কালিগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের উদ্যোগে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে পানি, কলম ও স্যালাইন বিতরণ কাতারের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা সন্ত্রাসমুক্ত ও নিরাপদ শিক্ষাঙ্গনের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগরে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন উখিয়ায় কলেজ শিক্ষক ইকবাল খুন কৃষি বিষয়ক স্নাতক ব্যতীত "কৃষিবিদ" পদবী ব্যবহার করা যাবে না: বাকৃবি শিক্ষার্থীরা পীরগাছায় বসতভিটার জমি দখলের অভিযোগ!! প্রায় দেড়শ বছর ধরে যাতায়াতের রাস্তা বাঁশের বেড়া নওগাঁয় নার্সিং শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন পালিত. সিরাজগঞ্জে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রচার কমিটির সভা অনুষ্ঠিত। প্রিন্সিপাল কাজী ফারুকী কলেজে Seminar on Foundation English অনুষ্ঠিত আক্কেলপুরের জামায়াতের মহিলা বিভাগের নির্বাচনী প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত. শ্যামনগরে প্রকল্প অবহিতকরণ সভা ছাত্রদলনেতা পারভেজ হত্যার বিচার চেয়ে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ রাষ্ট্রপতিরা ৩৩ বছরে কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন, জানতে হাইকোর্টের রুল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব তলব সিরাজগঞ্জে কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলা উদ্বোধন তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম বিশ্ববাসীর প্রতি ড. ইউনূসের ‘থ্রি জিরো’ ভিশনের আহ্বান যেভাবে নির্বাচিত হবেন পরবর্তী পোপ বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আসিফ নজরুল কমিশনের উদ্দেশ্য পুনরায় যাতে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠিত না হতে পারে

চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রেললাইনের ৮২ কিলোমিটার দৃশ্যমান

চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রেললাইন স্থাপনের কাজ এগিয়ে চলেছে দ্রুত গতিতে। আইকনিক রেল স্টেশন, কালভার্ট, লেভেল ক্রসিং, হাইওয়ে ক্রসিংয়ের নির্মাণের কাজও এগিয়ে চলেছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে আগামী সেপ্টেম্বরে। তখন ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাবে রেল। রেল সচিবের তথ্য মতে অগ্রগতি ৮৫ শতাংশ।


২০১১ সালের ৩ এপ্রিল দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার এবং রামু-ঘুমধুম পর্যন্ত মিটারগেজ রেলপথ নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দোহাজারী থেকে রামু পর্যন্ত ৮৮ কিলোমিটার, রামু থেকে কক্সবাজার ১২ কিলোমিটার এবং রামু থেকে ঘুমধুম পর্যন্ত ২৮ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ হচ্ছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে পর্যটক পরিবহন ছাড়াও কম খরচে মাছ, লবণ, কাগজের কাঁচামাল, বনজ ও কৃষিজ দ্রব্যাদি পরিবহন করা যাবে।


রেল সচিবের তথ্য সূত্র থেকে জানা যায়, ১২৮ কিলোমিটার রেলপথে স্টেশন থাকছে ৯টি। এগুলো হলো—সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, চকরিয়া, ডুলাহাজারা, ঈদগাঁও, রামু, কক্সবাজার সদর, উখিয়া ও ঘুমধুম। সাঙ্গু, মাতামুহুরী ও বাঁকখালী নদীর ওপর নির্মাণ করা হচ্ছে তিনটি বড় সেতু। এ ছাড়া এ রেলপথে নির্মিত হবে ৪৩টি ছোট সেতু, ২০১টি কালভার্ট এবং ১৪৪টি লেভেল ক্রসিং। সাতকানিয়ার কেঁওচিয়া এলাকায় তৈরি হবে একটি ফ্লাইওভার, রামু ও কক্সবাজার এলাকায় দুটি হাইওয়ে ক্রসিং।


তিনি বলেন, ‘প্রকল্পটির কাজ শেষ হলে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রেল চলাচল করলে সমুদ্র সৈকতে পর্যটক বাড়বে। সময়-অর্থ দুটোই সাশ্রয় হবে বলে এর আশেপাশের পর্যটনকেন্দ্রগুলোর গুরুত্বও বাড়বে। এতে অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বদলে যাবে এখানকার আর্থ-সামাজিক অবস্থা।

Tag
আরও খবর
উখিয়ায় কলেজ শিক্ষক ইকবাল খুন

৮ ঘন্টা ৫৪ মিনিট আগে