নিষিদ্ধ হলো ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগ নাগরপুরে বিবাহিত নারীর অশ্লীল ছবি দিয়ে ব্ল্যাকমেইল আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে নন্দীগ্রামে জামায়াত-শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল আ’লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মোংলায় মশাল মিছিল প্রাথমিক শিক্ষা পদক ২০২৪ প্রদান দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপোষহীন থাকবে জামায়াত ছাত্রদলের আহ্বায়ককে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন শিবিরের সভাপতি বাগআঁচড়া বেলতলা আম বাজারে মানবাধিকার কর্মী পরিচয় চাঁদাবাজি, থানায় অভিযোগ সঙ্গীতশিল্পী মুস্তফা জামান আব্বাসী আর নেই যৌথবাহিনীর অভিযানে পুশকৃত চিংড়ী আটক, ছয়জনকে জরিমানা স্বাধীন গণমাধ্যম: সমাজের আয়না পীরগাছায় বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা করলেন জাপা নেতা!! স্বাক্ষী অপর দুই বিএনপি নেতা; সমালোচনার ঝড় ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ট্রাম্প লালপুরে পর্নোগ্রাফি অপরাধে শফিউদৌলা গ্রেপ্তার মৌলভীবাজারে ‘লীগ ধর, জেলে ভর, আওয়ামী লীগ ব্যান করো’ স্লোগানে উত্তাল স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিও করার দাবিতে লালপুরে মতবিনিময় সভা সাধারণ মানুষের মাঝে ৫ শতাধিক বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করলেন আহসানুল কবির বাবু পূর্ব নির্ধারিত স্থানে সুবিপ্রবি দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন যৌথ বাহিনীর অভিযানে চাঁদাবাজ গ্রেফতার শ্যামনগরে তিন দফা দাবীতে ছাত্র জনতার বিক্ষোভ মিছিল

কক্সবাজারে ১ ট্রলারে ধরা পড়ল ১২ মন টুনা ফিশের ঝাঁক

বদ্দারের ট্রলার মায়ের দোয়া। তিনদিন আগে বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে মাছ ধরতে গিয়েছিলো সাগরে। এই ট্রলারে ১২ মন টুনা ফিশের ঝাঁক ধরা পড়েছে। মাছগুলো দুইটি নৌকায় করে ট্রলার থেকে নামানো হয়েছে। তারপর পাইকারি দামে একসাথেই বিক্রি করে দেন মালিক।


বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) সকালে কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ট্রলার ভর্তি মাছ নিয়ে ফেরেন ফিশিং ট্রলার মায়ের দোয়া।  


মায়ের দোয়া ট্রলারের মালিক আব্দুর রশিদ বদ্দার জানিয়েছেন, ১২ মন টুনা ফিশ পাইকারি দামে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করেছি। আরও ইলিশ এবং অন্যান্য মাছও ধরা পড়েছে। এবার খুবই লাভবান হয়েছি। সব আল্লাহর রহমত। বৈরী আবহাওয়া না থাকলে আরও মাছ ধরা যেতো।


মাছগুলো কিনেছেন ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আলম। তিনি বলেন, টুনা ফিশ এখনো তেমন পাওয়া যাচ্ছে না। বাজারে দামও একটু বেশি। একটা ট্রলারে ১২ মনের মতো টুনা ধরা পড়েছে শুনে এসে পাইকারি কিনে নিলাম। আমি আবার খুচরা বিক্রেতাদের বিক্রি করে দিবো।


সরেজমিনে দেখা যায়, মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ট্রলার থেকে মাছ নামিয়ে স্তূপ করার পর দরদাম চলছে। যিনি বেশি দাম হাঁকছেন তার কাছেই মাছ বিক্রি করছেন ট্রলারমালিকরা। এরপর মাছগুলো বরফে ঢেকে বিশেষ কায়দায় সংরক্ষণ ও ঝুড়ি ভর্তি করে পরিবহনে তোলা হচ্ছে। এরপর তা চলে যাচ্ছে দেশের নানা প্রান্তে।


ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন বৈরী আবহাওয়া পরিস্থিতি থাকায় কয়েকদিন মাছ ধরতে যেতে পারেনি জেলেরা। একারণে ফিশারীঘাটে মাছের সংখ্যা কম। একারণে দাম একটু বেশি।

Tag
আরও খবর