চৌদ্দগ্রামে আবুল হাশেম জনকল্যাণ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ইফতার সামগ্রী বিতরণ দোয়ারাবাজারে সংঘর্ষে আহত যুবকের মৃত্যু চৌদ্দগ্রামে ১১ মার্চ শহীদ দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবিরের ইফতার ও কোরআন উপহার প্রদান নাগরপুরে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত অভয়নগরে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু বেগমগঞ্জে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লাশের মিছিল আর দেখতে চায় না দেশবাসী: জামায়াত আমির নন্দীগ্রামে ওয়ার্ড জামায়াতের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে সব ধরনের কূটনৈতিক তৎপরতা চালাচ্ছে সরকার: প্রেস সচিব প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে বাধ্যতামূলক ছুটিতে কুবি শিক্ষক কাজী আনিছ নন্দীগ্রামে গণহত্যা ও স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা কুবিতে শাহবাগ ও পতিত স্বৈরাচারের দ্রুত বিচারের দাবিতে মানববন্ধন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন মাহমুদউল্লাহ কুবিতে উত্তরবঙ্গ ছাত্র পরিষদের ইফতার মাহফিল কুবি বিএনসিসি প্লাটুনের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত কুবিতে মার্কেটিং বিভাগের ইফতার ও দোয়া মাহফিল সংস্কার করে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন দিতে হবেঃ মোংলায় বিএনপি নেতা কৃষিবিদ শামীমুর রহমান ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে বিজিবি বিএসএফ’র পতাকা বৈঠকে দুই বাংলাদশী নাগরিককে হস্তান্তর শৈলকুপায় পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে ২০ জন আহত ঝিনাইদহে ধর্ষকের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

ট্রাম্পের বিজয়ে নেপথ্যের পাঁচ কারণ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক - প্রতিনিধি

প্রকাশের সময়: 06-11-2024 05:27:49 am

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সব জরিপ পেছনে ফেলে জয়ের পথে এগিয়ে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইতোমধ্যে অনেকগুলো অঙ্গ রাজ্যে জয়লাভ করেছেন তিনি। এ জয়লাভের ফলে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্পই হচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট। তবে অনেক স্টেটে হাড্ডাহাড্ডির লড়াই হয়েছে।



প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটারদের জন্য প্রধান ইস্যু ছিলো অর্থনীতি। বেকারত্বের হার কম আর পুঁজিবাজারে উল্লম্ফন চললেও বেশির ভাগ আমেরিকান নিত্যপণ্যের উচ্চমূল্য নিয়ে ধুঁকছেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প ভোটারদের বলেছেন, ‘চার বছর আগে আমি যখন ক্ষমতায় ছিলাম, তার চেয়ে কি তোমরা এখন ভালো আছ?। তারা বলেছেন ভালো নেই। যুক্তরাষ্ট্রের ভোটারদেরও একটি বড় অংশও পরিবর্তন চেয়েছেন।


ডেমোক্র্যাট ও যেসব রক্ষণশীল কখনো ট্রাম্পকে ক্ষমতায় দেখতে চাননি, তাঁদের মতে, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্য নন। কিন্তু ট্রাম্প যে বারবার বলে এসেছেন তিনি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার, এর সঙ্গে বেশির ভাগ রিপাবলিকান একমত পোষণ করেন। 


অভিবাসী নিয়ে কঠোর অবস্থানে ছিলেন ট্রাম্প। প্রাচীর নির্মাণের কাজ শেষ করে এবং নজরদারি বাড়ানোর মাধ্যমে সীমান্ত বন্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ট্রাম্প। তবে তিনি কমলা হ্যারিস সমর্থিত কট্টরপন্থি ‘ক্রস-পার্টি ইমিগ্রেশন বিল’ পরিত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছেন রিপাবলিকানদের প্রতি। তিনি বলেছেন, নির্বাচিত হলে তিনি সেই চুক্তি পুনরুজ্জীবিত করবেন।


ট্রাম্প ভোট চাইছেন উপেক্ষিত ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর কাছে। এসব জনগোষ্ঠীই যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে একটা পরিবর্তন এনেছেন। তাঁরা ইউনিয়ন ওয়ার্কার্সদের মতো দীর্ঘদিনের ডেমোক্র্যাট শিবিরকে রিপাবলিকান শিবিরে পরিণত করেছেন। তা ছাড়া ট্রাম্প কর ও শুল্ক কমিয়ে আমেরিকান শিল্পের সুরক্ষা দেওয়ার কথা বলছেন।


যুক্তরাষ্ট্র যে ইউক্রেন ও ইসরায়েলকে শত শতকোটি ডলারের অর্থসহায়তা ও অস্ত্র দিচ্ছে, এ নিয়ে অনেক আমেরিকান ক্ষুব্ধ। তাঁরা মনে করেন, বাইডেনের শাসনামলে পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র দুর্বল হয়ে গেছে। ভোটারদের একটা বড় অংশ মনে করেন, কমলা হ্যারিসের চেয়ে ট্রাম্প শক্তিশালী নেতা, বিশেষত সেসব পুরুষ ভোটার, যাঁদের জো রোগ্যানের এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ট্রাম্প কাছে টানার চেষ্টা করেছেন।


নির্বাচনী প্রচারণার প্রচলিত ধ্যান ধারণার বাইরে গিয়ে কাজ করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু সেটি প্রমাণ করে দিয়েছে যে, তিনি অনেক বিশেষজ্ঞের চেয়ে ভালো প্রচারণা বোঝেন। তিনি উইন্সকিনসন আর মিশিগানের মতো রাজ্যগুলোয় প্রচারণা চালিয়েছেন, যা বিশেষজ্ঞরা ধারণা করতেন যে, তার পক্ষে নেয়া সম্ভব না। এমনকি দরজায় দরজায় প্রচারণার বদলে বিশাল বিশাল র‍্যালি আর সমাবেশ করেছেন তিনি। তার অনেক প্রচারণার কৌশল বিশেষজ্ঞদের কাছে ঠিক মনে হয়নি, কিন্তু সেগুলোয় শেষ পর্যন্ত কাজে দিয়েছে।

আরও খবর