বাংলাদেশের এতিহ্যবাহী ও প্রসিদ্ধ একটি জেলা যশোর। অভয়নগর তার স্বয়ংসম্পূর্ণ একটি উপজেলা। এই উপাজেলাতে অনেক নামকরা প্রতিষ্ঠান, প্রসিদ্ধ জায়গা এবং অনেক মেধাবির জন্ম। তেমন এক জন ব্যক্তি হলেন মোহাম্মদ ওমর ফারুক। তিনি অভয়নগর উপজেলাতে জন্মগ্রহন করেন। গ্রামের ছায়াঘেরা পথে , অনাবিল পরিবেশে এই উপাজেলাতে আর দশটা মানুষের মতোই বেড়ে উঠা তার। শিক্ষা জীবনে ওমর ফারুক অনেক মেধাবী ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ সমাজকল্যাণ ও গবেষনা ইনস্টিটিউট থেকে সমাজকল্যান ১ম শ্রেণীতে প্রথম ১ম হন স্নাতকে এবং ২য় হন স্নাতোকোত্তরে। ১৯৮৫ সালে তিনি উচ্চ মাধ্যমিকে খুলনার সরকারি বি এল কলেজ থেকে যশোর বোর্ডের অধীনে মানবিকে ১ম স্থান লাভ করেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অফ বাংলাদেশ স্টাডিজে (আইবিএস )আন্তর্জাতিক শ্রম এবং অভিবাসনে পি এই ডি ডিগ্রী লাভ করেন।
অতিরিক্ত সচিব ড. মোহাম্মদ ওমর ফারুককে পদোন্নতি দিয়ে সচিব করা হয়েছে। বুধবার (১০ মে) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এমন তথ্য মিলেছে।
আগে তিনি কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগে সংযুক্ত ছিলেন।এবং কারিগরী শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করছেন। পদোন্নতির পর তাকে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমির রেক্টর (সচিব) হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের এয়োদশ ব্যাচের একজন কর্মকর্তা হিসেবে তিনি ১৯৯৪ সালের ২৫ এপ্রিল বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারে যোগদান করেন।
তিনি সহকারী কমিশনার ও ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে তার চাকরি জীবন শুরু করেন এবং বাংলাদেশ সরকারের প্রশাসনের বিভিন্ন পদে দ্বায়িত্ব পালন করছেন। তিনি মাঠ প্রশাসনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় মেহেরপুর, খুলনা, ঝিনাইদহ, বাগেরহাটে বিভিন্ন দ্বায়িত্ব পালন করেন। তিনি খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করছেন।
মাঠ প্রশাসনের পাশাপাশি তিনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যলায়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়,বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়,বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ দ্বায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বাংলাদেশ ডেপুটি হাই কমিশনার কলকাতা, ভারত প্রথম সচিব (বানিজ্যিক) হিসেবে ৫ বছরের ও বেশি সময় নিযুক্ত ছিলেন। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে যোগদানের আগে তিনি এশিয়া মহাদেশের অন্যতম বড় একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ বিভাগের প্রভাষক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করছেন।
পারিবারিক জীবনে তিনি বিবাহিত।
তার সহধর্মিণী রিনুফা আকতার একজন গৃহিণী, এবং তাদের ২ জন পুত্র সন্তান রয়েছে।
১ দিন ১২ ঘন্টা ২৮ মিনিট আগে
৩২ দিন ১৫ ঘন্টা ৩৫ মিনিট আগে
৩৪ দিন ১২ ঘন্টা ৫ মিনিট আগে
৩৬ দিন ১২ ঘন্টা ২৯ মিনিট আগে
৩৬ দিন ১২ ঘন্টা ৩১ মিনিট আগে
৩৯ দিন ১০ ঘন্টা ৫৮ মিনিট আগে
৪৪ দিন ১৩ ঘন্টা ১০ মিনিট আগে
৫১ দিন ১৪ ঘন্টা ২০ মিনিট আগে