প্রধানমন্ত্রীর ওয়াশিংটন ডিসির উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগ ‘আমেরিকার ভিসা নীতির পর বিএনপি নেতৃত্ব ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছে’ নিউজিল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারলো বাংলাদেশ জীবনে সময় ফিরে আসে না রোডমার্চ সফল করতে নোয়াখালীতে বিএনপির প্রস্ততি সভা কক্সবাজার বেড়াতে এসে ১ পর্যটকের মৃত্যু উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তা ফাঁকি দিয়ে পালিত ২২জন রোহিঙ্গা আটক করেছে পুলিশ কলমাকান্দায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালিত কক্সবাজারে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের মত বিনিময়। উখিয়ায় বহুল প্রতীক্ষিত স্মার্ট কার্ড বিতরণ শুরু উখিয়ায় দিনব্যাপী সাংবাদিকদের দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত কক্সবাজার-৩ আসনে এমপি কমলকে আবারো মনোনয়ন দেয়ার আহবান লাখো জনতার লিগ্যাল এইড আইনজীবীদের ২ দিনের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন ডেমুশিয়া জনপদের গ্রামীণ সড়ক লন্ডভন্ড, যাতায়াতে চরম দুর্ভোগ হাটহাজারীতে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার শ্যামনগর কাশিমাড়ী হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ কমিটি গঠন কুড়িগ্রামে ডাঃ জি এম আরিফ স্বাচিপ এর সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত, জেলাবাসীর অভিনন্দন জয়পুরহাটে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সমাবেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা করতে মসজিদের ইমামদের ভূমিকা অপরিসীম -মাশরাফি বিন মর্তুজা সাতক্ষীরার জনসভায় শেখ হাসিনার হাতেই বাংলাদেশ নিরাপদ

প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে ৩ সমঝোতা স্মারক সই হবে

admin - দেশচিত্র নিউজ ডেস্ক

প্রকাশের সময়: 07-09-2023 05:15:44 pm

পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিল্লি সফরে ভারতের সঙ্গে তিনটি সমঝোতা সই হবে।


বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদান উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।


সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে আগামী ৮-১০ সেপ্টেম্বর ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সফরকালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী।


তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরকালে দুই দেশের মধ্যে তিনটি সমঝোতা স্মারক সই হবে। এসব সমঝোতা স্মারকগুলো হলো কৃষি গবেষণা খাতে সহযোগিতা, সাংস্কৃতিক বিনিময় ও দু দেশের সাধারণ নাগরিকদের লেনদেন সহজীকরণ।


তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক পর্যায়ে সুগভীর সম্পর্ক বিদ্যমান। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ, বিভিন্ন সময়ে পারস্পরিক সহযোগিতা, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমমনা অবস্থান দুই দেশের সম্পর্ককে গভীরতর করেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে দুই দেশের সম্পর্ক অভাবনীয় গতি লাভ করেছে যা “সোনালি অধ্যায়” হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে। একইভাবে, বৃহৎ প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত, বাংলাদেশকে অন্যতম বন্ধুপ্রতীম এবং সহযোগী রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচনা করে, যা জি-২০-তে বাংলাদেশের 'অতিথি রাষ্ট্র' হিসেবে অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে পুনর্ব্যক্ত হয়েছে।


ড. মোমেন বলেন, জি-২০ সম্মেলনে অংশগ্রহণ প্রধানমন্ত্রীর গতিশীল নেতৃত্বে বিগত ১৪ বছরে সরকারের অভাবনীয় সাফল্যের স্বীকৃতি। এটি বাংলাদেশের জন্য একটি অনন্যসাধারণ অভিজ্ঞতা হবে এবং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে

আরও খবর