ভাস্তে আমরা কি বেঁচে থাকা অবস্থায় এইরাস্তা পাকা দেখে যেতে পারব। তুমি তো সাংবাদিক। একটু পেপারে লেখালেখি কর সরকারে যাতে নজরে আসে।আমাদের পাশে পাংশা উপজেলা যেখানে একসয আষাঢ়, শ্রাবণ মাসে রাস্তায় শিয়াল যেত না সেই উপজেলার সেই সব রাস্তা দিয়ে এখন ঢাকার বাস চলে, আর আমাদের এই রাস্তা টি গুরুত্বপূর্ণ হলেও পাকা করার কোন খবর নেই।আক্ষেপ করে এই কথা গুলো বল্লেন কফিল উদ্দিন বিশ্বাস নামের এক ব্যক্তি।তার বাড়ি ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা উপজেলার ৮নংধলহরাচন্দ্র ইউনিয়নের চরধলহরা গ্রামে।রাস্তাটি ধলহরাচন্দ্র প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে থেকে হাঁটুভাঙা, চরধলহরা গ্রামের ভিতর দিয়ে বরিয়া প্রাইমারীস্কুলের সামনে পাকা রাস্তায় উঠেছে। দুই রাস্তার মাঝে এই রাস্তার প্রায় দেড় কিলোমিটার রাস্তা কাঁচা হওয়ায় বর্ষা মৌসুমে জনসাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। সেই সাথে এসব গ্রামের ছেলে মেয়েদের স্কুল কলেজে যাওয়া বন্ধ হয়ে যায়।এমন কি অসুস্থ মানুষের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেওয়া যায় না বিনা চিকিৎসায় অনেক অসুস্থ রোগী বাড়িতে মারা যায় বলেও গ্রামবাসীরা অভিযোগ করেন সেই সাথে কৃষকের উৎপাদিত কৃষি পণ্যবিক্রি করতে কোন হাট বাজারেও নিতে পারে না। এলকাবাসীরা বলেন স্থানীয় জনপ্রতি নিধিদের নিকট রাস্তা টি পাঁকা করার কথা বল্লে তারার বলেন ওটা আমাদের মাথায় আছে।তাই এলাকাবাসী এই জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তা টি পাকা করার জন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করেছে।
১ দিন ৪ মিনিট আগে
৬ দিন ১ ঘন্টা ৮ মিনিট আগে
৭ দিন ৩ ঘন্টা ৪ মিনিট আগে
৭ দিন ৩ ঘন্টা ৬ মিনিট আগে
১০ দিন ১০ ঘন্টা ১৫ মিনিট আগে
১০ দিন ১০ ঘন্টা ৩২ মিনিট আগে
১৫ দিন ১১ ঘন্টা ৮ মিনিট আগে
১৫ দিন ১২ ঘন্টা ৪৫ মিনিট আগে