শিক্ষার্থীদের সাথে ঈদ উদযাপন করলেন মাভাবিপ্রবি উপাচার্য জয়পুরহাটে প্রায় ৯৫ লাখ টাকা মূল্যের স্বর্ণের বার উদ্ধার ঝিনাইগাতীতে অতিরিক্ত ভাড়া, একটি পরিবহনকে জরিমানা আগামীকাল পবিত্র ঈদুল আযহা মধুপুর বাস ও মাহিন্দ্র মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ দু'জন নিহত পরিবেশ দিবসে কিশোরীদের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ চৌদ্দগ্রামে শহীদ জামশেদের পরিবারকে জামায়াতের ঈদ উপহার মোংলায় ২ হাজার কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ও নেটজাল জব্দ ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ৩০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন "বায়েজিদ হোসেন পিয়াস" লালপুরে জিএসডিও কুরআনের ছবক গ্রহণ বিনামৃল্যে কুরআন ও টুপি বিতারন কুরবানী | এস. এ. বিথী রহমান সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ইসলামপুরের বিভিন্ন গ্রামে আজ ঈদ উদযাপন কুষ্টিয়ায় সেনা অভিযানে সন্ত্রাসী লিপটন ও তার তিন সহযোগী আটক ত্যাগের মহিমায় উজ্জীবিত হোক মুসলমানদের জীবন- ইঞ্জিনিয়ার ইসমাইল হোসেন জয়পুরহাটে সেনাবাহিনীর মাদকবিরোধী অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধারসহ গ্রেপ্তার ৫ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে সরিষাবাড়ীর ১৬ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন ১০ কোটি টাকার বৈধ বালু মহাল ঘিরে প্রকাশ্যে স্পিডবোর্ডে অস্ত্রের মহড়া দেশবাসীকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানালেন ফরিদ উদ্দীন চৌধুরী সুনামগঞ্জের বিভিন্ন গ্রামে ঈদ উপহার প্রদান করেছে আব্দুল্লাহ ফাউন্ডেশন

একটি ভোটও পাননি আওয়ামী লীগ নেতা হানিফ উদ্দিন

জামালপুর জেলা পরিষদের সদস্য পদে নির্বাচনে অংশ নেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা মো. হানিফ উদ্দিন। নির্বাচনে তার প্রতীক ছিল তালা। সোমবার (১৭ অক্টোবর) জেলার ইসলামপুরে ফরিদুল হক খান দুলাল অডিটোরিয়ামের পৃথক দুইটি বুথে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। ১৬৯ ভোটারে মধ্যে মাত্র ২জন ভোটার ছাড়া সবাই ভোট প্রদান করেছেন।  তবে, ভোট গণনার পর ঘোষিত ফলে দেখা যায়, একটি ভোটও পাননি হানিফ উদ্দিন।  এ নিয়ে চলছে আলোচনার ঝড়। সবার প্রশ্ন, তবে কি ইউনিয়নের হানিফ উদ্দিনের নিজের ওয়ার্ডের মেম্বারও ভোট দেননি তাঁকে। তবে ভোট পুনরায় গণনার দাবি, প্রার্থী হানিফ উদ্দিনের।

হানিফ উদ্দিনসহ জেলা পরিষদের ৩ নম্বর ওয়ার্ড ইসলামপুর উপজেলায় সদস্য পদে নির্বাচনে অংশ নেওয়া ৭ প্রার্থী। 

হানিফ উদ্দিন ইসলামপুর উপজেলার সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা। তিনি এর আগে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে দুইবার পরাজিত বরণ করেন।

হানিফ উদ্দিনের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মজিবুর রহমান শাজাহন অটোরিকশা প্রতীকে ৬৩ ভোট পেয়ে বিজয় হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. আব্দুর রাজ্জাক সরদার টিউবওয়েল প্রতীকে ৪৮ ভোট 

ওয়ারেজ আলী বৈদ্যুতিক পাকা প্রতীকে ৩৩ ভোট, জিয়াউল উটপাখি প্রতীকে ১ ভোট, আব্দুর রাজ্জাক মণ্ডল হাতি প্রতীকে ২৩ ভোট এবং ফারুক ইকবাল হিরু ক্রিকেট ব্যাট প্রতীকে ১ ভোট পান। 

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রতীক পাওয়ার পর বিজয়ী হতে কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে প্রচারণাও চালান হানিফ উদ্দিন। অন্য প্রার্থীদের মতো দুপুর ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলে প্রতীক ও প্রার্থীর প্রচারণা। পোস্টার লাগানো হয় ওয়ার্ডের সর্বত্রই। বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট প্রার্থনা করেন তিনি। সোমবার ভোট গণনা করে দেখা যায়, হানিফ উদ্দিন একটি ভোটও পাননি।

তাহলে তিনি, তাঁর আত্মীয়-স্বজন, শুভাকাঙ্ক্ষী, কর্মী-সমর্থক কেউই কি তাকে ভোট দেয়নি। এ নিয়ে বিস্তর আলোচনার সঙ্গে প্রশ্ন উঠেছে- প্রার্থীর নিজ ইউপির ওয়ার্ডে মেম্বারের ভোটটি গেলো কোথায়?

প্রার্থী হানিফ উদ্দিন বলেন, 'একটি ভোটও না পাওয়ায় আমি মর্মাহত। অপ্রত্যাশিত এ ফলাফল শোনার পর আমি মানসিকভাবে দুর্বল হয়ে গেছি। লজ্জায় বাইরে যেতে মন চায় না। নিজেকে বুঝাতে পারছি না।'

তিনি আরও বলেন, যদি কর্মী-সমর্থকরা আমাকে ধোঁকা দেয় তার পরও আমাকে আত্মীয়-স্বজনরা ভোট দিলে কমপক্ষে ২৫-২০টি ভোট পাওয়ার কথা। সেখানে শূন্য ভোট হয় কীভাবে। আমি এটা মেনে নিতে পাছি না। আমি ভোট পুনর্গণনার দাবি করেছি।'

উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুক্তার হোসেন জানান, 'আমরা ভোট পুনর্গণনার বিষয়ে কোনো আবেদন পায়নি।'

আরও খবর
6842f7d4b4d94-060625081444.webp
আগামীকাল পবিত্র ঈদুল আযহা

২০ ঘন্টা ১৮ মিনিট আগে