কোম্পানীগঞ্জে জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ উদ্বোধন করলেন জেলা প্রশাসক ইশতিয়াক আহমেদ নাটোরে বিএনপি নেতাকে থানা থেকে ছিনিয়ে নিলো নেতাকর্মীরা কালিগঞ্জে মিষ্টির দোকানে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার প্রস্তুত: ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৩৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ‘বাংলাদেশকে দুর্নীতিমুক্ত করতে সিঙ্গাপুর মডেল অনুসরণ করা প্রয়োজন’ ডোমারে ব্লাড ব্যাংক-জোড়াবাড়ীর পরীক্ষা সামগ্রী বিতরণ রহমতের বৃষ্টি চেয়ে কমলগঞ্জে ইস্তিসকার নামাজ আদায় ডোমারে নববর্ষ উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ডোমারে ছাত্রদলের মানববন্ধন ফিলিস্তিনে খুনি ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদে গোমস্তাপুরে ছাত্রদলের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ ইসরায়েলি নৃশংসতার বিরুদ্ধে কুবিতে ছাত্রদলের প্রতিবাদ সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানের ১১০ কেজি হরিণের মাংস সহ ১ চোরাশিকারী আটক বেনাপোল সীমান্তে বিজিবি অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ ফিলিস্তিনে গণহত্যা, নৃশংস ও বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে আশাশুনির কাদাকাটিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ আশাশুনিতে বাংলাদেশ স্কাউটস দিবস পালন হাসিনাকে ফেরানোর বিষয় যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বিনিয়োগের এমন অনুকূল পরিবেশ আর হয়নি: প্রধান উপদেষ্টা ঝিনাইগাতীতে পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন, ও দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত রাজধানীতে ৮ দফা দাবি জানিয়ে কৃষি ডিপ্লেমা শিক্ষার্থীদের ক্লাস পরীক্ষা বর্জন উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ মিছিল বিদায় নিতে মন না চাইলেও বিদায় নিতে হচ্ছে: রাজন কুমার

অভয়নগরের আঞ্জুয়ারার কষ্টের শেষ নেই

যশোরের অভয়নগরে নওয়াপাড়া ভৈরব সেতুর উপরে চোখে পড়ে  উপজেলার মসরহাটি গ্রামের আনজুয়ারা বেগমের বালি কুড়ানোর দৃশ্য। 


নওয়াপাড়া ভৈরব সেতুর উপর দিয়ে বিরামহীন ভাবে ছুটে চলেছে বিভিন্ন ধরনের যানবাহন আর বিভিন্ন প্রকারের মানুষজন। যার যার প্রয়োজনে অবিরাম ছুটে চলা।কেউবা আবার ভালো পোষাক পরে ঘুরতে আসেন সেতুতে। দৃষ্টি পড়েনা জির্ণ পোষাকের অসহায় গরিবের দিকে।


কথা হয় তার সঙ্গে। অক্লান্ত পরিশ্রমী এই অসহায় নারী বলেন ব্রীজের উপর দিয়ে কয়লার গড়ি যখন যায় তখন গাড়ি থেকে গুড়ো কয়লা ঝরে পড়ে। পাঁচ সাত দিন পর পর  বালিসহ কয়লা জমা হয়। সেগুলো কুড়িয়ে নেট দিয়ে টুকে বহু কষ্টে কয়লা সংগ্রহ করতে হয়। পাঁচ প্যাকেট বালি বোঝাই করলে  ঝাড়ার পরে ২ পেকেট কয়লা পাওয়া যায়। অবশিষ্ট যে বালি পাওয়া যায় তা বিশ টাকাই এক প্যাকেট বিক্রয় হয়। আমার স্বামী অসুস্থ তাই আমি এই কাজ করি।  স্বামীর প্রসংসায়  তিনি বলেন আমার স্বামী ভাল থাকতে এমন কষ্ট আমার কোন দিন করতে হয়নি, দোয়া করেন সে যেন ভালো হয়ে যায়। এক বছর যাবৎ এই ভাবে কাজ করছি ৬ হাজার টাকা লাগবে চিন্তাই দিশেহারা হয়ে যাচ্ছি। একটা ছেলে আছে  ৭ বছর বয়স।তিনি আরো জানান শুধু  এ জায়গাই নয় বিভিন্ন যায়গায় দূর দূরান্তে  চলে যায় কয়লা সংগ্রহে। এখানে একসপ্তাহ বালি কুড়াবো আবার এক সপ্তাহ পরে আবার আসবো।মাঝে মধ্যে মিলে আবার বাসা বাড়িও  কাজ করে সংসার চালাতে হয় তার।কে রাখে কার খবর এভাবেই চলে আঞ্জুয়ারার জীবন।

আরও খবর