সান্তাহার ইউনিয়ন পরিষদে ভিজিএফের চাল বিতরণ আদমদীঘিতে বিভিন্ন কর্মসুচীর মধ্য দিয়ে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের সমাপনী নোয়াখালীতে ভোটার হতে এসে দালালসহ রোহিঙ্গা নাগরিক আটক আদমদীঘিতে সড়কের পাশে পড়েছিল জাহাঙ্গীরের নিথর মরদেহ, উদ্ধার করল পুলিশ মাভাবিপ্রবি 'বৈছাআ'র উদ্যোগে এতিম শিশু ও আহত শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ উপহার প্রদান মোংলায় গ্রাম্য হাটগুলোতে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর কেনা-বেচা নন্দীগ্রামে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ লাখাইয়ের ঈদুল আজহায় শপিংমলে কেনাকাটায় নেই তেমন ভীর,আশঙ্কায় কাপড় ব্যবসায়ীরা। শ্রীমঙ্গল সরকারি হাসপাতালে এক রাতেই ৬টি নরমাল ডেলিভারি জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল আজহার প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায় সাতক্ষীরায় পরিবার পরিকল্পনার কর্মকর্তা শাকির হোসেনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও কর্মচারীদের হয়রানির অভিযোগ মোংলায় ১০ বছরের শিশুকে ধর্ষণ থানায় মামলা সে‌প্টেম্বরের ম‌ধ্যে ৭ শতাংশে নাম‌বে মূল‌্যস্ফী‌তি : গভর্নর শ্যামনগরে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত মধুপুর পৌরশহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান ঝিনাইগাতীতে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে উপজেলা টাস্কফোর্সের প্রশিক্ষণ কর্মশালা সিলেট বিভাগীয় কমিশনারের সাথে বিশ্বনাথ উপজেলা প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাত কারিতাসের উদ্যোগে বিভিন্ন দপ্তরের সমন্বয় সভা গোদাগাড়ীতে শেষ হলো সপ্তাহব্যাপী জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ ২০২৫ ঈশ্বরগঞ্জে যুবদলের রক্তদান কর্মসূচী

বঙ্গবন্ধুর 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' ককবরক ভাষায় অনুবাদ করলেন কুবি শিক্ষার্থী

সংগৃহীত ছবি

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রচিত 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' বইটি ত্রিপুরাদের নিজস্ব ককবরক ভাষায় অনুবাদ করেছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থী যুবরাজ দেববর্মা। যুবরাজ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার ডলুছড়া ত্রিপুরাপল্লীর বাসিন্দা।

যুবরাজের সাথে কথা বলে জানা যায়, 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' গ্রন্থটি ককবরক ভাষায় নাম 'পাইথাকয়া লাংমা’। টানা দুই বছর ধরে নিজ মাতৃভাষায় তিনি গ্রন্থটি অনুবাদ করেছেন। ভূমিকা, টীকা ইত্যাদিসহ ৩০৩ পৃষ্ঠার পুরোটাই অনুবাদ করেছেন যুবরাজ। শব্দ হয়েছে প্রায় এক লাখ। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তিনি এই গ্রন্থের অনুবাদ শেষ করেন। বেসরকারি প্রকাশনা সংস্থা ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল) এটি প্রকাশের আগ্রহ প্রকাশ করেছে।


যুবরাজ দেববর্মা 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' অনুবাদের ব্যাপারে বলেন, ককবরক ভাষা অনেকটা বিলুপ্তির পথে। বিশাল সংখ্যক লোক এই ভাষায় কথা না বললেও দেশের দুই-তিন লাখ মানুষ এই ভাষায় কথা বলে। আমার অনুবাদ গ্রন্থটি ককবরক ভাষার দলিল হিসেবে ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে জায়গা করে নিবে।

বাংলাদেশের ক্ষুদ্র জাতিসত্তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করে আসছেন অধ্যাপক ড. জি এম মনিরুজ্জামান। তিনি বর্তমানে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সভাপতির দায়িত্বে আছেন।
তিনি যুবরাজের অনুবাদের ব্যাপারে বলেন, এটা নিঃসন্দেহে একটি আনন্দের বিষয়। শ্রেষ্ঠ বাঙালির জীবনীগ্রন্থ আরো একটি ভাষায় প্রকাশের মাধ্যমে আরো সহজে আদিবাসীরা এটি পাঠ করতে পারবে। যুবরাজকে ধন্যবাদ এমন একটি উদ্যোগ নেয়ার জন্য। আশা করি শীঘ্রই এটি প্রকাশ পাবে।

উল্লেখ্য, বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনার উদ্যোগে ‘বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল) থেকে প্রকাশিত হয় ২০১২ সালে। গত ১০ বছরে গ্রন্থটি প্রায় ২০টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে।

আরও খবর