মোংলায় ২ হাজার কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ও নেটজাল জব্দ ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ৩০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন "বায়েজিদ হোসেন পিয়াস" লালপুরে জিএসডিও কুরআনের ছবক গ্রহণ বিনামৃল্যে কুরআন ও টুপি বিতারন কুরবানী | এস. এ. বিথী রহমান সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ইসলামপুরের বিভিন্ন গ্রামে আজ ঈদ উদযাপন কুষ্টিয়ায় সেনা অভিযানে সন্ত্রাসী লিপটন ও তার তিন সহযোগী আটক ত্যাগের মহিমায় উজ্জীবিত হোক মুসলমানদের জীবন- ইঞ্জিনিয়ার ইসমাইল হোসেন জয়পুরহাটে সেনাবাহিনীর মাদকবিরোধী অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধারসহ গ্রেপ্তার ৫ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে সরিষাবাড়ীর ১৬ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন ১০ কোটি টাকার বৈধ বালু মহাল ঘিরে প্রকাশ্যে স্পিডবোর্ডে অস্ত্রের মহড়া দেশবাসীকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানালেন ফরিদ উদ্দীন চৌধুরী সুনামগঞ্জের বিভিন্ন গ্রামে ঈদ উপহার প্রদান করেছে আব্দুল্লাহ ফাউন্ডেশন শেরপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদল: ১৫ বছর পর নতুন কমিটি, ফিরে আসার আনন্দে উল্লাসিত নেতাকর্মীরা দৌলতদিয়া - পাটুরিয়া নৌরুটে ঘরমুখো মানুষের চাপ বাড়লেও নেই ভোগান্তি গোয়ালন্দে অস্ত্র মামলার আসামী গ্রেফতার, ইয়াবাসহ ধরা পড়ল মাদক ব্যবসায়ী । নোয়াখালীতে গরু বাজার নিরাপত্তা জাল টাকা বিস্তার রোধে র‍্যাবের নজরদারি ঈদুল আযহায় সোহরাওয়ার্দী কলেজ ছাত্রশিবিরের আয়োজনে মধ্যাহ্নভোজ চাঁদা না পেয়ে প্রবাসীকে পেটালো ছাত্রদল নেতা দৌলতদিয়া লঞ্চে ছিনতাইয়ের চেষ্টাকালে দুই মাদকসেবী আটক, ভ্রাম্যমাণ আদালতে দণ্ড

মারা গেলেন বাবরি মসজিদ রক্ষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক - প্রতিনিধি

প্রকাশের সময়: 18-05-2023 01:48:20 pm

ভারতের বহুল আলোচিত অযোধ্যার বাবরি মসজিদ রক্ষা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান নেতা ও আইনজীবী জাফরইয়াব জিলানি মারা গেছেন। গতকাল বুধবার উত্তরপ্রদেশের লখনৌয়ের একটি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। 


বাবরি মসজিদ রক্ষা করতে আজীবন লড়াই করেছিলেন জাফরইয়াব জিলানি। দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন তিনি। ২০২১ সালে ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হন জাফরইয়াব জিলানি। চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার


প্রসঙ্গত, ১৯৮৬ সাল থেকে বাবরি মসজিদ অ্যাকশন কমিটির সক্রিয় সদস্য জিলানি। এছাড়াও অল ইন্ডিয়া মুসলিম ল বোর্ডের সেক্রেটারি ছিলেন তিনি।


১৯৮৬ সালে ফজিয়াবাদ জেলা বিচারকের আদেশে তৈরি হয় বাবরি মসজিদ অ্যাকশন কমিটি। হিন্দুত্ববাদের পাল্টা পদক্ষেপ নিতে এবং বাবরি মসজিদ রক্ষার উদ্যোগ নিতেই এই কমিটি তৈরি করা হয়। কমিটির আহ্বায়ক পদে নিযুক্ত হন জিলানি। তারপর থেকে দীর্ঘদিন ধরে বাবরি মসজিদ রক্ষা করার চেষ্টা করেছেন তিনি। যদিও ১৯৯২ সালে হিন্দুত্ববাদীরা বাবরি মসজিদে হামলা চালায়।


তারপর একাধিক আদালতে বাবরি মসজিদ সংক্রান্ত মামলায় আইনি লড়াই করেছেন জিলানি। সুপ্রিম কোর্টে রামভূমি সংক্রান্ত মামলায় লড়েছেন তিনি। উত্তরপ্রদেশের অ্যাডিশনাল অ্যাডভোকেট জেনারেল পদেও বসেছিলেন ভারতের এই প্রবীণ আইনজীবী। 


২০১৯ সালে বাবরি মসজিদের বিরুদ্ধে রায় দেয় ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। তবে আদালতের সেই সিদ্ধান্তের পরও নিজের লড়াই নিয়ে গর্বিত ছিলেন জিলানি। তার মতে, বাবরি মসজিদের আইনি লড়াই করতে পেরে তিনি গর্বিত।


স্ত্রী, দুই পুত্র ও এক কন্যাকে রেখে গেছেন তিনি। বুধবার বিকেলেই তার দাফন সম্পন্ন হয়।