স্বল্পমেয়াদি সংস্কারে সম্মত হলে নির্বাচন ডিসেম্বরেই হতে পারে কার ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বস্তিকা হেদায়েতের জন্য দোয়া করা কুষ্টিয়ায় সাহেরা খাতুন ফাউন্ডেশন ও হাজ্বী নায়েব আলী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র কর্তৃক শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বাঘায় ইউনিয়ন পরিষদ থেকে-১০৪৩ কেজি টিসিবির পণ্য চুরীর অভিযোগ চিলমারীতে গাজায় গণহত্যা প্রতিবাদে সাংবাদিক ফোরামের বিক্ষোভ মিছিল একজন জনপ্রিয় অধ্যাপক এবং আদর্শ বাবার শেষ পরিণতি দৃঢ়ভাবে আগাও - নূরুল ইসলাম নাযীফ ফিলিস্তিন - শাহীন খান রাজশাহী বোর্ডে এসএসসি পরীক্ষার্থী কমেছে ১৯ হাজার রাজশাহী কলেজে ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন করে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ নরসিংদী কমিউটার ট্রেন ঘোড়াশাল স্টেশনে স্টপেজ দেওয়ায় পলাশের জনমনে স্বস্তি লালপুরে বাংলা নববর্ষ উদযাপনের প্রস্তুতিমূলক সভা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে পহেলা বৈশাখ উদযাপনে নাগেশ্বরীতে প্রস্তুতি সভা জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নন্দীগ্রামে বগুড়া হাইওয়ে পুলিশ সুপারের পথসভা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক ১৬ এপ্রিল নন্দীগ্রামে নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত ধানের শীষ যার হাতে আমরা থাকবো তার সাথে: মতবিনিময় সভায় সাবেক এমপি মোশারফ পলাশে অবৈধভাবে মাটি কাঁটায় চার জনকে সাজা দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত হত্যাচেষ্টা ও বিস্ফোরক মামলায় আবারও কারাগারে সাবেক এমপি আজিজ

দুর্গাপুর শহরে লাগানো সব সিসি ক্যামেরাই অকেজো

দুর্গাপুর শহরে লাগানো সব সিসি ক্যামেরাই অকেজো


চুরি, ছিনতাইসহ নানা ধরনের অপরাধ দমনে নেত্রকোনার দুর্গাপুর পৌর শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ৫৮টি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছিল। তবে বর্তমানে সব ক্যামেরাই অকেজো হয়ে পড়েছে।

জানা গেছে, ২০২০ সালের জুলাই মাসে পৌর শহরের হাট-বাজারসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়। ক্যামেরা ছিল মোট ৫৮টি।

তার ব্যয় ছিল ১০ লাখ টাকা। আর এই সিসি ক্যামেরার কন্ট্রোলরুম রাখা হয়েছিল পৌরসভায়। তবে বছরখানেক পরেই বিভিন্ন স্থানের সিসি ক্যামেরা বিকল হতে শুরু হয়। এখন এগুলো আর কোনো কাজেই আসে না।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, পৌর শহরের পুলিশ মোড়, কাছারি মোড়, এমপির মোড়, প্রেস ক্লাব মোড়, কলেজ মোড়, এমকেসিএম স্কুল মোড়, কালিঘর মোড়, কাঁচাবাজারসহ আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পিলারের সঙ্গে দৃশ্যমান ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরাগুলো নষ্ট হয়ে আছে। এগুলো মেরামতের কোনো উদ্যোগও নিচ্ছে না পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে শহরে চুরি সংঘটিত হলেও এখন তা শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। নিরাপত্তাব্যবস্থারও বিঘ্ন ঘটছে।

পৌরসভার পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বেশ কয়েকবার ক্যামেরাগুলো মেরামত করা হলেও কোনোভাবেই টিকিয়ে রাখা সম্ভব হয়নি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা থাকলে অনেক সুবিধা আছে। অনেক সময় দোকানের সামনে ক্রেতারা এসে মোটরসাইকেল রেখে দেয়। কেনাকাটার ফাঁকে এগুলো চুরি হওয়ার ভয় থাকে। তা ছাড়া ক্যামেরার কারণে অপরাধ করতে অপরাধীরা ভয় পায়।

সিসি ক্যামেরা থাকলে একটু নিশ্চিত থাকা যায়। শহরে ক্যামেরাগুলো সচল রাখা জরুরি।’ পৌরসভার মেয়র মাওলানা আব্দুস ছালাম বলেন, ‘ক্যামেরাগুলো মেরামত করা হলেও টিকিয়ে রাখা যায়নি। আবারও সচল করার জন্য আলোচনার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Tag
আরও খবর

ও আর হ্যাঁ মা, সাথে এও বলো, আমি আছিয়া বলছি...!

৩১ দিন ১০ ঘন্টা ৩৭ মিনিট আগে


রোজার উপকারিতা

৩৬ দিন ১৮ ঘন্টা ৩১ মিনিট আগে




লাইলাতুল বারাআত বা মুক্তি ও সৌভাগ্যেরজনী

৫৪ দিন ১৫ ঘন্টা ১৭ মিনিট আগে



অন্তরের ১০টি রোগের বর্ণনা

১০৬ দিন ২১ ঘন্টা ২৯ মিনিট আগে