নষ্টের শ্রেষ্ঠ আমরা ভালোর মধ্যে উত্তম, এত ঢাল-লাঠি, চাপাতি, হাতুড়ি প্রভাব প্রতিপত্তি থাকা শর্তেও বিড়ালের মত লেজ গুটিয়ে বসে আছি সবাই। আর নাকের ডগা দিয়ে ধরছাগল পাতা খা'র মত মনের আরামে কোটি টাকার বাণিজ্যিক কাজ যাচ্ছে, যাচ্ছেতাই। কই এখনতো কেউ গিয়ে বলছেনা মাটি উচু দেব, পানি উপড়ে ফেলবো, দেশ থোবনা, ফোট সালারা, যা এখানতে- আরো কত শত তর্জন গর্জন। হা বলছিলাম শেখপাড়া টু লাঙ্গলবাঁধ ভায়া শৈলকুপা সড়কের কথা। পৌর শহরের কাজীপাড়া থেকে বাজারের চৌরাস্তা পর্যন্ত চলমান কাজে ব্যবহৃত মাল মসলা নিয়ে হাজারো অভিযোগ উঠেছে। তবে এসব অভিযোগ শুধুই প্রান্তিক সাধারণ মানুষের-আমজনতার। দায়িত্বশীল প্রগতিশীল কিংবা প্রশাসনিক কারো কথা নয়। এখানে টেন্ডারের সিডিউল অনুযায়ী নয় যা হচ্ছে তা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মন গড়া। লোকজন চলাচলের দোহায় দিয়ে নিয়মিত রাতের আঁধারে চলে ধুমছে কাজ, ব্যবহার হচ্ছে ইটভাটার রাবিস, কখনো ধুলোবালি কখনো পোড়ামাটির স্তর। এছাড়াও পরিস্কার হয়নি শর্ত মোতাবেক স্থাপনা, গাছপালা এমনকি রাস্তা থেকে বিদ্যুৎ এর খুঁটি পর্যন্ত সরাতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। অর্থাৎ যেমন ছিল তেমনই থেকে যাচ্ছে বাজারের অংশ। যানজট মুক্ত পরিচ্ছন্ন পরিকল্পিত শৈলকূপা শহর স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যাবে। দেখার কেউ নেই আমরা সবাই নিধিরাম সর্দার। পরিস্থিতিটা এমন যেন
" মারডাঙ্কি চুলার পাড়ে যেথায় মাগী রাঁধে বাড়ে"
একারনেই মনে হচ্ছে, রোডস এন্ড হাইওয়ে 'র বিরুদ্ধে কথা বলা নয় টু শব্দ করার লোক শৈলকুপায় নেই।
১৯ ঘন্টা ২০ মিনিট আগে
৬ দিন ২২ ঘন্টা ২০ মিনিট আগে
৬ দিন ২২ ঘন্টা ২১ মিনিট আগে
১০ দিন ৫ ঘন্টা ৪৭ মিনিট আগে
১৮ দিন ১৭ মিনিট আগে
২০ দিন ৯ ঘন্টা ১০ মিনিট আগে
২১ দিন ২০ ঘন্টা ৫ মিনিট আগে
২২ দিন ২০ ঘন্টা ০ মিনিট আগে