◾ নিউজ ডেস্ক
আমন মৌসুমে ধান-চাল কেনার সময় সার, জ্বালানি তেল ও বিদ্যুতের বর্ধিত দাম বিবেচনায় নেবে সরকার। বোরো মৌসুমে চুক্তি করার পরও যেসব ব্যবসায়ী সরকারকে ধান-চাল দিতে গড়িমসি করেছেন, তাদের বিষয়ে ব্যাখ্যা জানতে চাওয়া হবে। শনিবার ঢাকার একটি হোটেলে বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল মালিক সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
তিনি বলেন, ১১টি মন্ত্রণালয়সহ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে ধান ও চালের দাম নির্ধারণ করা হয়। বোরো সংগ্রহে ধান-চালের দাম সঠিক ছিল। ফলে কৃষক ন্যায্যমূল্য পেয়েছেন। আমন সংগ্রহের সময় ডিজেল, সার ও বিদ্যুতের দাম বিবেচনা করে মূল্য নির্ধারণ করা হবে। মিলমালিকেরা কখন, কোথায় এবং কতটুকু চাল বিক্রি করেন, তারা (মিলমালিক) ছাড়া কেউ জানে না। খুচরা বিক্রেতারা চালের দাম বাড়িয়ে দিয়ে আঙু ল তোলে মিলমালিকদের দিকে। তখন মিলমালিকরা চুপ করে থাকেন, কোনো প্রতিবাদ করেন না। এর ফলে সবার মধ্যে ধারণা কাজ করে মিলমালিকরা দাম বাড়াচ্ছেন।
তেলের দাম বৃদ্ধির দোহাই দিয়ে কেজিপ্রতি চালের দাম পাঁচ-ছয় টাকা বৃদ্ধির যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন মন্ত্রী। যেসব মিলমালিক চুক্তি করেও সরকারকে ধান-চাল দেয়নি। তাদের বিষয়ে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, তারা যদি যৌক্তিক কারণ ব্যাখ্যা করতে পারে, তাহলে বিবেচনা করা হবে। তবে সরকারকে সহায়তাকারী আর অসহায়তাকারী মিলমালিককে সমানভাবে পরিমাপ করা হবে না।
৫ দিন ১ ঘন্টা ৪৯ মিনিট আগে
৬ দিন ১ ঘন্টা ১৫ মিনিট আগে
৬ দিন ১২ ঘন্টা ২৬ মিনিট আগে
৭ দিন ১০ ঘন্টা ৩৯ মিনিট আগে
৮ দিন ৯ ঘন্টা ৩০ মিনিট আগে
৯ দিন ৪ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে
১০ দিন ৬ ঘন্টা ৪৪ মিনিট আগে
১০ দিন ৬ ঘন্টা ৪৬ মিনিট আগে