লোহাগাড়ায় বাস-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত-১, গুরুতর আহত ২ "রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে জিএসটি গুচ্ছভুক্ত A ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত" "রাবিপ্রবি স্থাপন প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব" মোরেলগঞ্জে যুবককে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদে থানার এসআইর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ-সমাবেশ মিরসরাই উপজেলার শ্রেষ্ঠ স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে জাতীয় পুরষ্কার পেলেন জসিম উদ্দিন ভর্তি পরীক্ষা চলাকালে ক্যাম্পাসে অনুপস্থিত ড. শুচিতা শরমিন বঙ্গোপসাগরে চলতি মাসেই ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা আ. লীগ নিষিদ্ধের দাবি, যা বলছে সরকার আক্কেলপুর আওয়ামী লীগের চার নেতা কর্মী আটক. পীরগাছায় স্পীডফাস্ট কুরিয়ার সার্ভিসের হাব উদ্বোধন সুন্দরবনের বাঘের তাড়ায় লোকালয়ে হরিণ,বনে অবমুক্ত আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে পবিপ্রবিতে বিক্ষোভ মিছিল বালিয়াডাঙ্গীতে "স্পীড ফাস্ট কুরিয়ার লিঃ "এর শুভ উদ্বোধন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ইবিতে কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ নওগাঁয় ককটেল বিস্ফোরণে উড়ে গেল ঘরের টি গুচ্ছভুক্ত ১৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত উলিপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় যুবলীগ নেতা বিটু গ্রেপ্তার রাজবাড়ীতে অগ্নিকাণ্ডে খানগঞ্জ ইউনিয়নের ডিজিটাল সেন্টার পুড়ে ছাই হামিদের বিদেশ গমন ও আ.লীগ নিষিদ্ধ নিয়ে মুখ খুললেন আইন উপদেষ্টা পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণে সি,সি, ব্লকের ৬০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ ঐতিহ্য মাছ ধরার "পলো

মোঃ ফরমান উল্লাহ ( Contributor )

প্রকাশের সময়: 17-11-2023 04:30:44 am




মোঃ ফরমান উল্লাহ, বিশেষ প্রতিনিধি
হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ ঐতিহ্য মাছ ধরার"পলো"।প্রাচীণকালে মানুষ মাছ ধরতো পলো, জাল, কুঁচ,চায় ও আইড়া দিয়ে। এখন আর এগুলো দেখা যায় না। বর্তমানে মাছ ধরার জন্য কারেন্ট জাল, চায়না বাইর আবিস্কার হয়েছে।
কারেন্ট জাল ও চায়না বাইর এর ভেড়াজালে বিলুপ্তি হয়ে যাচ্ছ গ্রামের মাছ ধরার প্রধান মাধ্যম "পলো"। ৭০-৮০ দশকের দিকে শীত শুরু হওয়ার পূর্ব মুহুর্তে খাল-বিলের পানি কমে আসলে এলাকার মানুষ দল বেঁধে খাল-বিলে পলো দিয়ে মাছ ধরতো। গ্রামে এভাবে পলো দিয়ে মাছ ধরাকে পলো বাউয়া বা পলো বাইচ বলা হতো। এখন আর এগুলো চোখে পড়ে না।
কোন দিন কোন খাল বা বিলে পলো বাইচ হবে তা হাটের দিন বাজারে ঢোল পিঠিয়ে জানিয়ে দেওয়া হতো। ফলে বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষ দল বেঁধে পলো নিয়ে চলে আসতো ভোর বেলায়। কেউ কেউ আবার জাল নিয়েও নেমে পড়তো মাছ ধরার জন্য। কোন একজন বড় আকারের মাছ ধরতে পারলে সকলে মিলে সমসূরে চিৎকার দিতো। এই সমসূরে চিৎকারকে গ্রামের ভাষায় ডাক ভাঙ্গা বলা হত।
বর্তমানে কারেন্ট জাল এবং বিভিন্ন প্রকার আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে মাছ ধরার ফলে কমে গেছে প্রাকৃতিক মাছ। এখন খালে-বিলে আগের মত দেশীয় মাছ পাওয়া যায় না। আর দল বেঁধে পলো বাইচও হয় না। আমরা ছোট সময় দেখছি গ্রামের প্রতিটি ঘরে মাছ ধরার পলো,জাল, ছায়, কুঁচ আইড়া ইত্যাদি যন্ত্র পাতি থাকতো। এখন আর এগুলো দেখা যায় না।
গত কয়েক দিন আগে দল বেঁধে পলো দিয়ে মাছ ধরতে যাওয়ার দৃশ্য দেখা যায় নেত্রকোণা জেলার বারহাট্টা উপজেলার তেঘরিয়া বাজার সংলগ্ন বিলে।  হাজার হাজার মানুষ ভোরে পলো, জাল নিয়ে তেঘরিয়া বিলে মাছ ধরতে আসছে। হঠাৎ দেখলে মনে হবে মানুষ কোন যুদ্ধে যাচ্ছে। লাঠির আগায় পলো ঝুলিয়ে কাঁধে করে নিয়ে চলছে কার আগে কে যাবে। এ যেন কোন যুদ্ধ জয়ের লড়াই।
Tag
আরও খবর