বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলায় এক রাতে ২০ টি বৈদ্যুতিক মিটার চুরির পর চিরকুটে একটি মুঠোফোন নম্বর রেখে গেছে সংঘবদ্ধ চোর চক্র। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার ভাটরা ইউনিয়নের তিনটি গ্রামের গভীর নলকূপে এসব চুরির ঘটনা ঘটে। মিটারের গ্রাহকেরা ওই নম্বরে যোগাযোগ করলে তাঁদের কাছে প্রতিটি মিটার ফেরত দেওয়ার জন্য ৭/৮ হাজার করে টাকা দাবি করা হয় বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
১৩ ই মার্চ দুপুরে দমদমা গ্রামের গভীর নলকূপের মালিক উজ্জল, রেজাউল, আলমগীর ও রুহুল আমিন জানান, একরাতেই উপজেলার দমদমা, নাগরকান্দি ও ডেওয়াবাড়ি গ্রামে গভীর নলকূপের প্রায় ২০টি বৈদ্যুতিক মিটার চুরি হয়। চোর চক্র মিটারগুলো চুরির পর চিরকুটে একটি নম্বর রেখে যায়। সেই চিরকুটে আবার ছোট করে ‘মিটার চোর’ শব্দটিও উল্লেখ করা হয়। মিটারের গ্রাহকেরা ওই নম্বরে যোগাযোগ করলে তাঁদের কাছে প্রতিটি মিটার ফেরতের জন্য ৭/৮ হাজার করে টাকা দাবি করা হয়। এ টাকা ওই নম্বরে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পাঠাতে বলা হয়েছে। এক রাতে এতগুলো মিটার চুরি যাওয়ায় ভুক্তভোগী গ্রাহকরা দিশেহারা হয়ে পড়েছে। অবশেষে তারা নিরুপায় হয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
চুরির বিষয়ে জানতে চাইলে নন্দীগ্রাম পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম শাহাদত হোসেন, বলেন, মিটার চুরির বিষয়ে আমরা কোন খবর পাইনি অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এবিষয়ে কুমিরা পন্ডিতপুকুর ফাঁড়ি থানার পুলিশ পরিদর্শক শরিফুল ইসলাম বলেন এখনো মিটার চুরির বিষয়ে অভিযোগ আসেনি অভিযোগ এলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২০ ঘন্টা ৪২ মিনিট আগে
২ দিন ১৮ ঘন্টা ৫০ মিনিট আগে
২ দিন ১৮ ঘন্টা ৫৪ মিনিট আগে
২ দিন ২২ ঘন্টা ১১ মিনিট আগে
৩ দিন ১৫ ঘন্টা ৪১ মিনিট আগে
৫ দিন ১৯ ঘন্টা ১৯ মিনিট আগে
৫ দিন ১৯ ঘন্টা ২৩ মিনিট আগে
৯ দিন ২১ ঘন্টা ১৮ মিনিট আগে