কুতুবদিয়ায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাশ করলো ১হাজার ৬৪১ শিক্ষার্থী সাপাহারে প্রতিবন্ধীদের অগ্রগতি বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ শ্যামনগরে সমুদ্রগামী মৎস্যজীবিদের খাদ্য সহায়তা প্রাপ্তি উপলক্ষে সভা নির্বাচনের ভেল্কিবাজী সেই শিক্ষক আমিনুর বরখাস্ত শেরপুরে হাবলুর ২১তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত ফেসবুকে ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করায় জবি শিক্ষার্থীর ৫ বছরের কারাদণ্ড ঝিনাইগাতী মদিনাতুল উলুম মাদ্রাসার ৪ তলা ভবনের ছাদ ঢালাই কাজের উদ্বোধন করলেন এমপি এডিএম শহিদুল ইসলাম আসামিদের মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্তের আগে কনডেম সেলে রাখা অবৈধ: হাইকোর্ট লাখাইয়ে শিক্ষিকার মরদেহ উদ্ধার। শ্যামনগরে এসএসসিতে পাশের হার ৯৭%,দাখিলে ৯৪% ও ভোকেশনালে ১০০% টেকনাফ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কে কোন প্রতীক পেলেন শ্রীমঙ্গল আইডিয়াল স্কুলে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত কারো মদদে বিএনপি চাঙ্গা হয়ে যাবে সে পরিস্থিতি তাদের নেই: ওবায়দুল কাদের হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়াতে সৌদি আরবের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর রাজবাড়ী জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত হলেন ওসি মোঃ আলমগীর হোসাইন উখিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কে কোন প্রতীক পেলেন রামু উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১০ প্রার্থীকে প্রতীক বরাদ্দ নতুনভাবে ডোমার পৌর কাঁচাবাজার নির্মাণকাজের উদ্বোধন সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে নির্বাচনী সহিংসতায় পরাজিত প্রার্থীর চাচা নিহত

অসহায়ের মুখে হাসি ফোটান উখিয়ার ইয়াসিন

ঘূর্ণিঝড় মোখায় উপকূলীয় অঞ্চলে মাইকিং করছেন ইয়াসিন, সঙ্গে হাসিঘর ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবীরা।t

কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার হলুদিয়া পালং ইউনিয়নের সন্তান মোহাম্মদ ইয়াসিন সিকদার। তাঁর বাবা মাহমুদুল হক সিকদার একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, মা মোহছেনা আক্তার শিক্ষিকা। ২০২৩ সালে রামু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন ইয়াসিন। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির অপেক্ষায় আছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি ইয়াসিন অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য সেবামূলক কাজ করেন।


সমাজসেবা ও গণসচেতনতা নিয়ে কাজ করার জন্য ইয়াসিন প্রতিষ্ঠা করেন হাসিঘর ফাউন্ডেশন নামে একটি সংগঠন। এর কাজের তালিকায় রয়েছে অসহায় রোগাক্রান্ত মানুষের চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহায়তা দেওয়া, মুমূর্ষু রোগীর জন্য রক্তের ব্যবস্থা করা, ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস পেলে উপকূলীয় অঞ্চলে মাইকিং করা ও মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে পৌঁছাতে সহায়তা করা, শীতবস্ত্র বিতরণ, এতিম শিশুদের মধ্যে ইফতারসামগ্রী বিতরণ, ঈদের সময় এতিম শিশুদের উপহার বিতরণ।


করোনাকালে এ সংগঠনের কার্যক্রম ছিল চোখে পড়ার মতো। তখন স্কুলশিক্ষার্থীদের মধ্যে মাস্ক বিতরণ, সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ, করোনা টিকাদান কেন্দ্রে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করা, মাস্ক ও লিফলেট বিতরণের মতো কাজ করে আলোচনায় এসেছিল হাসিঘর ফাউন্ডেশন।


ছোটবেলা থেকেই পথশিশু, ভবঘুরে, পাগল, অসহায় মানুষের প্রতি আলাদা একটা মায়া কাজ করত ইয়াসিন সিকদারের। তাদের জন্য কিছু করতে চাইতেন সব সময়। নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় করোনার প্রকোপ শুরু হয় দেশে। সেই অলস সময়ে তিনি ঠিক করেন, বসে না থেকে মানুষের জন্য কিছু করতে হবে। সে সময় প্রতিষ্ঠা করেন হাসিঘর ফাউন্ডেশন। এ কাজে তাঁর বন্ধুসহ ছোট-বড় অনেকে যুক্ত হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়ান। এই মানুষগুলোর মধ্যে তাঁর বড় ভাই মোহাম্মদ শাকিল সিকদার অন্যতম।


প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে পড়ালেখার পাশাপাশি সমাজ ও দেশের জন্য কাজ করা দরকার বলে মনে করেন ইয়াসিন সিকদার।

Tag
আরও খবর