তিনি বলেন, আমরা তখন জানতাম না এরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী নাকি সরকারি কলেজের ছাত্রী। পরে আমরা জানতে পারি। এদের মধ্যে সাদিয়া আক্তার প্রীতি মারা গেছে। আমরা এখনো জানতে পারিনি কীভাবে তারা পুকুরের পানিতে পড়ে গেলো। পুলিশ তদন্ত করে বের করবে। আমরা সহযোগিতা করবো।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, আমরা খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে তাদের পরিচয় শনাক্ত করি। তদন্ত শুরু হয়েছে। আমরা প্রাথমিকভাবে ঘটনা জানতে পারিনি। তবে সরকারি কলেজের ছাত্রী কী জন্য বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গিয়েছিল এবং সেখানে কী ঘটেছিল সেই বিষয়টি মাথায় নিয়ে তদন্ত করছি। এখনই কিছু বলার মতো তথ্য আমাদের কাছে
দিনাজপুর কোতয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফরিদ হোসেন জানান, মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করা হচ্ছে। যেহেতেু মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি, সেহেতু ময়নাতদন্ত করা হবে।