বিদেশে ৬ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা ঋণের খোঁজ অস্বস্তি কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কে নতুন মোড় স্বাধীনতাবিরোধীদের পদচিহ্নও থাকবে না: রাষ্ট্রপতি চবি ঝর্ণা যেন একটা মৃত্যুকুপ ঘূর্ণিঝড় রেমাল নিয়ে সর্বশেষ যা জানা গেল মিরপুরে অটোরিকশা চালকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল ব্যাহত নলছিটি উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী বদরুল আলমের নাম এখন সবার মুখে মুখে হাফিজের চোখে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমিতে খেলবে যে ৪ দল মোদি ফের ক্ষমতায় গেলে দেশের সংবিধানই থাকবে না: মমতা চৌদ্দগ্রামে ৬০ কেজি গাঁজা সহ ১টি কাভার্ডভ্যান উদ্ধার করেছে পুলিশ. ঈশ্বরগঞ্জে তামাক বিরোধী সেমিনার অনুষ্ঠিত ডিবি কার্যালয় থেকে বের হয়ে যা বললেন মামুনুল হক এবার এক লাফে যত বাড়ানো হলো স্বর্ণের দাম নওয়াপাড়া মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়, শতভাগ পাস, শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা বিচ্ছুর বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত। জামালপুর জেনারেল হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত নাফনদী থেকে দুই কাঁকড়া শিকারীকে অপহরণ করেছে আরসা আবহাওয়া অধিদপ্তর যা জানাল সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ নিয়ে বিশ্বকাপে টাইগাররা কে কোথায় ব্যাটিং করবেন, জানিয়ে দিলেন পাপন কোম্পানীগঞ্জে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর গণসংযোগ

সরিষাবাড়ীতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জমিদাতার সন্তানের বুকফাটা কান্না।

জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ী উপজেলার ৪ নং আওনা ইউনিয়নের ৩৭ নং আওনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জমি দাতা মৃত- ময়েজ উদ্দিন এর ছেলে নজরুল ইসলাম দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয় নিয়ে বাবার  হাতে লাগানো গাছ কেটে ফেলায় কান্না জড়িত কন্ঠে এভাবেই দুঃখ প্রকাশ করছিলেন।

 তিনি বলেন, দীর্ঘদিন আগে এক সময় যমুনা নদীর কড়াল গ্রাসে  সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স্থান ভেঙ্গে যায়। আমার বাবা মৃত ময়েজ উদ্দিন ও আমার চাচা শামসুল হক এলাকার স্বার্থে শিক্ষা অনুরাগী হয়ে বাড়িভিটার বায়ান্ন শতাংশ জমি বিদ্যালয়ের নামে দান করে দেন। বাড়ীর ঐ জায়গা থেকে ঘর দরজা সরিয়ে নিয়ে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। সে সময়ে তার হাতের লাগানো গাছগুলোর মধ্যে আম কাঁঠাল ইউক্যালিপটা মেহগনি ইত্যাদি গাছ লাগানো ছিল। বর্তমানে সেই কাজগুলি মূল্যবান হয়েছে । বিদ্যালয়ের পাশেই আমার বাবার কবর। সেখানেও কবরের চারিদিকে চার পাঁচটি কাঁঠাল গাছ রয়েছে। দুঃখের বিষয় হল বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ জমিদাতার সন্তান হিসাবে  আমাদের যতোটুকু  সম্মান পাওয়া উচিত কখনোই আমাদেরকে কোন কিছু মূল্যায়ন করেন না। এমনকি আমার বাবার হাতে   লাগানো গাছগুলো সবার অগোচরে বিক্রি করে দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন। দুঃখ সাথে এইভাবেই আক্ষেপ করে প্রকাশ করছিলেন জমিদাতার নাতি  জমজ দুই ভাই মোহাম্মদ হোসেন ও মোঃ হুসাইন নাতি দ্বয় উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে সরকারি নিয়ম নীতি ও বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির অনুমোতি ব্যতীত গাছ কেটে নিয়ে যাওয়ার শুষ্ঠ তদন্ত দাবি জানিয়েছেন।  বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি দেলোয়ার হোসেন জানান , ইতিপূর্বে যেসমস্ত গাছ কেটে ফেলা হয়েছে সে সম্পর্কে আমাকে অবহিত করা হয় নাই। এবিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নাহিদা ইয়াসমিন এর সাথে কথা হলে তিনি এর শুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে প্রয়োজনিয় ব্যাবস্থা গ্রহন করবেন বলে জানান।

আরও খবর