জয়পুরহাটে পোল্ট্রি ব্যবসায়ীর বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি, স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ টাকা লুট শেরপুরে নাগরিক প্লাটফর্ম সক্রিয়করণ বিষয়ক ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত অভয়নগরে নিখোঁজের একদিন পর ৪ বছরের শিশুর লাশ উদ্ধার ‎জাতীয় ফল মেলা ২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে সিরাজদিখানে মুন্সিগঞ্জের জেলা প্রশাসক ‎ নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে চোরকে চিনে ফেলায় নৃশংসভাবে নারীকে হত্যা; ঘটনার ২০ ঘন্টার মধ্যে ক্লু-লেস এই ঘটনার রহস্য উদঘাটন মধুপুরে বিএনপি'র কর্মী সভা অনুষ্ঠিত ঘাটাইলে বৃদ্ধ মহিলাকে হত্যা করে স্বর্ণালংকার লুট বেগমগঞ্জে চুরি করতে এসে নারীকে জবাই করে হত্যা,গ্রেপ্তার-২ কিশোর নির্যাতন মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার টাঙ্গাইল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শামীম, মহব্বত সাধারণ সম্পাদক অন্তর্বর্তী সরকার ভালো কাজ করছে, ঐক্যবদ্ধভাবে পাশে থাকব: ফখরুল বরিশালে যানজট নিরসন ও অতিরিক্ত ভাড়া জবাবদিহিতার দাবিতে এনসিপির আবেদন এশিয়া কাপ আর্চারিতে স্বর্ণপদক জিতলেন আলিফ একজোট নয় ইসলামী দলগুলোর সাথে আলাপ-আলোচনা করছে জামায়াত ইসরায়েল ‘সন্ত্রাস’ ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বলে ফেললেন মার্কিন দূত অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ বন্ধ ঘোষণা মোংলায় কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর মৃত্যু বার্ষিকী পালিত ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্ব ও মার্কিন যুদ্ধনীতি: ইতিহাসের আলোকে একটি বিশ্লেষণ করোনার চোখ রাঙানি সত্ত্বেও পিছোবে না এইচএসসি পরীক্ষা বরিশালে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নাগরপুরে সৎ মাকে ঘর থেকে বের করে তালা দেওয়ার অভিযোগ ছেলেদের বিরুদ্ধে

টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার মাহমুদনগর ইউনিয়নের বনগ্রাম এলাকায় সৎ মাকে বসবাসের ঘর থেকে বের করে দিয়ে ঘরে তালা লাগানোর অভিযোগ উঠেছে দুই ছেলের বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগী ফুলমালা বেগম জানান, তার স্বামী মৃত আনছু পীর সাহেব মৃত্যুর আগে তাকে ২ শতাংশ বাড়ির জমি এবং ২ শতাংশ আবাদি জমিসহ মোট ৪ শতাংশ জমি লিখে দিয়ে যান। আনছু পীর সাহেব তার প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর ফুলমালাকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। তাদের ঘরে একটি মেয়ে সন্তান রয়েছে। প্রথম স্ত্রীর ঘরে দুই ছেলে এবং চার মেয়ে রয়েছে। ফুলমালা অভিযোগ করে বলেন, “আমার স্বামী তার জীবদ্দশায় তার দুই ছেলের নামে বাকি সব জমিজমা লিখে দেন। কিন্তু কেউই আমাদের ঠিকমতো ভরণপোষণ করত না। আমার স্বামী পীর সাহেব হিসেবে তার ভক্তদের দান-খয়রাতেই কোনোভাবে দিন চলত। স্বামী মারা যাওয়ার পরই তার প্রথম স্ত্রীর ছেলেরা আমাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয় এবং ঘরে তালা লাগিয়ে দেয়। এখন আমি খুব কষ্টে জীবনযাপন করছি।” এ বিষয়ে অভিযুক্ত ছেলে ছালাম বলেন, “ঘরটি পুরনো ও ঝুঁকিপূর্ণ। মা তখন বাড়িতে ছিলেন না, তাই আমরা তালা দিয়েছি যাতে কোনো জিনিসপত্র না হারিয়ে যায়।” অন্য ছেলে বারেক বলেন, “ঘরটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় আমরা কাউকে থাকতে দিই না। ভবিষ্যতে আমি এখানে বিল্ডিং করব। তখন মা আমার সাথেই থাকবেন।” ঘটনাটি এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। স্থানীয়ভাবে বিষয়টির সমাধানে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
Tag
আরও খবর