে গ্রামে ঘুরে তা নিজের বাড়িতে তৈরি করা আচার বিক্রি করে আসছেন। শাহাবুদ্দিন এর সাথে গতকাল শনিবার  বুল্লাবাজার এ রাস্তার পাশে বসে আচার বিক্রি করতে থাকা অবস্থায় আলাপকালে জানান  আমি দীর্ঘদিন যাবত এ পেশার সংগে জড়িত। আমি হবিগঞ্জ, ঢাকা ও ভৈরব থেকে পাইকারি দামে শুকনো বড়ই ৮০ টাকা কেজি দরে কিনে থাকি।এ বড়ই বাড়িতে বিভিন্ন ধরনের মসলাগুঁড়া ও অন্যান্য উপাদান মিশ্রিত করে আচার তৈরি করি।এ কাজে আমার স্ত্রী সহযোগিতা করে থাকে। এ আচার আমি ১৬০ টাকা কেজি দরে বিভিন্ন হাটবাজার এ বিক্রি করে আসছি। এতে আমার প্রতি মাসে গড়ে প্রায় ২০-২২  হাজার টাকা আয় হয়ে থাকে।তিনি আরোও জানান আমার এ আয়ে ১১ সদস্যের সংসার চলে।তাঁর স্ত্রী, ৪ পুত্র  ও ৫ কন্যা সন্তান।   আমার ২ মেয়ের বিয়ে হয়েছে। অন্য ছেলে মেয়েরা লেখা পড়া করছে।আমার বসতভিটে ব্যতীত কোন জমিজমা নেই। তাই আমার এ আয়ে সংসারের খরচ মেটাতে হিমশিম খেতে হচছে।সারাদিন ঘুরে ঘুরে আচার বিক্রি করতে পরিশ্রম হচছে তবুও তা ছাড়তে পারিনি। আচার বিক্রি করে কোনমতে সংসার চালাতে পারলেও ভবিষ্যতের জন্য কোন কিছু  করতে পারিনি।

Tag