নারী বিশ্বকাপের মূলপর্বে বাংলাদেশ কালিগঞ্জ কৃষ্ণনগরে ভ্রাম্যমাণ আদালতে গাঁজা বিক্রেতা ও ক্রেতার জেল-জরিমানা ফতুল্লার কাশীপুরে পিস্তলের গুলিতে পাভেল হত্যা মামলার প্রধান আসামী রায়হান বাবু গ্রেফতার ভর্তিচ্ছুদের পাশে কুবি ছাত্রদল গৃহকর্মী-যৌনকর্মীদের ‘শ্রমিক’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সুপারিশ জাবিপ্রবি ফটকে নেই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম, সর্বত্র বিএনপির ব্যানার রায়পুর রিপোর্টার্স ইউনিটির এপ্রিল মাসের সভা সম্পন্ন পাঁচবিবিতে ভূয়া ডিবি পুলিশের পরিচয়ে চাঁদা দাবি গ্রেফতার-২ কবি ও সাংবাদিক বিল্লাল হাওলাদারকে সুনামগঞ্জে সংবর্ধনা নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে বাঁশের ঝোপে বিপুল পরিমাণে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার রায়গঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু ইয়াবা কারবারি ও গাঁজাসহ গ্রেফতার-৮ আশাশুনি সরকারি কলেজে ৬ শিক্ষককে এডহক নিয়োগ এডভোকেট শহিদুল ইসলাম ৩ প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মনোনীত লালপুরে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় পথচারী নিহত সর্বস্তরের শিক্ষা জাতীয়করণ চাই শিরোনামে যশোরে জেলা শিক্ষক সম্মেলন অনুষ্ঠিত চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতাল সিরাজগঞ্জে স্থাপনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন বরিশালে মুফতি ফয়জুল করিমকে বৈধ মেয়র হিসাবে ঘোষনা করার দাবীতে গণমিছিল জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশী করতে গিয়ে দুই ভুয়া ডিবি পুলিশ আটক ইসলামপুরে ১০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ৩ মাদক কারবারী আটক

নেতা ও নেতৃত্ব : দায়িত্ব ও কর্তব্য

দেশচিত্র নিউজ ডেস্ক

প্রকাশের সময়: 09-09-2022 11:57:19 pm

ফাইল ছবি


◾অ্যাডভোকেট আনসার খান 


জনগণের কল্যাণের জন্য রাষ্ট্র ও সমাজব্যবস্থায় পরিবর্তন সাধন করার লক্ষ্য সামনে রেখে একটি সংগঠনের পতাকাতলে জনগণকে সমবেত করে বিদ্যমান রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাঠামোর বৈপ্লবিক রূপান্তরের সংগ্রামে, জগতটিকে আমুল বদলে দেবার জন্য নেতৃত্ব দিয়ে নিজের রাজনৈতিক সংগঠনের কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য দলকে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করার কাজটি সম্পন্নকরণে সক্ষম ব্যক্তিত্বকেই একজন-‘সফল এবং সার্থক নেতা’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। কাজেই একটি রাজনৈতিক দলে,নেতৃত্বদান করে জনগণের অকুন্ঠ সমর্থনে কার্য সম্পাদন করে যথার্থ লক্ষ্যে পৌঁছানোর সক্ষমতা প্রদর্শনে যিনি সক্ষম তিনিই হলেন প্রকৃত সফল একজন নেতা। এইঅর্থে, নেতৃত্ব হলো একজন ব্যক্তির নেতৃত্ব, অনুপ্রেরণা এবং একটি ভালো কর্মসম্পাদনের জন্য অন্য ব্যক্তি, গোষ্ঠি, সংস্থা বা সমাজকে রূপান্তরিত করার জন্য গাইড করার প্রজ্ঞা, দক্ষতা, যোগ্যতা ও ক্ষমতা।


নেতৃত্বদান হলো, নিজ সংগঠনের প্রণীত কর্মসূচির পক্ষে জনগণকে প্রভাবিত করার ক্ষমতার ব্যবহার। অর্থাৎ জনগণকে অনুপ্রাণিত করার ক্ষমতা নেতার মধ্যে থাকতে হবে। আর সম্ভবত একজন নেতার জন্য কঠিন কাজ হলো জনগণকে অনুপ্রাণিত করে নেতৃত্বের প্রতি অনুগামী করে তোলা। নেতা যদি তার সহকর্মী ও জনগণকে অনুপ্রাণিত করতে পারদর্শী হন, তবে তিনিই ইতিহাসে একজন সফল নেতা হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবেন। 


নেতৃত্বদান হলো, একটি আর্ট (কলা) বা শিল্প, যার মাধ্যমে মানুষ একটি সাধারণ লক্ষ্য অর্জনে সংঘবদ্ধভাবে কাজ করার অনুপ্রেরণা লাভ করে। তাই, একজন নেতা দলের রণনীতি ও রণকৌশল নির্ধারণে যেমন সুদক্ষ কারিগর এবং তেমনি নেতার মধ্যে থাকতে হবে দেশের বিদ্যমান বাস্তবতা ও জনগণের মনোভাব উপলব্ধি করার সক্ষমতা। তিনি জনগণের মধ্যে তার ভবিষ্যতে করণীয় ও দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্টভাবে উপস্থাপনের পাশাপাশি সেটি বাস্তবায়নের কৌশলটিও বলে দিবেন এবং অবশ্যই সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্ষম হতে হবে নেতাকে এবং একইসাথে অতীত থেকে বর্তমানে চলমান বিশ্বজগত সম্পর্কে থাকতে হবে পাণ্ডিত্যসুলভ অভিজ্ঞতা। 


নেতৃত্বদান বিষয়ক বিশেষজ্ঞ লিন্ডা হিল, দার্শনিক প্লুটার্ক, দার্শনিক টমাস কার্লাইল সহ অধিকাংশ বিশেষজ্ঞদের মতে, পরিবর্তনশীল সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তির উৎকর্ষতার যুগে একজন নেতাকে হতে হবে সাহসী, স্বচ্ছ ভিশনারীগুণ সম্পন্ন, তিনি কী করতে চান এবং কীভাবে সেটি অর্জন করতে চান, তা সুস্পষ্টভাবে প্রচার ও প্রকাশ করে দলের সামনে থেকে ‘নেতৃত্বদান’ করবেন, যাতে নেতার উপর সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস সৃষ্টি হয়। নেতা নেতৃত্ব দিয়ে জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন ও অধিকার আদায়ে সক্ষম হবে, এই বিশ্বাস যদি জনগণের না থাকে, তবে নেতার পক্ষে নেতৃত্বদান করা এবং নেতৃত্ব দিয়ে লক্ষ্য অর্জন করা একেবারেই অসম্ভব।  তাই নেতাকে অবশ্যই জনগণের চাওয়া-পাওয়ার বাস্তবতার সাথে সঙ্গতি রেখেই কর্মসূচি তৈরি করতে সক্ষম হতে হবে। জনগণ গ্রহণ করেনি বা অদূর ভবিষ্যতে গ্রহণ করার যুক্তিসঙ্গত কোনো কারণও নেই, জেনেও ইউটোপিয়ান কোনো কর্মসূচি নিয়ে কাজ করলে নেতা হিসেবে তিনি সফল তো হবেনই না, বরং তিনি ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিপতিত হবেন। ইতিহাস এবং এমনকি জনগণও এমন ব্যর্থ নেতাদের স্মরণে রাখে না তার উদাহরণ রয়েছে অনেকই।

প্লেটোর রিপাবলিক থেকে প্লুটার্কের প্যারালাল লাইভস পর্যন্ত দার্শনিক লেখাগুলো- ‘কোনো গুণাবলী একজন ব্যক্তিকে নেতা হিসেবে আলাদা করে’ এই প্রশ্নটি অনুসন্ধান করেছে। এই অনুসন্ধানের অন্তর্নিহিত বিষয় ছিলো নেতৃত্বের গুরুত্বের প্রাথমিক স্বীকৃতি। পরবর্তীকালে বিশেষজ্ঞ ও রাষ্ট্রদার্শনিকরা নেতৃত্বের গুণাগুণ নিয়ে স্ব-স্ব অভিমত দিয়েছেন।

নেতা-কর্মী-সমর্থক এবং জনগণকে আকৃষ্ট করার সম্মোহনী বৈশিষ্ট্য থাকতে হবে একজন নেতার মধ্যে। নিজের দক্ষতা, যোগ্যতা, প্রাজ্ঞতা এবং কর্মগুণ দিয়ে জনগণের মন জয় করার মাধ্যমে একজন নেতা তার সম্মোহনী শক্তি অর্জন করতে পারেন। তাই নেতাকে অবশ্যই নেতা-কর্মী, জনগণের দুর্দিনে পাশে দাঁড়াবার সাহস, শারীরিক, মানসিক ও আর্থিক সামর্থ ও সক্ষমতা থাকা একটি অপরিহার্য ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে বিশেষজ্ঞরা অভিমত দিয়েছেন। কারণ, এইসব কর্মময় গুণাবলীই একজন নেতাকে জনগণের হৃদয়ে স্থান দিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। 


একজন নেতার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা হলো,- জনগণকে তাদের পছন্দের দিকে নিয়ে আসা। নেতা কীভাবে মানুষকে প্রভাবিত করবেন সেটি নির্ভর করে জনগণ কী পছন্দ করে তা পর্যবেক্ষণ করা। অথবা জনগণকে এমন একটি পছন্দের মুখোমুখি করা, যা তাদেরকে একটি কাক্সিক্ষত ভবিষ্যতকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। ‘পছন্দ ক্ষমতায়নের চুড়ান্ত উৎস।’ তাই জনগণের পছন্দ চয়ন করার জন্য মানুষকে নিজের পছন্দ বেছে নেওয়ার ক্ষমতা এবং অধিকার দিতে হবে। তখন জনগণের আস্থা, বিশ্বাস ও সমর্থন পাওয়া যাবে এবং নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব হয়ে উঠবে। প্রসঙ্গক্রমে, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ফার্স্ট লেডি রোজালিন কার্টারের অভিমতটি উল্লেখ করা যেতে পারে। তিনি বলেছিলেন, ‘একজন নেতা মানুষকে নিয়ে যান,- যেখানে তারা যেতে চান। আর একজন মহান নেতা মানুষকে এমন জায়গায় নিয়ে যান, যেখানে তারা যেতে চায় না,- কিন্তু হওয়া উচিত।’

যেমন-রাষ্ট্র ও সমাজব্যবস্থায় নেতার ভূমিকা সম্পর্কে জন ম্যাক্সওয়েল বলেছেন,- ‘নেতৃত্ব হলো প্রভাব।’ রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ক্রিস্টিন ম্যাকি একজন নেতার ভূমিকা প্রসঙ্গে বলেছিলেন,- ‘নেতারা তাদের চিন্তাভাবনা এবং আচরণের দ্বারা দলের দিকনির্দেশনাকে প্রভাবিত করেন।’ এর অর্থ হলো- ‘একটি ভাগ করা লক্ষ্যের দিকে অগ্রসর হওয়ার জন্য বিভিন্ন গোষ্ঠির মানুষের মধ্যে আস্থা তৈরি করার ক্ষমতা এবং সমষ্টিগত বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগানোর জন্য প্রভাব প্রয়োগ ও প্রোটোটাইপ পরিবর্তনের জন্য নতুন এবং বিকল্প সংস্থানগুলোকে একত্রিত করার সক্ষমতা একজন নেতার  মধ্যে থাকতে হবে।’

একজন সফল ও দক্ষ নেতার মধ্যে রাষ্ট্র, সমাজ তথা জনগণের ভাগ্যোন্নয়নের লক্ষ্যে নিজস্ব একটি ভাবনা ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন, বাস্তবায়নযোগ্য এবং জনগণের নিকট গ্রহণযোগ্য স্বপ্ন থাকে এবং রাষ্ট্র ও সমাজে ওই স্বপ্নগুলোকে কীভাবে সাফল্যের গল্পে পরিণত করা যায় তা বোঝেন এবং সেভাবেই স্বপ্ন পূরণের জন্য জনগণকে পরিচালিত করেন এবং নেতার স্বপ্নের সঙ্গে যখন জনগণের স্বপ্নের সম্মিলন ঘটে, তখন ওই স্বপ্নগুলোর সার্থক রূপায়ণের জন্য জনগণও নেতার পেছনে এসে সমবেত হন।

একজন সফল নেতা জানেন কীভাবে মানুষকে অনুপ্রাণিত করতে হয় এবং লক্ষ্য অর্জনের কাজগুলো সম্পূর্ণ করতে জনগণকে সঙ্গে পেতে হয়। নেতৃত্ব প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রপতি ডোয়াইট ডি.আইজেনহাওয়ার বলেছিলেন, ‘নেতৃত্ব হলো অন্য কাউকে দিয়ে এমনকিছু করানো যা আপনি করতে চান।’

প্রাজ্ঞ, দক্ষ এবং যোগ্যতাসম্পন্ন নেতা তার কৌশল প্রয়োগ করে জনগণকে সঙ্গী করেন এবং ব্যাপক জনসমর্থনের ভিত্তিতে তার দলকে স্পটলাইটের সামনে নিয়ে আসেন। দলকে সাফল্যের দিকে পরিচালিত করার জন্য সাধারণ স্বার্থের সাথে জনগণকে নেতৃত্ব দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় গিয়ে সরকার গঠনের জন্য উচ্চাকাক্সক্ষী হন। কারণ নেতা এবং জনগণ, সকলেই এটি জানেন ও বোঝেন যে রাষ্ট্র ও সমাজের কল্যাণ ও রূপান্তরের জন্য দলীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য একটি রাজনৈতিক দলকে রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য বিষয়। 


দল ক্ষমতায় গিয়ে নিজেদের আদর্শ বাস্তবায়ন করতে সক্ষম না হলে ক্রমেই ওই দলটি জনগণের দৃষ্টি সীমার বাইরে যেতে যেতে একসময় নিঃশেষিত হয়ে যায়। তাই দলকে বিকশিত ও টিকিয়ে রাখার স্বার্থে সফলতা অর্জনের জন্য একজন নেতার অবশ্যই দুর্দান্ত নেতৃত্বদানের দক্ষতা থাকতে হবে।

উপসংহারে শেষ কথা হলো,- নেতা ও নেতৃত্বের গুণাবলী সময়ের সাথে সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ও উন্নত করা, লক্ষ্য নির্ধারণ, লক্ষ্যগুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়া এবং সেটি অর্জন করার জন্য একজন নেতাকে সামনে থেকে সাহসিকতার সাথে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য কৌশল ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় অবশ্যই অভ্যন্তরীণ সাংগঠনিক শক্তি-সামর্থ, জনগণের মনোভাব এবং রাষ্ট্রের চলমান বাস্তবতাকে বিবেচনায় রাখতে হবে। রাষ্ট্র এবং সমাজের চারপাশে যেসকল পরিবর্তন ঘটে চলেছে সেসব বিষয়ের ইতিবাচক দিকগুলোকে লক্ষ্য রেখে সৃজনশীল ও উদ্ভাবনী চিন্তা কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যতের দিকে মনোযোগ রেখে নতুন বাস্তবায়নযোগ্য ধারণা জনসম্মুখে উপস্থাপন করতে হবে। ভবিষ্যতে কেমন পরিবর্তন আসতে পারে সেই সম্ভাবনাকে বিবেচনার মধ্যে রেখেই নেতা তার দল ও জনগণকে নেতৃত্ব দিয়ে আদর্শ, উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যসমূহ অর্জনের জন্য সচেষ্ট হতে হবে। নেতাকে এটি অবশ্যই মনে রাখতে হবে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হলে ব্যর্থতার সকল দায়-দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে নেতা ও নেতৃত্বকে চলে যেতে হবে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে। কিন্তু সাফল্য যদি আসে তবে তার অংশীদার হবে সকলেই। 


কাজেই একজন নেতাকে নির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির করে নির্দিষ্ট লক্ষ্যের দিকে অগ্রসর হওয়ার ক্ষেত্রে জড়িত ঝুঁকি বিবেচনা করে সাফল্যের দিকে পরিচালিত করতে সক্ষম হতে হবে।


লেখক : আর্ন্তজাতিক রাজনীতি বিশ্লেষক


আরও খবর
deshchitro-6801d6dae401c-180425103642.webp
Take early steps to resolve waterlogging in Dhaka

১ দিন ১৩ ঘন্টা ১২ মিনিট আগে




deshchitro-67f32034a3e9c-070425064540.webp
সড়কে মৃত্যুর মিছিল বন্ধ হোক

১২ দিন ১৭ ঘন্টা ৩ মিনিট আগে


67f00c4be906d-040425104355.webp
অবহেলার পাত্র নাকি সভ্যতার স্থপতি?

১৫ দিন ১ ঘন্টা ৫ মিনিট আগে


deshchitro-67e77b5f5d7ad-290325104727.webp
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ঈদ ভাবনা

২১ দিন ১৩ ঘন্টা ১ মিনিট আগে


67e68cb231674-280325054906.webp
ঈদের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য বার্তা

২২ দিন ৬ ঘন্টা ০ মিনিট আগে