লাখাইয়ে রমজানের পবিত্রতা নষ্ট হচ্ছে দুর্গন্ধের কারণে, বুল্লাবাজারে যেখানে -সেখানে ময়লা-আবর্জনা। আশাশুনিতে জেলা বিএনপি'র নেতৃবৃন্দ উপজেলা বিএনপি'র সাথে মতবিনিময় সভা রাজবাড়ীতে যৌনপল্লীর আলোচিত নারী নেত্রী ঝুমুর স্বামীসহ গ্রেফতার। জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদল যমুনা সারকারখানা আঞ্চলিক শাখার উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল। প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ফাঁসাতে চাঁদাবাজ কুদ্দুস, বাবুর ভিত্তিহীন মিথ্যাচারের প্রতিবাদ জানিয়েছে পীরগাছার ছাত্রজনতা ২৬ মার্চ চীন সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষা কার্যক্রম শুরু ২০৩১ সালের পর চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক ২৮ মার্চ মঙ্গলবারের মধ্যেই সব বই পৌঁছাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোম্পানীগঞ্জে পুত্রবধূকে ঘুমন্ত অবস্থায় জোরপূর্বক ধর্ষণ, শ্বশুর গ্রেপ্তার সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির দুই লক্ষাধিক টাকার মালামাল আটক রাজবাড়ীতে বৈদেশিক মুদ্রাসহ চোরাকারবারী আটক। নোয়াখালীতে সিএনজিতে স্কুল ছাত্রীর শ্রীলতাহাণীর প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ১০ এপ্রিলের মধ্যে জকসু তফসিল ঘোষণার দাবি গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জবিতে জুলাই থেকে চালু হচ্ছে চীনা ভাষা কোর্স গরু চুরি করতে এসে ধাওয়া খেয়ে পিকআপভ্যান ফেলে পলায়ন ঈদের বাজারে দর্জি বাড়ীর ব্যস্ততায় পার করছে কারিগররা, বছর শেষে কাজের ভীর মিথ্যা অপপ্রচারের বিরুদ্ধে কায়বা ইউনিয়ন বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন চিকিৎসা পেলেই সুস্থ হয়ে যাবেন ক্যান্সার আক্রান্ত শাহাদুল ইসলাম আদমদীঘিতে গলায় ফাঁস দিয়ে দুই সন্তানের জননীর আত্মহত্যা

পশুপাখিদের অবমুক্ত করা হোক

দেশচিত্র নিউজ ডেস্ক

প্রকাশের সময়: 07-11-2023 05:47:21 am

আমাদের জীবনের প্রতিটি কাজেই তাদের অংশগ্রহণ। © সংগৃহীত ছবি


◾ইমন হাওলাদার : পৃথিবীর কোন প্রাণী চায় না বন্দি জীবন।। সবাই চায় প্রকৃতির হাওয়া গায়ে লাগিয়ে বেড়ে উঠতে। পাখিরা তাদের ডানায় ভর করে ছুটে চলে দেশ হতে অন্য দেশে অজানার উদ্দেশ্যে । তারা তাদের প্রয়োজন মত খাবার ভক্ষণ করে। তারা থাকার জন্য চমৎকার বাসা নির্মাণ করে। যা প্রকৃতির সৌন্দর্য্যকে বৃদ্ধি করে। আমাদের চারপাশ হয়ে ওঠে মনোমুগ্ধকর। সকাল হলেই শোনা যায় তাদের কলকাকলি। ভোরের পাখিগুলো গেয়ে যায় মধুর গান তাদের সুন্দর কন্ঠে। তারা দৌড় ঝাঁপ করে এক গাছ থেকে অন্য গাছে। তাদের বাসাগুলো দেখে মনে হয় কি নিপুণ হাতেই না বানানো হয়েছে। পশুগুলো কী সুন্দর ভাবে আমাদের চারদিকে ছেয়ে আছে। ওরা যেন আমাদের সুখ-দুঃখ এর অংশীদার।


আমাদের জীবনের প্রতিটি কাজেই তাদের অংশগ্রহণ। শৈশব থেকে শুরু করে, বৃদ্ধ সময় পর্যন্ত যেন ওরাই আমাদের চলার সাথী। পশুপাখি গুলো বন জঙ্গলে কী সুন্দর ভাবেই না নিজেদের জীবন পরিচালনা করে।। অনেকই কুকুরের বাচ্চা ও বিড়ালের বাচ্চা লালান করে থাকে।


পশুপাখির ছোটাছুটি পরিবেশকে সতেজ করে তুলে।। এরা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করে। কিন্তু আমরা অনেকেই পশুপাখিকে খাঁচায় আবদ্ধ করে পরিবেশের ভারসাম্য হুমকির মুখে ফেলছি। যা কখনো জ্ঞান বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষের দ্বারা কাম্য নয়। অনেকেই দেখা যায় শখের বসে খাঁচায় আবদ্ধ করে পশুপাখি লালন করে। যার ফলে পশুপাখি অনেক নতুন রোগে আক্রান্ত হয়। তাদের মৌলিক অধিকার খর্ব করা হয়। অনেক পশুপাখি ধুঁকে ধুঁকে মারা যায় একটু মুক্তির আসায়। পশুপাখির দোকানে গেলে দেখা যায়, হায়! কী করুন দসা তাদের। দেখলে চোখে পানি চলে আসে। মনে হয় সব পশুপাখি গুলো ছেড়ে দিয়ে বলি এইতো ফিরিয়ে দিয়েছি তোমাদের মৌলিক অধিকার।। একটা উড়ন্ত পাখিকে খাঁচায় আটকে রেখে কিভাবে তার ভালো চাইতে পাড়েন। পাখিতো আকাশের নীলিমায় আর তার বানানো গাছের কোটরে বাসায় ভালো থাকবে। গাছে ফোঁটা ফুল কখনোই আপনি ছিঁড়ে এনে পানিতে ভিজিয়ে রেখে সতেজ রাখতে পারেন না। পশুকে বন থেকে ধরে এনে খাঁচায় আটকে রেখে সুস্বাদু খাবার দিলেই সে ভালো থাকবে না। তাই আমাদের উচিৎ নিজের বিনোদন,ইচ্ছা আর ভালো লাগার জন্য না। পশুপাখির ভালো থাকার স্বার্থে কাজ করা।প্রকৃত পশুপাখি প্রেমিক কখনোই তাদের খাঁচায় আবদ্ধ করতে পারে না। তাদের অবমুক্ত করে দিতে হবে। তবেই পরিবেশ হবে আরো সুন্দর, আরো মনোমুগ্ধকর।।



লেখক: ইমন হাওলাদার

শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ