সারাদেশের ন্যায় চট্টগ্রামেও ডিএইচএমএস ফাইনাল পরীক্ষার শুরু হয়েছে। নগরীতে তিনটি কলেজ হলো,আজিজুর রহমান হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, চকবাজার। চট্টগ্রাম হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কাজীর দেউরী ও ডা. জাকির হোসেন হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ, ফিরিঙ্গী বাজার । বাংলাদেশ প্রকৃতি বোর্ড ও পরীক্ষা কমিটির অনুমোদনক্রমে দেশের সবগুলি বিভাগে অনুষ্ঠিত ডিএইচএমএস ফাইনাল পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে স্ব- স্ব বিভাগের বোর্ড সদস্যবৃন্দকে এবং মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সহ কিছু সিনিয়র কর্মকর্তাকে। তারি ধারাবাহিকতায় চট্টগাম বিভাগের দায়িত্ব বোর্ড সদস্য ডাঃ একেএম ফজলুল হককে নগরীর তিনটিসহ মোট ছয়টি কেন্দ্রর দায়িত্ব দেয়া হয়।বোর্ড সদস্য ডাঃ একেএম ফজলুল হক সোমবার সকাল ১১ টায় আজিজুর রহমান হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল চকবাজারে পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে যান । এসময় পরীক্ষা কেন্দ্রের সচিব ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ডাক্তার ফেরদৌস আরা বেগম ডাঃ একেএম ফজলুল হককে নানা অজুহাতে কেন্দ্র পরিদর্শনে বাধা দেয় বিশেষ করে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের এডিসি শিক্ষার রেফারেন্স দিয়ে বলেন আপনি কোন অবস্হায় পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করতে পারবেন না।
এ প্রসঙ্গে ডাঃ একেএম ফজলুল হক গণমাধ্যম কে বলেন - আমি ১১ টায় চকবাজারআ জিজুর রহমান হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে গেলে কেন্দ্রে সচিব ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ডাক্তার ফেরদৌস আরা বেগম আমাকে কেন্দ্রে প্রবেশে বাধা দেয়। তখন আমি বলি
, আমার কাছে চিঠি আছে এবং বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের সদস্য কেন্দ্র পরিষদ পরিদর্শনের জন্য আমাকে চিঠি দেয়া হয়েছে। উনি এ বিষয়ে কোন ভ্রুক্ষেপ না করে আমাকে প্রায় এক ঘন্টা ওনার রুমে বাসিয়ে রাখেন। পরে হোমিওপ্যাথি বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মহোদয়ের হস্তক্ষেপে আমাকে পরিদর্শনে ঢুকতে দেয়। তখন আমি দেখি প্রত্যেক হলে নকলের মহোৎসব চলছে। আমি হল পরিদর্শকদেরকে নকলসহ কয়েকজনের খাতা ধরিয়ে দিয়। এক্সপেল করার জন্য বলি তারা আমার কথায় কর্ণপাত করেনি। তিনি নকলের সহযোগিতা করতে আমাকে কেন্দ্রে প্রবেশে বাধা দিয়েছে। সরকারের নকল মুক্ত পরীক্ষা কেন্দ্র এবং নকলের ক্ষেত্রে জিরো টালায়েন্স বাস্তবায়ন করতে গিয়ে আজ আমি উক্ত কলেজের কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে কেন্দ্র সচিব ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ডাক্তার মিসেস ফেরদৌস আরা বেগমের কাছে বাধা প্রাপ্ত হই এবং উনি আমাকে নাজেহাল করেন
এ বিষয়ে কেন্দ্রের সচিব ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ডাক্তার ফেরদৌস আরা বেগম এর মোবাইলে নাম্বারে একাধিকবার ফোন করলেও সাড়া মিলেনি।
১১ দিন ২১ ঘন্টা ৩৬ মিনিট আগে
১৪ দিন ২১ ঘন্টা ৩৭ মিনিট আগে
৬৮ দিন ১ ঘন্টা ৫৭ মিনিট আগে
৭০ দিন ৬ ঘন্টা ২৮ মিনিট আগে
৭৩ দিন ২৭ মিনিট আগে
৭৩ দিন ১ ঘন্টা ৪১ মিনিট আগে
৯৪ দিন ২৩ ঘন্টা ২ মিনিট আগে
৯৬ দিন ৯ মিনিট আগে