সাতক্ষীরায় বিএসটিআই অনুমোদিত লাইসেন্স না থাকায় দুই ড্রিংকিং ওয়াটার মালিককে জরিমানা খুবিতে প্রফেসর দীপক কামাল মেমোরিয়াল স্কলারশিপ পেলন ১৬ শিক্ষার্থী মানবতার সেবায় রেড ক্রিসেন্টের ভূমিকা অতুলনীয় - চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ. লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে অবস্থানের ঘোষণা ঝিনাইগাতীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ১৬টি টাওয়ারসহ পাইপ ধ্বংস, ১টি ট্রাক ও ২টি মাহিন্দ্র জব্দ বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টার কাইয়ুমের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে, অভিযোগ পদবঞ্চিত নেতাদের কৃষ্ণনগরে কালিকাপুর সিদ্দিকীয়া দাখিল মাদ্রাসায় এডহক কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত নিয়মিত ক্রু মিটিং বাস্তবায়ন করায় পুরস্কার পেলেন বাকৃবির রোভার স্কাউট লিডার প্রথমবারের মতো ইন্টার্নশিপ পেল বাকৃবির মাৎস্যবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা আশাশুনিতে অঙ্কনের মাধ্যমে প্রতিবন্ধীদের সম্পদ ও ঝুঁকি চিহ্নিত করণ কর্মশালা পীরগাছায় ভাবীর হোটেলে ১৯৯টাকায় পাওয়া যাবে একটি মোটরসাইকেল ভারতের ১৫ শহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা পাকিস্তানের, দাবি দিল্লির লালপুরে তথ্য চাওয়ায় সাংবাদিককে হুমকি ও মিথ্যা মামলার ভয়।। চট্টগ্রাম বে টার্মিনালে ২৫ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হবে -বিডা’র চেয়ারম্যান খাসিয়া হাওর সীমান্তে উত্তেজনা, মুখোমুখি বিএসএফ-বিজিবি ৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প শেরপুরে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান শ্রীমঙ্গলে গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন-স্বৈরাচারীতার ৮ম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে অধিকার বঞ্চিত সাধারণ ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের যুগপৎ আন্দোলন কয়রায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

নিত্যপণ্যের দাম শহর থেকে গ্রামে বেশি কেন?

দেশচিত্র নিউজ ডেস্ক

প্রকাশের সময়: 23-10-2023 03:56:23 am

© ফাইল ছবি



◾শেখ আব্দুল্লাহ : নিত্যপণ্য কিনতে দিশেহারা অবস্থা গ্রামের স্বল্প আয়ের খেটে খাওয়া মানুষেরা। শহরকে ছাড়িয়ে গ্রামের হাট-বাজারে চড়ামূল্যে বিক্রি হচ্ছে নিত্যপণ্যের জিনিস। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে শহরেরে চেয়ে গ্রামে নিত্যপণ্যের দাম কম হওয়াটা স্বাভাবিক ছিল। কারণ, গ্রাম থেকে উৎপাদন হয়ে সবকিছু শহরে আসে।


দেশের উৎপাদিত মোট খাদ্যশস্যের ৮৫ শতাংশেরও বেশি গ্রাম থেকে আসে। গ্রাম থেকে শহরে পণ্য পরিবহন খরচের জন্য পণ্যের দাম বেশি পড়ে যায়। ফলে শহরের দাম কিছুটা বেশি হতে পারে; কিন্তু গ্রামে সে হিসাবে কম থাকার কথা।

সরকার গত ১৪ সেপ্টেম্বর নিত্যপণ্য জিনিসের তালিকার প্রথম সারির পণ্যগুলো ডিম, আলু, পেঁয়াজের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছিলো। ডিমের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল প্রতি হালি ৪৮ টাকা, আলু ৩৫-৩৬ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৬৪-৬৫ টাকা। কিন্তু এটা বাস্তবায়ন হয়েছে কতটুকু নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।


শহরে নিয়মিত খাদ্য অধিদপ্তরের অভিযান পরিচালনা করার কারণে কিছু কিছু বড় বাজারে কয়েকদিনের জন্য সরকার কর্তৃক আরোপিত নির্ধারিত মূল্যে পণ্য বিক্রি হলেও গ্রামে দৃশ্যটা পুরোপুরি ভিন্ন চিত্র। সরকারি ঘোষণার পরেও একদিনের জন্যও গ্রামে ডিম,আলু, পেঁয়াজের দামে নির্ধারিত মূল্যে বিক্রি হয়নি। ডিমের দাম সরকার কর্তৃক হালি প্রতি ৪৮ টাকা নির্ধারণ করা হলেও গ্রামে বিক্রি হচ্ছে প্রতি হালি ডিম ৫৫-৫৮ টাকা। এরকম নির্ধারিত মূল্য থেকে আলু, পেয়াজ কেজি প্রতি ১৫-২০ টাকা বেশি মূল্যে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।


এছাড়াও গ্রামে সবজির বাজারও লাগামহীন দাম; বর্তমানে বাজারে ৮০-১০০ টাকার কমে কোনো সবজি ক্রয় করা যাচ্ছে না। মাছ মাংস নয়, সবজি কেনাই এখন গ্রামের স্বল্প আয়ের মানুষের কাছে কঠিন হয়ে দাড়িয়েছে। যদিও শহরের সবজির বাজারেও লাগামহীন দাম বেড়েছে। কিন্তু সর্বসাধারণের ভাবনার বিষয় শহরের তুলনায় গ্রামে সবজির দাম কম থাকাটা স্বাভাবিক; গ্রামে সবজির দাম লাগামহীন কেন! তাই এমতাবস্থায় গ্রামের মানুষ দায়ী করছে খাদ্য অধিদপ্তরে মনিটরিং-এর অভাবকে। যদি গ্রামের বড় বড় পাইকারি-খুচরা বাজারগুলোতে নিয়মিত খাদ্য অধিদপ্তর কর্তৃক মনিটরিং করা হতো তাহলে নিত্যপণ্যের দামের ভারসম্য কিছুটা বজায় থাকত।


তাই কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি গ্রামের স্বল্প আয়ের মানুষের জীবনের দুর্ভোগ লাঘব করতে নিত্যপণ্যের দাম শিথিল করার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেন।


◾ শেখ আব্দুল্লাহ

লেখক ও শিক্ষার্থী


আরও খবর