সাতক্ষীরায় বিএসটিআই অনুমোদিত লাইসেন্স না থাকায় দুই ড্রিংকিং ওয়াটার মালিককে জরিমানা খুবিতে প্রফেসর দীপক কামাল মেমোরিয়াল স্কলারশিপ পেলন ১৬ শিক্ষার্থী মানবতার সেবায় রেড ক্রিসেন্টের ভূমিকা অতুলনীয় - চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ. লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে অবস্থানের ঘোষণা ঝিনাইগাতীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ১৬টি টাওয়ারসহ পাইপ ধ্বংস, ১টি ট্রাক ও ২টি মাহিন্দ্র জব্দ বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টার কাইয়ুমের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে, অভিযোগ পদবঞ্চিত নেতাদের কৃষ্ণনগরে কালিকাপুর সিদ্দিকীয়া দাখিল মাদ্রাসায় এডহক কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত নিয়মিত ক্রু মিটিং বাস্তবায়ন করায় পুরস্কার পেলেন বাকৃবির রোভার স্কাউট লিডার প্রথমবারের মতো ইন্টার্নশিপ পেল বাকৃবির মাৎস্যবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা আশাশুনিতে অঙ্কনের মাধ্যমে প্রতিবন্ধীদের সম্পদ ও ঝুঁকি চিহ্নিত করণ কর্মশালা পীরগাছায় ভাবীর হোটেলে ১৯৯টাকায় পাওয়া যাবে একটি মোটরসাইকেল ভারতের ১৫ শহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা পাকিস্তানের, দাবি দিল্লির লালপুরে তথ্য চাওয়ায় সাংবাদিককে হুমকি ও মিথ্যা মামলার ভয়।। চট্টগ্রাম বে টার্মিনালে ২৫ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হবে -বিডা’র চেয়ারম্যান খাসিয়া হাওর সীমান্তে উত্তেজনা, মুখোমুখি বিএসএফ-বিজিবি ৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প শেরপুরে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান শ্রীমঙ্গলে গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন-স্বৈরাচারীতার ৮ম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে অধিকার বঞ্চিত সাধারণ ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের যুগপৎ আন্দোলন কয়রায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

পশুপাখিদের অবমুক্ত করা হোক

দেশচিত্র নিউজ ডেস্ক

প্রকাশের সময়: 07-11-2023 05:47:21 am

আমাদের জীবনের প্রতিটি কাজেই তাদের অংশগ্রহণ। © সংগৃহীত ছবি


◾ইমন হাওলাদার : পৃথিবীর কোন প্রাণী চায় না বন্দি জীবন।। সবাই চায় প্রকৃতির হাওয়া গায়ে লাগিয়ে বেড়ে উঠতে। পাখিরা তাদের ডানায় ভর করে ছুটে চলে দেশ হতে অন্য দেশে অজানার উদ্দেশ্যে । তারা তাদের প্রয়োজন মত খাবার ভক্ষণ করে। তারা থাকার জন্য চমৎকার বাসা নির্মাণ করে। যা প্রকৃতির সৌন্দর্য্যকে বৃদ্ধি করে। আমাদের চারপাশ হয়ে ওঠে মনোমুগ্ধকর। সকাল হলেই শোনা যায় তাদের কলকাকলি। ভোরের পাখিগুলো গেয়ে যায় মধুর গান তাদের সুন্দর কন্ঠে। তারা দৌড় ঝাঁপ করে এক গাছ থেকে অন্য গাছে। তাদের বাসাগুলো দেখে মনে হয় কি নিপুণ হাতেই না বানানো হয়েছে। পশুগুলো কী সুন্দর ভাবে আমাদের চারদিকে ছেয়ে আছে। ওরা যেন আমাদের সুখ-দুঃখ এর অংশীদার।


আমাদের জীবনের প্রতিটি কাজেই তাদের অংশগ্রহণ। শৈশব থেকে শুরু করে, বৃদ্ধ সময় পর্যন্ত যেন ওরাই আমাদের চলার সাথী। পশুপাখি গুলো বন জঙ্গলে কী সুন্দর ভাবেই না নিজেদের জীবন পরিচালনা করে।। অনেকই কুকুরের বাচ্চা ও বিড়ালের বাচ্চা লালান করে থাকে।


পশুপাখির ছোটাছুটি পরিবেশকে সতেজ করে তুলে।। এরা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করে। কিন্তু আমরা অনেকেই পশুপাখিকে খাঁচায় আবদ্ধ করে পরিবেশের ভারসাম্য হুমকির মুখে ফেলছি। যা কখনো জ্ঞান বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষের দ্বারা কাম্য নয়। অনেকেই দেখা যায় শখের বসে খাঁচায় আবদ্ধ করে পশুপাখি লালন করে। যার ফলে পশুপাখি অনেক নতুন রোগে আক্রান্ত হয়। তাদের মৌলিক অধিকার খর্ব করা হয়। অনেক পশুপাখি ধুঁকে ধুঁকে মারা যায় একটু মুক্তির আসায়। পশুপাখির দোকানে গেলে দেখা যায়, হায়! কী করুন দসা তাদের। দেখলে চোখে পানি চলে আসে। মনে হয় সব পশুপাখি গুলো ছেড়ে দিয়ে বলি এইতো ফিরিয়ে দিয়েছি তোমাদের মৌলিক অধিকার।। একটা উড়ন্ত পাখিকে খাঁচায় আটকে রেখে কিভাবে তার ভালো চাইতে পাড়েন। পাখিতো আকাশের নীলিমায় আর তার বানানো গাছের কোটরে বাসায় ভালো থাকবে। গাছে ফোঁটা ফুল কখনোই আপনি ছিঁড়ে এনে পানিতে ভিজিয়ে রেখে সতেজ রাখতে পারেন না। পশুকে বন থেকে ধরে এনে খাঁচায় আটকে রেখে সুস্বাদু খাবার দিলেই সে ভালো থাকবে না। তাই আমাদের উচিৎ নিজের বিনোদন,ইচ্ছা আর ভালো লাগার জন্য না। পশুপাখির ভালো থাকার স্বার্থে কাজ করা।প্রকৃত পশুপাখি প্রেমিক কখনোই তাদের খাঁচায় আবদ্ধ করতে পারে না। তাদের অবমুক্ত করে দিতে হবে। তবেই পরিবেশ হবে আরো সুন্দর, আরো মনোমুগ্ধকর।।



লেখক: ইমন হাওলাদার

শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ